জাতীয়করণ : বাজেটে বরাদ্দ না দিলে ফের অনশনে যাবেন শিক্ষকরা - দৈনিকশিক্ষা

জাতীয়করণ : বাজেটে বরাদ্দ না দিলে ফের অনশনে যাবেন শিক্ষকরা

নিজস্ব প্রতিবেদক |

আগামী অর্থবছরে (২০১৮-১৯) এমপিওভূক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণের জন্য বরাদ্দ রাখার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি ও শিক্ষক কর্মচারী সংগ্রামী ঐক্যজোট। বাজেটে বরাদ্দ না রাখলে ফের জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে আমরণ অনশনে যাবেন শিক্ষকরা। রোববার রাজধানীর মীরপুর সিদ্ধান্ত হাইস্কুলে সমিতির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয় মর্মে দৈনিকশিক্ষাডটকমকে জানিয়েছেন শিক্ষক কর্মচারী সংগ্রামী ঐক্যজোটের প্রধান সমন্বয়কারী মোঃ নজরুল ইসলাম রনি।

সভায় প্রায় ৫ লাখ এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের চাকুরি জাতীয়করণে ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে প্রয়োজনীয় বাজেট বরাদ্দ ও আগামী মার্চের এমপিওর সাথে বকেয়াসহ ৫ শতাংশ ইনক্রিমেন্ট ও বৈশাখী ভাতা প্রদানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন শিক্ষক নেতৃবৃন্দ। শিগগিরই বেসরকারী শিক্ষা জাতীয়করণের প্রয়োজনীয়তাসহ দাবি পূরণে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে পত্র দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয় সভায়।

বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও শিক্ষক কর্মচারী সংগ্রামী ঐক্যজোটের প্রধান সমন্বয়কারী মোঃ নজরুল ইসলাম রনির সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির সিনিয়র সহ-সভাপতি মীর আব্দুল মালেক ,মহাসচিব মোঃ রবিউল আলম, যুগ্ম মহাসচিব মোঃ রফিকুল ইসলাম, অর্থসচিব আবুল বাশার বাদশা, সমিতির সহ-সভাপতি মোঃ শাখাওয়াত হোসেন, মোঃ মোহসিন উদ্দিন, মোঃ আমিনুল ইসলাম, বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতির সভাপতি মুঞ্জুরুল আমিন শেখর এবং মহাসচিব মোঃ বদরুজ্জামান বাদল প্রমুখ।
মোঃ নজরুল ইসলাম রনি বলেন, শিক্ষা জাতীয়করণ একটি বিশাল প্রেক্ষাপট হলেও প্রতিষ্ঠানের আয় রাষ্ট্রীয় কোষাগারে ফেরৎ নিয়ে শিক্ষা জাতীয়করণ করলে এতে সরকারের আর্থিক তেমন ক্ষতি হবে না। আর জাতীয়করণ কেবলমাত্র প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষেই সম্ভব।

বর্তমান সময়ে বেসরকারী এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা চরমভাবে বেতন বৈষম্যের শিকার। বেসরকারী এমপিওভূক্ত শিক্ষকরা বর্তমানে শতভাগ বেতন ভাতা সরকারীভাবে পেলেও বাড়ি ভাড়া মাত্র এক হাজার টাকা, চিকিৎসা ভাতা ৫০০ টাকা, ঈদ বোনাস শিক্ষকরা পান ২৫ শতাংশ এবং কর্মচারীরা ৫০ শতাংশ। সারা জীবনের একটিমাত্র টাইম স্কেল তাও বর্তমানে বন্ধ রয়েছে।

জড়িত মনে হলে চেয়ারম্যানও গ্রেফতার: ডিবির হারুন - dainik shiksha জড়িত মনে হলে চেয়ারম্যানও গ্রেফতার: ডিবির হারুন পছন্দের স্কুলে বদলির জন্য ‘ভুয়া’ বিবাহবিচ্ছেদ - dainik shiksha পছন্দের স্কুলে বদলির জন্য ‘ভুয়া’ বিবাহবিচ্ছেদ হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা - dainik shiksha হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা সনদ বাণিজ্য : কারিগরি শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানের স্ত্রী কারাগারে - dainik shiksha সনদ বাণিজ্য : কারিগরি শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানের স্ত্রী কারাগারে কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে উপবৃত্তির জন্য সব অ্যাকাউন্ট নগদে রূপান্তরের নির্দেশ - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সব অ্যাকাউন্ট নগদে রূপান্তরের নির্দেশ সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা - dainik shiksha সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা জাতীয়করণ আন্দোলনের শিক্ষক নেতা শেখ কাওছার আলীর বরখাস্ত অনুমোদন - dainik shiksha জাতীয়করণ আন্দোলনের শিক্ষক নেতা শেখ কাওছার আলীর বরখাস্ত অনুমোদন ১৭তম ৩৫-প্লাস শিক্ষক নিবন্ধিতদের বিষয়ে চেম্বার আদালত যা করলো - dainik shiksha ১৭তম ৩৫-প্লাস শিক্ষক নিবন্ধিতদের বিষয়ে চেম্বার আদালত যা করলো দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে তিন স্তরে সনদ বিক্রি করতেন শামসুজ্জামান, দুদকের দুই কর্মকর্তার সম্পৃক্ততা - dainik shiksha তিন স্তরে সনদ বিক্রি করতেন শামসুজ্জামান, দুদকের দুই কর্মকর্তার সম্পৃক্ততা please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0035920143127441