ঘন ঘন প্রশ্ন ফাঁস শিক্ষার সর্বনাশ - দৈনিকশিক্ষা

ঘন ঘন প্রশ্ন ফাঁস শিক্ষার সর্বনাশ

মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার |

সাম্প্রতিক সময়ে পত্রিকায় প্রকাশিত প্রশ্ন ফাঁস সংক্রান্ত কয়েকটি শিরোনাম দিয়ে লেখাটি শুরু করছি- ‘এসব কী শুরু হল : প্রশ্ন ফাঁসে ক্ষুব্ধ অভিভাবক’; ‘জেএসসির প্রশ্নপত্রও মিলছে ফেসবুকে’; ‘পরীক্ষা কেন্দ্রের সামনে প্রশ্ন মিলছে মোবাইলে’; ‘জেএসসির বিজ্ঞানের প্রশ্নও ফেসবুকে ফাঁস (ভিডিও)’; ‘ভিডিওতে জেএসসির বিজ্ঞান পরীক্ষার আগে প্রশ্ন পেয়ে উত্তর খুঁজতে ব্যস্ত পরীক্ষার্থীরা’; ‘ভিডিওতে জেএসসির বিজ্ঞান পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের খবরে এক অভিভাবকের স্বীকারোক্তি’; ‘প্রশ্ন ফাঁসে সরকারের রাঘববোয়ালরা জড়িত : বিএনপি’; ‘৫ লাখের বিনিময়ে ঢাবির ঘ ইউনিটের প্রশ্নের সমাধান’; ‘ফাঁস হওয়া প্রশ্নে নার্স নিয়োগ পরীক্ষা’ ইত্যাদি। এসব শিরোনামের সঙ্গে যদি বিগত বছরগুলোর (বিশেষ করে ২০১২ থেকে ২০১৬ সালের) প্রশ্ন ফাঁস সংক্রান্ত পত্রিকায় প্রকাশিত শিরোনামগুলো যুক্ত করা হয়, তাহলে আর এ নিবন্ধে অন্য কিছু লেখার জায়গা থাকবে না। অবশ্য এ কথার মধ্য দিয়ে এ সিদ্ধান্তে আসা যায় না যে, ২০১২ সালের আগে পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়নি। পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ২০১২ সালের আগেও ফাঁস হয়েছে। এরশাদের আমলে বা বিএনপি আমলেও যে প্রশ্নপত্র দু-একবার ফাঁস হয়নি, তা নয়। তবে তখন কালেভদ্রে প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনা শোনা যেত। প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার কারণে ১০ম বিসিএস পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছিল। তবে নবম সংসদ নির্বাচনের পর মহাজোট সরকার গঠিত হলে প্রশ্নপত্র ফাঁসের ধারায় পরিবর্তন আসে। তখন থেকে ঘন ঘন প্রশ্নপত্র ফাঁস হতে থাকে, যার কিছু নমুনা এ নিবন্ধে পরে উল্লেখ করা হবে।

প্রশ্ন ফাঁস করা জঘন্য অপরাধ। মনে রাখতে হবে, দুর্নীতিমুক্ত শিক্ষাঙ্গন দেখতে আগ্রহী দেশপ্রেমিক নাগরিকরা যখন প্রশ্ন ফাঁসের নিন্দা করেন, তখন কিন্তু তারা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে তা করেন না। কোনো সরকারকে বা শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে কটাক্ষ করার জন্যও তা করেন না। বরং তারা দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়েই প্রশ্ন ফাঁসের নিন্দা করেন। কারণ দেশপ্রেমিক নাগরিকরা চান- শিক্ষাঙ্গন হবে দুর্নীতিমুক্ত। সেখানে শিক্ষার্থীরা প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে মেধার ভিত্তিতে নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করবে। পরীক্ষার্থীদের মেধার ওপর ভিত্তি করে পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হবে। পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সুস্থ একাডেমিক প্রতিযোগিতা গড়ে উঠবে। দেশপ্রেমিক অভিভাবকরা কখনোই চান না, তার সন্তান ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্র সংগ্রহ করে পরীক্ষায় ভালো ফল করুক। পরীক্ষার আগের রাতে প্রশ্ন পেয়ে জিপিএ ফাইভ পাক। বরং তারা চান, তাদের সন্তানরা সুস্থ একাডেমিক প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে পরীক্ষায় ভালো ফল করুক।

