এমপিও শিক্ষকের পাঁচমিশালি কথন - দৈনিকশিক্ষা

এমপিও শিক্ষকের পাঁচমিশালি কথন

অধ্যক্ষ মুজম্মিল আলী |
Mujammel Ali
অধ্যক্ষ মুজম্মিল আলী

দেশের লাখ লাখ এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীর দুর্গতি ও দুর্দশা আল্লাহ মালিক ছাড়া সঠিক করে কেউ জানেনা। কতো জনের কতো দুঃখ! কে শুনে কার কথা? কতো অসঙ্গতি আর অবহেলা তাঁদের মনে ক্ষোভ সঞ্চার করে রেখেছে-তার হিসেব কে দেবে? স্কুল-কলেজের সহকারি গ্রন্থাগারিকেরা টিচিং স্টাফের মর্যাদা কামনা করেন। সত্যি তো। যৌক্তিক ও ন্যায়সঙ্গত চাওয়া। ১৬০০০ টাকা বেতন স্কেলে চাকুরী তাঁদের। এর নীচের ধাপে বেতন পান একজন সহকারি শিক্ষক। তাহলে সহকারি গ্রন্থাগারিকরা কর্মচারী হন কীভাবে? আর যদি তাঁদের কর্মচারীই গণ্য করতে হয়, তাহলে সহকারি শিক্ষকগণের প্রারম্ভিক বেতন স্কেল ১৬০০০ টাকার উপরে নির্ধারণ করা দরকার। আমাদের যেখানে শিক্ষক সমস্যা প্রকট, সেখানে সহকারি গ্রন্থাগারিকদের টিচিংস্টাফের মর্যাদা দিলে ক্ষতি কীসে? বরংলাভ বেশী।তাঁদের অনেকেই বিএ, এমএ পাস করে তারপর লাইব্রেরি সায়েন্সে ডিপ্লোমা করেছেন। তারা তো ভালোই পড়াতে পারেন।

দেশে এমন অনেক শিক্ষক আছেন, যারা একটা টাইমস্কেল পাবার পর বি,এড করেছেন। এখন তাঁদের বি,এড স্কেল দেয়া হচ্ছে না। এ কেমন কথা? বি,এড স্কেল তাঁদের ন্যায্য পাওনা। যাদের পাওনা, তাঁদের দিয়ে দেয়া উচিত। আবার টাইমস্কেল এখন আছে কি নেই, তাও ভাল করে কেউ বলতে পারে না । অষ্টম জাতীয় বেতনস্কেলের নির্দেশনায় টাইমস্কেল আর নেই। এর বদলে বার্ষিক ৫% ইনক্রিমেন্ট চালু করা হয়েছে। এমপিও শিক্ষকদের এটি না দেবার হেতু খোঁজে পাইনে। হায় কপাল! হায়রে গোলক ধাঁধাঁ! এমপিও শিক্ষকগণ এমন কী অন্যায়টা করেছেন যে, তাঁদের ইনক্রিমেন্ট ও বৈশাখি ভাতা পেতে কাঠ-খড় পোড়াতে হবে। বাঙ্গালি হয়ে ও বাঙ্গালিত্বের স্বাদ যারা পায় না, তাঁদের মনের কষ্টটুকু বোঝার মতো কী কেউ নেই?

সৃষ্ঠপদে ১৩.১১.১১ তারিখের প্রজ্ঞাপন জারির পূর্বে অনুমোদিত পদ সমূহের বিপরীতে নিয়োগ প্রাপ্ত শিক্ষকদের ভাগ্যের চাকা সচল হবার আলামত দেখা যাচ্ছে। তাঁদের সম্পর্কে নানা তথ্য মাউশি ও মন্ত্রণালয় বিভিন্ন ভাবে সংগ্রহ করছে।অতিরিক্ত শ্রেণি শাখা, আইসিটি, ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং এবং উৎপাদন, ব্যবস্থাপনা ও বিপনন ইত্যাদি বিষয়ের শিক্ষকদের দূর্দিন ঘুচলেই হয়। আশা করা যায়,এবার তাঁদের একটা কিছু হবে। কতো যে দুঃসময় তাঁরা অতিক্রম করে এসেছেন, সে কেবল তাঁরাই জানেন। তাঁদের যখন এমপিও ছাড় হবে, তখন যেন পুরো বকেয়াটা তাঁরা পান। অন্যথায় কেয়ামত পর্যন্ত তাঁদের দাবি থেকে যাবে।তাঁরা এতোগুলো বছর ধরে অনাহারে-অর্ধাহারে কতো কষ্টে পরিবার পরিজন নিয়ে বেঁচে আছেন।

এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে নিঃসন্দেহে অনেক মেধাবী শিক্ষক আছেন, যারা পদোন্নতি পেলে দেশ ও জাতির জন্য বহু কিছু করতে পারেন। মাউশি পর্যন্ত চালাবার মতো লোক এখানে খোঁজলে পাওয়া যাবে। এ বিষয়টি আমাদের সরকার মাথায় নিলে দেশ ও জাতির সবিশেষ কল্যাণ হয়।

দেশে সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হাতে গোনা কয়েকশ’ মাত্র। এরা সীমিত সংখ্যক শিক্ষার্থী ভর্তি করে থাকে। কিন্তু বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার্থীরা হুড়মুড়ি খায়। একেকটা শ্রেণিতে দেড়শ’-দুশ’ কিংবা তার ও বেশি ছাত্রছাত্রী।হৈ-হুল্লোড় ও চেঁচামেচি চব্বিশ ঘন্টা শ্রেণিতে লেগে থাকে। বেশীর ভাগ সময় শিক্ষক শ্রেণিতে গিয়ে অসহায় বোধ করেন। লেখাপড়া করার কিংবা করাবার পরিবেশ অনেক সময় থাকে না।

অনেক স্কুল-কলেজে ভৌত অবকাঠামোর অবস্থা খুব একটা ভাল নেই। অনেকের খেলার মাঠ,কমন রুম, পাঠাগার ইত্যাদি নেই। অনেক প্রতিষ্ঠানে টিউবওয়েল ও সেনিটেশনের অবস্থা বেহাল।

আমাদের সরকার তো হাজার হাজার কোটি টাকা শিক্ষা খাতে ব্যয় করে চলেছে। বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ ও উপবৃত্তির জন্য সরকার দু’হাতে টাকা খরচ করছে। তাতে কতটুকু লাভ হচ্ছে-তার সঠিক তথ্য সরকারের হাতে আছে কীনা, কে জানে ? সরকারের উদ্দেশ্য নিঃসন্দেহে মহৎ। কিন্তু, উপবৃত্তির টাকা ক’জন অভিভাবক সন্তানের পড়ালেখার পেছনে ব্যয় করেন-সে আমরা সঠিক জানিনে। সকলে না হোক, অনেক অভিভাবক আছেন যারা সন্তানের উপবৃত্তির টাকা ভিন্ন কাজে হয়তো বা ব্যয় করেন। তদুপরি উপবৃত্তির টাকা যে কোথাও হরিলুট হচ্ছে না, সে কথা কে জোর গলায় বলতে পারে ? তাই উপবৃত্তির টাকা সঠিক কাজে ব্যয় হচ্ছে কী-না, তার একটা জোর মনিটরিং থাকা দরকার। এ ভাবে ঢালাও উপবৃত্তির পরিবর্তে বরং শিক্ষাকে অবৈতনিক করে নতুন নতুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শ্রেণিকক্ষ নির্মাণের উদ্যোগ নিলে হয়তো শ্রেণিকক্ষ থেকে শিক্ষার্থীদের ভীড় কিছুটা হলে ও কমানো যেতো। শ্রেণিকক্ষে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর অনুপাত কাম্য পর্যায়ে নিয়ে না আসা পর্যন্ত আমাদের পাঠদান ও গ্রহণ সফল হবে না।

