প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অনিয়মসহ বিভিন্ন অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় নাটোরের সিংড়া উপজেলার ক্ষুদ্রবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. রফিকুল ইসলামের বেতন ভাতা স্থগিত করতে যাচ্ছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর।
রফিকুলের বেতন-ভাতা কেন স্থগিত করা হবে না তা জানতে চেয়ে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হয়েছে। ৫দিনের মধ্যে জবাব দিতে বলা হয়েছে রফিকুলকে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের দেয়া ডিও লেটারের বরাত দিয়ে এ নির্দেশ দেয় মাউশি অধিদপ্তর।
বৃহস্পতিবার (৪ঠা মে) মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের সহাকারি পরিচালক দুর্গা রানী শিকদার স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত এক নোটিশে ওই শিক্ষকের বেতন ভাতা কেন স্থগিত করা হবে না তা জানতে চাওয়া হয়।
নোটিশে বলা হয়, ক্ষুদ্রবড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম কতৃক প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অনিয়ম, স্বেচ্ছাচারিতা ও কতৃপক্ষের অনুমতি ছাড়াই দীর্ঘদিন অনুপস্থিত থাকার বিষয়টি প্রমাণিত হয়েছে।
উল্লেখিত বিষয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রতিমন্ত্রী কতৃক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার নির্দেশ প্রদান করায় কেন তার বেতন ভাতা স্থগিত করা হবে না তার জবাব দিতে বলা হয়েছে। পত্র প্রাপ্তির ৫ দিনের মধ্যে প্রধান শিক্ষক মো. রফিকুল ইসলামকে জবাব দাখিল করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হয়েছে।