প্রশ্ন ফাঁসের কারণে এখন শিক্ষার্থীদের মধ্যে লেখাপড়ার ধারা বদলে গেছে। শিক্ষার্থীরা এখন পড়ে কম, দেখে বেশি। তাদের অনেকেই ক্লাস করলেও বই পড়ে না। বই পড়া বা লাইব্রেরি ওয়ার্ক করার চেয়ে তাদের কাছে ফটোকপি মেশিন বেশি প্রিয়। তারা বন্ধু-বান্ধবের কাছ থেকে পুরনো নোট সংগ্রহ করে সেগুলো ফটোকপি করে নেয়। ক্লাসের চেয়ে তাদের কোচিং সেন্টারে মনোযোগ বেশি। বিশেষ করে পরীক্ষার আগে তারা বেশি করে কোচিং সেন্টারনির্ভর হয়ে পড়ে। তবে সে নির্ভরতা কিন্তু বেশি করে লেখাপড়া করার জন্য নয়; বরং পরীক্ষার আগে ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্র হাতে পাওয়ার জন্য। এ জন্য তারা কোচিংয়ের ওপর অনেকটা নির্ভরশীল হয়ে পড়েন। আর অনেক কোচিং সেন্টার নিজেদের বাণিজ্যিক প্রসারের জন্য পরীক্ষার আগে ফাঁস হওয়া প্রশ্ন ছাত্রছাত্রীদের হাতে তুলে দেয় বা সহায়তা করে।

এর ফলে সম্প্রতি শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার ধরনে অভূতপূর্ব পরিবর্তন এসেছে। আগে পরীক্ষার ২-১ দিন আগে শিক্ষার্থীরা বেশি করে লেখাপড়া করত। তারা নাওয়া-খাওয়ার সময় পেত না। আর এখন পরীক্ষার আগের দিন এবং পরীক্ষার দিন শিক্ষার্থীরা বই-খাতায় চোখ বুলায় না। বই-খাতার পরিবর্তে তাদের চোখ থাকে অ্যান্ড্রয়েড ফোনের স্ক্রিনে। ফেসবুক, ভাইবার, মেসেঞ্জার, টুইটারসহ ইন্টারনেটভিত্তিক বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলে ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্র অনুসন্ধান। তারা অধীর অপেক্ষায় থাকে, কখন হাতে আসবে ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্র। আর কখন ফাঁস হওয়া প্রশ্নের উত্তরগুলো জেনে নিয়ে পরীক্ষার হলে যাবে সে অপেক্ষায় থাকে ‘বুদ্ধিমান’ পরীক্ষার্থীরা। তবে এখনও কিছু ‘বোকা’ পরীক্ষার্থী আছে, যারা পরীক্ষার একদিন আগে বা পরীক্ষার দিন ও রাত জেগে প্রশ্নের উত্তর মুখস্থ করে। ঘন ঘন প্রশ্ন ফাঁসের কারণে এ রকম শিক্ষার্থীর সংখ্যা, বিশেষ করে শহর এলাকায় ক্রমান্বয়ে কমছে।

