নিয়োগ পাননি এমন প্যানেলভুক্ত শিক্ষকের সংখ্যা ৯ হাজারের কিছু বেশি। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ও নিয়োগের তথ্য তূলনা করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়কে এমনই এক হিসেব জানিয়ে দিয়েছে বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা বাস্তবায়ন ও পরীবিক্ষণ ইউনিট।
রোববার ইউনিটের মহাপরিচালককে ফোন দিয়ে তথ্য চেয়েছেন গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিব।
আজ মঙ্গলবার গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একাধিক কর্মকর্তা দৈনিকশিক্ষাডটকমকে জানিয়েছেন যে, তারা ইউনিট থেকে প্যানেল শিক্ষকদের তথ্য পেয়েছেন। সংখ্যাটা ৯ হাজারের কিছু বেশি।শিক্ষা ভবনে অবস্থিত ইউনিটের মহাপরিচালক বলেন, প্যানেল শিক্ষকদের মধ্য থেকে কতজনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সর্বশেষ কবে বেতন দেওয়া হয়েছে। কতজন নিয়োগ পায়নি ইত্যাদি তথ্য দিয়েছেন তারা।
সম্প্রতি উচ্চ আদালত থেকে রায় পেয়েছেন কয়েকজন প্যানেলভুক্ত শিক্ষক। দীর্ঘ কয়েকবছর আদালতে লড়াই করার পর আদালত সরকারকে এই মর্মে নির্দেশ দিয়েছেন যে, তাদেরকে নিয়োগ দেওয়া হোক।
তবে কয়েকজন প্যানেল শিক্ষক জানিয়েছেন, সংখ্যাটা কমিয়ে বলা হয়েছে ইউনিট থেকে। সংখ্যা হবে ২৬ হাজারের কাছাকাছি। কোনও অসৎ উদ্দেশ্য নিয়েই মন্ত্রণালয়কে ভুল তথ্য দেওয়া হয়েছে।