বদলির জন্য এমপিও শিক্ষকগণ কতো আহাজারিই না করে থাকেন। বদলি না থাকায় কতোজনে কতো যে দুর্ভোগ ও দুর্গতি সহ্য করেন, সে কেবল আল্লাহই জানেন। বছরের পর বছর একটা জায়গায় কাজ করতে করতে অনেকে কর্মোদ্যম ও কর্মস্পৃহা একেবারে হারিয়ে ফেলেন।

অনুপাত ব্যবস্থার কারণে অনেক প্রভাষক নিজের ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত হয়ে আছেন। অনুপাত প্রথাটি কি উঠিয়ে দেয়া যায় না? এটি নিঃসন্দেহে অমানবিক। প্রত্যেকের ন্যায্য পাওনা যথা নিয়মেই সময় মতো দিয়ে দেয়া উচিত। একটা খোড়া অজুহাতে যোগ্যদের বঞ্চিত করা ঠিক হয় না।

আমাদের শিক্ষায় কতো যে বাণিজ্য আজকাল! এ দেশে শিক্ষা যেন তার আসল রুপটিই হারাতে বসেছে। কোচিং বাণিজ্য আর নোট-গাইডের কারণে আমাদের শিক্ষা অনেকটা পণ্যে পরিণত হয়ে গেছে। কোচিং ও নোট-গাইডের হাত থেকে কোনদিন যে আমাদের শিক্ষা রেহাই পাবে, সে কেউ জানেনা। কারিকুলাম, সিলেবাস ও পরীক্ষা ব্যবস্থাপনায় আশু সংস্কার একান্ত অপরিহার্য। নতুন প্রজন্মকে পরীক্ষামুখী থেকে জ্ঞানমুখী করে তুলতে না পারলে একদিন আমাদেরই আফসোস করতে হবে। শিক্ষায় ইদানিং জিপিএ-৫ অর্জনের প্রতিযোগিতা বেশী, জ্ঞানার্জনের প্রতিযোগিতা তেমন একটা নেই। গভীর ভাবে সে সব ভাববার এখনই উপযুক্ত সময়।

ইদানিং সকলে নিশ্চয় একটা বিষয় লক্ষ্য করেছেন। সেটি হচ্ছে-শিক্ষক নির্যাতন। নারী নির্যাতন ও শিশু নির্যাতন আমাদের দেশে নতুন কোনো ঘটনা নয়। কিন্তু, বর্তমান সময়ে অহরহ শিক্ষক নির্যাতনের ঘটনা অনেককেই উদ্বিগ্ন করে তুলছে। কোথাও ম্যানেজিং কমিটি কিংবা গভার্ণিং বডি, কোথাও সন্ত্রাসী, কোথাও বখাটে আবার কোথাও রাজনৈতিক ক্ষমতাধরেরা শিক্ষকদের অহেতুক নির্যাতন ও অপমান করে থাকে। নারায়ণ গঞ্জের বন্দর উপজেলার পিয়ার সাত্তার লতিফ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শ্যামলকান্তি ভক্তকে এরা কী অপমানই না করেছিলো। একেবারে কান ধরে উঠবস! কী হয়েছে এদের? কিচ্ছু হয় নাই। এ ভাবে কমিটির লোকজন, সন্ত্রাসি, মাস্তান ও রাজনৈতিক কোনো কোনো ক্ষমতাধর ব্যক্তির কাছে শিক্ষকরা কতই না অসহায় ! সেদিন দেখলাম, কোনো এক অনুষ্ঠানে দাওয়াত না দেয়ায় এক স্হানীয় রাজনৈতিক নেতার কাছে জনৈক অধ্যক্ষকে চরম ভাবে লাঞ্চিত হতে হয়েছে। নির্যাতিতরা বেশির ভাগই বেসরকারি স্কুল কিংবা কলেজের শিক্ষক।নির্যাতনকারীরা মনে করে, বেসরকারি স্কুল-কলেজের শিক্ষকরা সরকারের কিছু নয়। তাঁরা বেসরকারি। তাই ইচ্ছে হলে মারো,ধরো, কাটো কিংবা কান ধরে উঠবস করাও। কিছু হবে না। টিক তো। কিছু হয় ও না। হায়রে পোড়া কপাইল্যা বেসরকারি শিক্ষক!

