১৯৮৩ সালের পর থেকে বাংলাদেশে ৪৯টি পলিটেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট তাদের কারিগরি শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে। তারপর ২০০৪ সালে শুরু হয় দ্বিতীয় শিফটের শিক্ষাব্যবস্থা। ২০১৭ সালের পর থেকে নানা জটিলতা নিয়ে দ্বিতীয় শিফটের শিক্ষা কার্যক্রম চলমান থাকলেও এ বছরের পহেলা ফেব্রুয়ারি থেকে বন্ধ আছে। মঙ্গলবার (৩ মার্চ) ইত্তেফাক পত্রিকায় প্রকাশিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানা যায়।
চিঠিতে আরও জানা যায়, কারিগরি শিক্ষা মানে হলো হাতে-কলমে শিক্ষা; যে শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা নিজেই নিজের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারে। কিন্তু শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ থাকলে দ্বিতীয় শিফটে পড়া হাজারো শিক্ষার্থীর ভবিষ্যত্ কী? যেহেতু এ শিক্ষাব্যবস্থায় প্রত্যেকটা ক্লাস ব্যবহারিকভাবে দেখানো হয়, সেহেতু শিক্ষার্থীদের জন্য তা অতীব গুরুত্বপূর্ণ। দেশের উন্নয়নে কারিগরি শিক্ষার অবদান অনস্বীকার্য। অতএব দ্বিতীয় শিফটের শিক্ষাব্যবস্থা চালু ও কারিগরি শিক্ষাব্যবস্থা উন্নয়নের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
লেখক : সাইফুল ইসলাম, শিক্ষার্থী, বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।