প্রশ্ন ফাঁস নিয়মিত হওয়ায় পরীক্ষার পরিবেশেও পরিবর্তন এসেছে। আগে পরীক্ষার দিন শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা হলের বাইরে বই, নোট ইত্যাদি নিয়ে লেখাপড়া করত। শেষবারের মতো সম্ভাব্য প্রশ্নগুলোর উত্তরে চোখ বুলিয়ে নিত, যাতে করে পরীক্ষায় এলে তারা তা ভালোভাবে লিখতে পারে। অনেকে পরীক্ষা শুরুর আগে ধীরস্থির হয়ে পরীক্ষার হলে বসত, যাতে ঠাণ্ডা মাথায় পরীক্ষা দিতে পারে। কিন্তু এখন এ ধারায় পরিবর্তন এসেছে। এখন পরীক্ষার্থীরা অনেক দেরি করে পরীক্ষার হলে ঢোকে। অনেক শিক্ষার্থীকে মাত্র ৫ মিনিট আগে পরীক্ষার হলে ঢুকতে দেখা যায়। পরীক্ষা কেন্দ্রের বাইরে এখন শিক্ষার্থীদের চোখ বই বা নোটপত্রে থাকে না। চাতক পাখির মতো তারা অ্যান্ড্রয়েড ফোনের দিকে তাকিয়ে থাকে, কখন ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্র তাদের ফোনে আসবে। দেরি করে পরীক্ষার হলে প্রবেশের এটিই একমাত্র কারণ। পরীক্ষার্থীরা ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্রের সঠিক উত্তরগুলো জেনে নিয়ে পরীক্ষার হলে যেতে চায়। প্রাসঙ্গিক আরেকটি বিষয় হল, কয়েক বছর আগেও পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ব্যাপারটি যাতে জানাজানি না হয়, সে জন্য গোপনীয়তা বজায় রাখার একটা চেষ্টা সংশ্লিষ্টদের মধ্যে লক্ষ্য করা গেছে। কিন্তু এখন ঘন ঘন প্রশ্ন ফাঁস হওয়ায় এ বিষয়ে গোপনীয়তা রক্ষার গরজ থাকে না। এ প্রসঙ্গে সাংবাদিকরা শিক্ষার্থীদের প্রশ্ন করলে বরং তারা অকপটে ফাঁস হওয়া প্রশ্ন পাওয়ার কথা স্বীকার করে থাকে। শুধু তাই নয়, কোথায় কখন, কীভাবে প্রশ্নপত্র পেয়েছে এবং তাদের কোন কোন বন্ধু-বান্ধব পেয়েছে- এখন তারা অকপটে বলে দিচ্ছে। তাদের কথাবার্তা শুনলে মনে হয় না, প্রশ্নপত্র ফাঁস করা কোনো অপরাধ বা ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্র সংগ্রহ করা একটি অস্বাভাবিক ব্যাপার।

প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনা শুরু হয় ১৯৭৯ সালে। পত্রিকায় প্রকাশিত একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৯৭৯ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত ৫৫টি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনা ঘটে। তবে পরবর্তী সময়ে মাত্র ৬ বছরে ৩০টিরও বেশি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে। ২০০৯ সালে মহাজোট সরকার গঠিত হওয়ার কিছুকাল পর থেকেই প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনা নতুন গতি পায় এবং তারপর এ প্রক্রিয়া অব্যাহতভাবে চলতে থাকে। ২০০৯ সাল থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ, গোয়েন্দা কর্মকর্তা, সমাজসেবা কর্মকর্তা, বিসিএস, খাদ্য অধিদফতর কর্মকর্তা, এনবিআর, অডিট, থানা ও উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা, অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংক কর্মকর্তা এবং মেডিকেলে ভর্তির প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়। ২০১২ সলে ইসলামী ব্যাংক নিয়োগের পরীক্ষায়ও প্রশ্নপত্র ফাঁসের জোরালো অভিযোগ ছিল। ২০১৩ সালের অক্টোবরে প্রাইমারি স্কুলের প্রধান শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ ওঠে। এভাবে একের পর এক প্রশ্নপত্র ফাঁস হতে থাকায় এবং প্রশ্ন ফাঁসকারীদের পাকড়াও করে আইনের আওতায় এনে শাস্তি না দেয়ায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনা ক্রমশ বাড়তে থাকে।

মহাজোট সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠন পরিকল্পনার নেতিবাচক প্রভাব পড়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরীক্ষায়। ২০১২ সাল থেকে এ প্রক্রিয়া শুরু হয়ে ২০১৩-২০১৪ সালে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি প্রক্রিয়ায় ‘ডিজিটাল জালিয়াতি’ ছড়িয়ে পড়ে। ২০১৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাণিজ্য অনুষদের ভর্তি পরীক্ষায় ব্যাপকভাবে ‘ডিজিটাল জালিয়াতি’ হলে জড়িত থাকার অভিযোগে সাতজনকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের একজন প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করে- প্রশ্নের উত্তর বাইরে থেকে পাওয়ার জন্য সে জালিয়াত সিন্ডিকেটের এক সদস্যকে তিন লাখ টাকা দিয়েছে। সে বছর ‘ডিজিটাল জালিয়াতির’ মাধ্যমে অন্তত ১৩০ পরীক্ষার্থী মেধাতালিকায় স্থান করে নিয়েছিল। (প্রাসঙ্গিক তথ্যের জন্য দেখুন, ইমতিয়াজ আহমেদ ও ইফতেখার ইকবাল সম্পাদিত University of Dhaka Making Unmaking Remaking (Prothoma Prokashan, 2016, pp. 282-283, Dhaka).

