প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম সংশোধনের প্রস্তাব চেয়েছে অধিদপ্তর - দৈনিকশিক্ষা

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম সংশোধনের প্রস্তাব চেয়েছে অধিদপ্তর

নিজস্ব প্রতিবেদক |

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম সংশোধনের প্রস্তাব চেয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। জাতীয়করণকৃত কিছু প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নামের আগে বেসরকার, রেজিস্টার্ড, কমিউনিটি, সংলগ্ন ইত্যাদি অপ্রয়োজনীয় শব্দ বাদ দিয়ে স্কুলের নাম সংশোধনে প্রস্তাব চাওয়া হয়েছে। আগামী ২৮ নভেম্বরের মধ্যে নাম সংশোধনের প্রস্তাব পাঠাতে বলা হয়েছে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্র দৈনিক শিক্ষাডটকমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। 

সূত্র জানায়, এসএমসি সভায় আলোচনা করে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রুতিমধুর ও সহজবোধ্য নাম সংশোধনীর প্রস্তাব প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে পাঠাতে হবে ২৮ নভেম্বরের মধ্যে। এ বিষয়ে স্কুলগুলোকে নির্দেশনা দিতে বিভাগীয় উপপরিচালক ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের গত ১১ নভেম্বর চিঠি পাঠানো হয়েছে।

অধিদপ্তর থেকে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, জাতীয়করণকৃত কিছু প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নামের আগে বেসরকার, রেজিস্টার্ড, কমিউনিটি, সংলগ্ন ইত্যাদি অপ্রয়োজনীয় শব্দ অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। লেখা, পড়া, বলা ও যোগাযোগ সুবিধার্থে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নামকরণ সহজবোধ্য ও সামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়া  বাঞ্ছনীয়। 

তাই চিঠিকে জেলা বা বিভাগের আওতাধীন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নামের আগে বা পরে অপ্রয়োজনীয় ও সামঞ্জস্যহীন শব্দ রয়েছে তা এসএমসির সভায় আলোচনা করে শ্রতিমধুর ও সহজবোধ্য নাম সম্বলিত সংশোধনীর প্রস্তাব আগামী ২৮ নভেম্বরের মধ্যে আবশ্যিকভাবে পাঠাকে বলা হয়েছে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও বিভাগীয় উপপরিচালকদের।  

ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার - dainik shiksha ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার - dainik shiksha ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার অবন্তিকার আত্মহত্যা: সাতদিনের মধ্যে তদন্ত সম্পন্নের আশ্বাস জবি উপাচার্যের - dainik shiksha অবন্তিকার আত্মহত্যা: সাতদিনের মধ্যে তদন্ত সম্পন্নের আশ্বাস জবি উপাচার্যের হয়রানির প্রতিকার চেয়েও ফল পাননি অবন্তিকা, অভিযোগ মায়ের - dainik shiksha হয়রানির প্রতিকার চেয়েও ফল পাননি অবন্তিকা, অভিযোগ মায়ের নতুন শিক্ষাক্রম: শিক্ষকদের কাছে প্রাইভেট না পড়লে মিলছে না মূল্যায়ন - dainik shiksha নতুন শিক্ষাক্রম: শিক্ষকদের কাছে প্রাইভেট না পড়লে মিলছে না মূল্যায়ন মূল্যায়ন বুঝলেও নৈপুণ্য অ্যাপে চ্যালেঞ্জের মুখে শিক্ষকরা - dainik shiksha মূল্যায়ন বুঝলেও নৈপুণ্য অ্যাপে চ্যালেঞ্জের মুখে শিক্ষকরা ‘পড়তে ও লিখতে’ শেখা প্রকল্প কেনো - dainik shiksha ‘পড়তে ও লিখতে’ শেখা প্রকল্প কেনো please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0069198608398438