‘শাসন করা তাঁরই সাজে, সোহাগ করে যে’-সে চিরন্তন সত্য কথাটি শিক্ষকদের বেলায় এখন আর চলে না। আমাদের সময় শিক্ষকরা যেমন আদর করতেন, তেমনি প্রয়োজনে এক-আধটু শাসন করতেন। সে অধিকারটুকু সানন্দে শিক্ষকদের অর্পণ করতেন অভিভাবকরা। রাষ্ট্রের বা সরকারের তাতে আপত্তির কিছু ছিল না। কিন্তু, এখন প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষকদের ধমকটুকু দেবার অধিকার পর্যন্ত কেড়ে নেয়া হয়েছে। তাই আজকাল অনেক জায়গায় ছাত্রদের হাতে ও শিক্ষকদের লাঞ্চিত হতে শোনা যায় । এখন শিক্ষকদের মান্য করার গরজ বোধ করে না কোনো কোনো শিক্ষার্থী।

সাম্প্রতিক সময়ে মনে হয় স্কুল-কলেজ সরকারিকরণ তথা জাতীয়করণের এক মহা উদ্যোগ সরকার হাতে নিয়েছে।বিচ্ছিন্ন ভাবে স্কুল-কলেজ জাতীয়করণ করায় সরকারের এ উদ্যোগটি নানা বিতর্কের জন্ম দিয়ে চলেছে। অনেক জায়গায় শর্ত পূরণ না করে ও অনেক প্রতিষ্ঠান সরকারি হয়ে যাচ্ছে। আবার অনেক যোগ্য প্রতিষ্ঠান সে সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এ নিয়ে অনেকে নানা বাণিজ্য শুরু করে দিয়েছে। জাতীয়করণ করে দেবার নামে কোটি কোটি টাকার ঘোষ বাণিজ্য চলছে বলে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে সকলেই জানতে পেরেছেন।জায়গায় জায়গায় জাতীয়করণের নামে যতো না আনন্দ-উল্লাস হচ্ছে, বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ হচ্ছে তার চেয়ে বেশী।

দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আমরা এগিয়ে চলেছি। শুনেছিলাম, আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রি সকল স্কুল-কলেজ একত্রে জাতীয়করণের অতিরিক্ত ব্যয়টুকু জানতে চেয়েছিলেন। কিন্তু, মাননীয় প্রধানমন্ত্রিকে খুব সম্ভব সে হিসেবটা কেউ দেয়নি। এমপিও শিক্ষকদের নানা দুর্গতি ও হয়ত তিনি আদৌ জানেন না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রিকে একান্তে এ সব জানাবার সুযোগটুকু এমপিও শিক্ষকদের কোনোদিন হবে কী-না, কে জানে?

বঙ্গবন্ধুর মতো গণতন্ত্রের মানসকন্যা শেখ হাসিনা এক বিশাল হৃদয়ের ও উঁচু মাপের মানুষ। দেশপ্রেমের কঠিন পরীক্ষায় তিনি বার বার উত্তীর্ণ হয়েছেন। তিনি শিক্ষা ব্যয়কে খরচ মনে না করে সর্বোচ্চ বিনিয়োগ মনে করেন। একমাত্র তাঁর সদিচ্ছা ও মনোবলের কারণে এ দেশে পদ্মা সেতু নির্মাণ করা সম্ভব হচ্ছে। দেশ ডিজিটাল হচ্ছে। অনেকটা হয়ে ও গেছে তাই। দেশে সরকারি ভাবে কতো রকম ভাতা চালু হয়েছে। বিধবা ভাতা, বয়স্ক ভাতা,প্রতিবন্ধি ভাতা, মুক্তিযোদ্ধা ভাতা ইত্যাদি আরো কতো ভাতা চালু করেছে আমাদের সরকার। এ সব প্রমাণ করে, আমাদের দেশ কতটুকু এগিয়ে গেছে।

