মাদরাসা শিক্ষকদের জুলাই মাসের এমপিওর চেক ছাড় - দৈনিকশিক্ষা

মাদরাসা শিক্ষকদের জুলাই মাসের এমপিওর চেক ছাড়

নিজস্ব প্রতিবেদক |

মাদরাসার শিক্ষক-কর্মচারীদের জুলাই (২০২০) মাসের এমপিওর চেক ছাড় হয়েছে। অনুদান বণ্টনকারী রাষ্ট্রায়াত্ত চারটি ব্যাংকে চেক পাঠানো হয়েছে। শিক্ষকরা আগামী ১২ আগস্ট পর্যন্ত বেতন-ভাতার সরকারি অংশের টাকা তুলতে পারবেন। সোমবার (৩ আগস্ট) মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্র দৈনিক শিক্ষাডটকমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মাদরাসার এমপিও আদেশের স্মারক নম্বর ৫৭.২৫.০০০০.০০২.০৮.০০৪.২০-৩১১ তারিখ: ৩-৮-২০২০

প্রতি মাসের শেষের দিকে এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীরা দৈনিক শিক্ষাডটকমে ফোন ও ইমেইল করে জানতে চান কবে চেক ছাড় হবে এবং স্মারক নম্বরটা। এই স্মারক নম্বরটা আটকে রাখতে চান ব্যাংক ও শিক্ষা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। ১০/১৫ বছর আগে এক মাসের বেতন পেতে অন্য মাসের শেষের সপ্তাহ এমনকি আরো একমাস লেগে যেত। দৈনিক শিক্ষাডটকমের পক্ষ থেকে গত দশ বছর ধরে চেষ্টা করে বেতনের চেক ছাড়ের সময় কয়েকদিন এগিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। যেসব শিক্ষক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত বা আর্থিক অবস্থা ভালো অথবা কোচিং বা নোট গাইডের সাথে যুক্ত তাদের এই চেকের খবর নিয়ে মাথা ব্যথা নেই। কিন্তু যারা শুধুই এমপিওর ওপর নির্ভরশীল তারা দৈনিক শিক্ষার সাংবাদিকদের কাছে জানতে চান কবে চেক ছাড় হবে।

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে দৈনিক শিক্ষার ইউটিউব চ্যানেলের সাথেই থাকুন। ভিডিওগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক শিক্ষাডটকমের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে।

দৈনিক শিক্ষাডটকমের ইউটিউব চ্যানেল SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।

ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার - dainik shiksha ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার - dainik shiksha ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার অবন্তিকার আত্মহত্যা: সাতদিনের মধ্যে তদন্ত সম্পন্নের আশ্বাস জবি উপাচার্যের - dainik shiksha অবন্তিকার আত্মহত্যা: সাতদিনের মধ্যে তদন্ত সম্পন্নের আশ্বাস জবি উপাচার্যের হয়রানির প্রতিকার চেয়েও ফল পাননি অবন্তিকা, অভিযোগ মায়ের - dainik shiksha হয়রানির প্রতিকার চেয়েও ফল পাননি অবন্তিকা, অভিযোগ মায়ের নতুন শিক্ষাক্রম: শিক্ষকদের কাছে প্রাইভেট না পড়লে মিলছে না মূল্যায়ন - dainik shiksha নতুন শিক্ষাক্রম: শিক্ষকদের কাছে প্রাইভেট না পড়লে মিলছে না মূল্যায়ন মূল্যায়ন বুঝলেও নৈপুণ্য অ্যাপে চ্যালেঞ্জের মুখে শিক্ষকরা - dainik shiksha মূল্যায়ন বুঝলেও নৈপুণ্য অ্যাপে চ্যালেঞ্জের মুখে শিক্ষকরা ‘পড়তে ও লিখতে’ শেখা প্রকল্প কেনো - dainik shiksha ‘পড়তে ও লিখতে’ শেখা প্রকল্প কেনো please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0035789012908936