চবি শিক্ষকদেরও আন্দোলনের ঘোষণা - Dainikshiksha

চবি শিক্ষকদেরও আন্দোলনের ঘোষণা

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি |

অষ্টম জাতীয় বেতন কাঠামো সংক্রান্ত প্রকাশিত গেজেটের দ্রুত সংশোধন এবং প্রতিশ্রুতি পূরণ ও বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) শিক্ষক সমিতি। না হলে কঠোর আন্দোলনের মাধ্যমে দাবি আদায় এবং আর কোনো প্রকার শিথিলতা প্রদর্শন না করা চবি শিক্ষকদের জোরালো সেন্টিমেন্ট বলেও জানিয়েছেন সংগঠনটির নেতারা।

রোববার দুপুর সাড়ে ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন করা হয়। এতে লিখিত বক্তব্য দেন শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. কাজী এস এম খসরুল আলম কুদ্দুসী।

লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘অষ্টম জাতীয় বেতন কাঠামো সংক্রান্ত প্রকাশিত গেজেটে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের দেওয়া অর্থমন্ত্রীর আশ্বাসের প্রতিফলন ঘটেনি। বর্তমান অবস্থায় অষ্টম জাতীয় বেতন কাঠামো বাস্তবায়িত হলে সপ্তম জাতীয় বেতন কাঠামোর তুলনায় গ্রেড-১ প্রাপ্ত শিক্ষকের সংখ্যা অর্ধেক কিংবা তারও নিচে নেমে আসবে। উল্টো গ্রেড-১ প্রাপ্ত শিক্ষকদের মধ্য থেকে সুপার গ্রেডের দ্বিতীয় ধাপে পদোন্নতির ব্যাপারে কোন সুযোগ বা নির্দেশনা এ গেজেটে কিংবা অন্য কোন পরিপত্রে এ পর্যন্ত উল্লেখও করা হয় নি।’

লিখিত বক্তব্যে তিনি আরও বলেন, ‘জাতীয় অধ্যাপকদের সিনিয়র সচিবদের পর্যায়ে এনে এ বরেণ্য অধ্যাপকদেরও যেমন অপমান করা হয়েছে তেমনি তাদের পে-রোলে আনার প্রচেষ্টার মাধ্যমে অষ্টম বেতন কাঠামোকে করা হয়েছে বিতর্কিত। দেশে বর্তমানে পাঁচ জন জাতীয় অধ্যাপক রয়েছেন। তারা দেশ-বরেণ্য ও সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব। তাদের এ বেতন কাঠামোতে অন্তর্ভুক্তি অনাকাঙ্ক্ষিত ও জাতির জন্য লজ্জাজনক।’

তিনি দ্রুত অষ্টম জাতীয় বেতন কাঠামোতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের ব্যাপারে সকল অসংগতি দূরীককরণের দাবি জানিয়ে বলেন, ‘অন্যথায় এজন্য সৃষ্ট পরিস্থিতির জন্য বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমাজ দায়ী থাকবে না।’

‘বর্তমানে চবি শিক্ষকদের জোরালো সেন্টিমেন্ট হচ্ছে কঠোর আন্দোলনের মাধ্যমে শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি আদায় এবং আর কোনো প্রকার শিথিলতা প্রদর্শন না করা।’ জানান এই শিক্ষক নেতা।

সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আবুল মনছুরসহ শিক্ষক নেতারা উপস্থিত ছিলেন।


ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন - dainik shiksha ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে - dainik shiksha জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা - dainik shiksha রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি - dainik shiksha প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0036330223083496