‘ডিজিটাল জালিয়াত’দের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হওয়ায় এরা বিনা পুঁজির এ লাভজনক ব্যবসা অব্যাহত রেখেছে এবং এর মাধ্যমে প্রচুর অর্থ উপার্জন করছে। এ বছর ২০১৭ সালেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ঘ’ ইউনিটের প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে বলে পত্র-পত্রিকায় খবর বেরিয়েছে। ফাঁস হয়েছে জেএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র। এ পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা অকপটে সাংবাদিকদের কাছে প্রশ্ন ফাঁস হওয়ার কথা স্বীকার করেছে। তবে এ দুর্নীতির ক্ষেত্রে জেএসসি পরীক্ষায় কিছুটা ‘উন্নতি’ হয়েছে। কারণ এর আগে প্রশ্নপত্র ফাঁস হতো পরীক্ষার আগের রাতে; কিন্তু এ বছর জেএসসি পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁস হয়েছে পরীক্ষা শুরু হওয়ার মাত্র ২-১ ঘণ্টা আগে। এ কারণে এবার অধিকাংশ পরীক্ষার্থী পরীক্ষার হলে অনেক দেরি করে ঢুকেছে এবং পরীক্ষার শেষ হওয়ার পর হাসিমুখে পরীক্ষার হল থেকে বেরিয়ে জানিয়েছে, পরীক্ষার আগে প্রাপ্ত প্রশ্নপত্রের সঙ্গে পরীক্ষার প্রশ্নপত্র হুবহু মিলে গেছে।

প্রশ্ন হল, এ কোন শিক্ষা ব্যবস্থায় সন্তানদের আমরা লেখাপড়া করাচ্ছি? কেন সরকার ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিষয়টিকে অগ্রাধিকার দিয়ে প্রশ্ন ফাঁসকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনতে পারছে না? অনেকে এমন ব্যাখ্যা করছেন- বিশ্ববিদ্যালয় বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার পেছনে সরকারি দলের ছাত্র সংগঠনের সদস্যরা জড়িত থাকে। অন্যান্য ক্ষেত্রে প্রশ্ন ফাঁসের পেছনে সরকারি কর্মকর্তাদের কেউ না কেউ জড়িত থাকায় সরকার দলীয় বা সমর্থকদের শাস্তি দিতে চায় না; কোথায় শিক্ষামন্ত্রী? কোথায় ইউজিসি? কোথায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিরা? শিক্ষা বোর্ডগুলো কোথায়? কোথায় গোয়েন্দা বাহিনী? কোথায় প্রশাসন? প্রশ্ন ফাঁসের এ আত্মবিধ্বংসী প্রক্রিয়া থেকে কি উদ্ধার করার কেউ নেই? এভাবেই কি চলতে থাকবে একের পর এক প্রশ্ন ফাঁস? এভাবেই কি এ দেশে হতে থাকবে শিক্ষার সর্বনাশ?

ড. মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার : অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান, রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

সৌজন্যে: যুগান্তর

হাইকোর্টের আদেশ পেলে আইনি লড়াইয়ে যাবে বুয়েট: উপ-উপাচার্য - dainik shiksha হাইকোর্টের আদেশ পেলে আইনি লড়াইয়ে যাবে বুয়েট: উপ-উপাচার্য প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ: তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ হতে পারে আগামী সপ্তাহে - dainik shiksha প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ: তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ হতে পারে আগামী সপ্তাহে ভূমির জটিলতা সমাধানে ভূমিকা রাখবেন নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা - dainik shiksha ভূমির জটিলতা সমাধানে ভূমিকা রাখবেন নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা সর্বজনীন শিক্ষক বদলি চালু হোক - dainik shiksha সর্বজনীন শিক্ষক বদলি চালু হোক ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের বিএসসির সমমান দিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কমিটি - dainik shiksha ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের বিএসসির সমমান দিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কমিটি রায় জালিয়াতি করে পদোন্নতি: শিক্ষা কর্মকর্তা গ্রেফতার - dainik shiksha রায় জালিয়াতি করে পদোন্নতি: শিক্ষা কর্মকর্তা গ্রেফতার কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0033929347991943