এমপিও শিক্ষকদের সরকার বেতনস্কেলের পুরোটাই দেয়। বাড়ি ভাড়া ১০০০ টাকা এবং চিকিৎসা ভাতা ৭০০ টাকা করে দেয়া হয়। উৎসব ভাতা ও তাঁরা ২৫% পান। অবসর সময়ের জন্য এক কালীন বেশ কয়েক লাখ টাকা ও পেয়ে থাকেন। তাহলে জাতীয়করণের আর কী বাকি রইল ? যেটুকু বাকি, তা মেটানোর জন্য স্কুল-কলেজের বিভিন্ন তহবিল, ছাত্র বেতন, প্রতিষ্ঠানের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তিই যথেষ্ট। এ সবে না হলে জনসাধারণের উপর ন্যুনতম শিক্ষা কর আরোপ করলেই হয়।আমাদের দেশে মোবাইল কোম্পানী গুলো জনসাধারণের কাছ থেকে নানা অফার দিয়ে কতো টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। তারা প্রতি মিনিট কথা বলার জন্য যে টাকা চার্জ নেয়, তা থেকে মাত্র ১০% শিক্ষা কর হিসেবে সরকারকে পরিশোধ করলে সরকারের আর টাকা লাগবার কথা নয়।

বিচ্ছিন্ন ভাবে স্কুল-কলেজ জাতীয়করণের সময় এখন অতীত হয়ে গেছে। বৃটিশ কিংবা পাকিস্তান আমলে সে ভিন্ন মতলবে এ ভাবে স্কুল-কলেজ জাতীয়করণ করা হয়েছে । এখন আর এ ভাবে স্কুল-কলেজ জাতীয়করণ কেউ প্রত্যাশা করে না। এ ভাবে করলে যে কেউ রাষ্ট্রের আর্থিক অক্ষমতা কিংবা ভিন্ন কোনো মতলব আছে কীনা, তাই চিন্তা করবে। স্বাধীনতার পঁয়তাল্লিশ বছর পর একত্রে সকল স্কুল-কলেজ জাতীয়করণের এক বড় প্রত্যাশা এ দেশের মানুষের। মাননীয় প্রধানমন্ত্রি শেখ হাসিনা অবিলম্বে দেশবাসীর এ প্রত্যাশাটি পূরণ করবেন-সেটি এ মূহুর্তে দেশবাসীর সবচেয়ে বড় ও বলিষ্ট এক দাবী।

লেখক : অধ্যক্ষ, চরিপাড়া উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ কানাইঘাট, সিলেট ।

উপবৃত্তির জন্য সব অ্যাকাউন্ট নগদে রূপান্তরের নির্দেশ - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সব অ্যাকাউন্ট নগদে রূপান্তরের নির্দেশ কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা - dainik shiksha সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা জাতীয়করণ আন্দোলনের শিক্ষক নেতা শেখ কাওছার আলীর বরখাস্ত অনুমোদন - dainik shiksha জাতীয়করণ আন্দোলনের শিক্ষক নেতা শেখ কাওছার আলীর বরখাস্ত অনুমোদন ১৭তম ৩৫-প্লাস শিক্ষক নিবন্ধিতদের বিষয়ে চেম্বার আদালত যা করলো - dainik shiksha ১৭তম ৩৫-প্লাস শিক্ষক নিবন্ধিতদের বিষয়ে চেম্বার আদালত যা করলো দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে তিন স্তরে সনদ বিক্রি করতেন শামসুজ্জামান, দুদকের দুই কর্মকর্তার সম্পৃক্ততা - dainik shiksha তিন স্তরে সনদ বিক্রি করতেন শামসুজ্জামান, দুদকের দুই কর্মকর্তার সম্পৃক্ততা স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণ ও ‘বিশ্ব বই দিবস’ - dainik shiksha স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণ ও ‘বিশ্ব বই দিবস’ শিক্ষার মান পতনে ডক্টরেট লেখা বন্ধ জার্মান পাসপোর্টে - dainik shiksha শিক্ষার মান পতনে ডক্টরেট লেখা বন্ধ জার্মান পাসপোর্টে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0059340000152588