পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁস রোধে প্রয়োজন সমন্বিত উদ্যোগ - Dainikshiksha

পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁস রোধে প্রয়োজন সমন্বিত উদ্যোগ

ড. মিহির কুমার রায় |

উপমহাদেশের প্রখ্যাত পঞ্চকবির একজন দ্বীজেন্দ্র লাল রায় (ডি.এল.রায়) রচিত সিরাজদৌল্লাহ্ নাটকে কবি নজরুলের একটি গান ‘পথ হারা পাখী কেঁদে ফিরে একা আমার জীবন শুধু আঁধারে ডাকা’ এর সঙ্গে সম্প্রতি পাবলিক পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনায় শিক্ষামন্ত্রীর আকুতির একটি বিরাট সামঞ্জস্য রয়েছে। কারণ মাননীয় মন্ত্রিমহোদয় পথ হারা পাখির মতোই দিশেহারা- কখনো বলছেন কোচিং সেন্টার বন্ধের কথা আবার ফেসবুক বন্ধের কথা আবার বলছেন পাঁচ লাখ টাকা পুরস্কারের কথা। এই উক্তিগুলোর মধ্য দিয়ে এটাই প্রমাণিত হয় যে উনি মানসিকভাবে অস্থিরতা মধ্যে আছেন এবং বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে চট্টগ্রামের একটি আসন থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগের দাবি তুলেছেন।

এদিকে বর্তমানে অনুষ্ঠিত মাধ্যমিক পরীক্ষা (এসএসসি) এর প্রথম দিন থেকে প্রশ্ন ফাঁসের খবর ফেসবুক কিংবা প্রিন্ট মিডিয়াতে আসছে এবং এই অবস্থাতেই পরীক্ষা সম্ভবত: শেষ হবে আর পরীক্ষা নিয়ন্ত্রককারী সংস্থা অসহায়ত্বের গ্লানি নিয়ে বেঁচে থাকবে। এই ধরনের একটা পরিস্থিতি যখন মুখরিত তখনই শিক্ষামন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীর গণভবন অফিসে সাক্ষাৎ করেছিলেন তার পদত্যাগের কথা জানাতে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এ সমস্যাকে কঠোর হস্তে দমনের জন্য শিক্ষামন্ত্রীকে নির্দেশ দিয়েছেন। এখন প্রশ্ন দাঁড়ায় শিক্ষামন্ত্রী ও তার মন্ত্রণালয় এই ধরনের একটা পরিস্থিতিতে কোন দিকে আগাবে বা আগানো উচিত তা নিয়ে সংশয়ে রয়েছে। কারণ আগামী ২ এপ্রিল থেকে উচ্চ মাধ্যমিক (এইচএসসি) পরীক্ষা শুরু হতে যাচ্ছে। কাজেই এ ক্রান্তিকাল কাটিয়ে উঠতে অবশ্যই যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেয়ার এটাই উপযুক্ত সময়।

সার্বিক বিশ্লেষণে দেখা যায় যে বর্তমানে অনুষ্ঠিত এসএসসি পরীক্ষা সামনে রেখে সরকার বেশ কয়েকটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছিল যেমন : পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা কেন্দ্রে আসন গ্রহণ, সব কোচিং সেন্টার বন্ধ, সব শিক্ষাবোর্ড অভিন্ন প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা, প্রশ্ন ফাঁসের প্রমাণ পাওয়া গেলে পরীক্ষা বাতিল, শুধু কেন্দ্র সচিব সাধারণ ফোন ব্যবহার করতে পারবে ইত্যাদি। কিন্তু প্রশ্ন পত্র ফাঁস অব্যাহত রয়েছে। এই বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধ করা কি সম্ভব? অথবা প্রশ্নপত্র ফাঁসকারকদের কাছে সরকার নিতান্তই অসহায়? এই বিষয়টি নিয়ে টেলিভিশন চ্যানেলগুলো টক শো করছে প্রতিনিয়ত অথচ এর কোন গ্রহণযোগ্য সমাধানের দিকে কেহই যাচ্ছে না। কারণ বিষয়টি নৈতিক যার একটি আদর্শিক দিক রয়েছে যাকে রাতারাতি পরিবর্তন কোনভাবেই সম্ভব নয়।

এ ব্যাপারে শিক্ষাবিদ প্রফেসর সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন প্রশ্ন ফাঁসের মাত্রা আগের তুলনায় বাড়লেও ফাঁসকারীদের ধরে শাস্তি দেয়া হচ্ছে না অথচ দেশের গোয়েন্দারা বিভিন্ন অপরাধ/অপরাধী ধরতে দক্ষ হলেও এই ক্ষেত্রে তারা অদক্ষতার পরিচয় দিয়ে চলছে যা দুঃখজনক। জনাব চৌধুরীর মতে আগের দুটি পাবলিক পরীক্ষার সঙ্গে আরও দু’টি যোগ হয়েছে যা প্রশ্ন ফাঁসকে উৎসাহিত করছে যা একটি বড় ধরনের অন্যায়। কাজেই শিক্ষা নিয়ে প্রায়োগিক কার্যক্রম বন্ধ করতে হবে এবং শিক্ষাকে শ্রেণীকক্ষে ফিরিয়ে নিতে হবে। শিক্ষাবিদ অধ্যাপক জাফর ইকবাল বলেছেন শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগ কোন বিষয় নয় এতে প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধ হবে না। সমস্যাটির গভীরতা এত বেশি যে সব পদ্ধতির মাধ্যমে রূপান্তর না ঘটাতে পারলে এর সমাধান পাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়বে। কারণ এটি একটি জাতীয় সমস্যা কোন দল বা গোষ্ঠীর সমস্যা নয় এবং প্রাতিষ্ঠানিক রুগ্নতার বহিঃপ্রকাশ মাত্র। প্রায়শই দেখা যাচ্ছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় তাদের প্রথাগত সিদ্ধান্তগুলোর পরিবর্তন আনছে যেমন সব শিক্ষা বোর্ডের অভিন্ন প্রশ্নপত্রে পাবলিক পরীক্ষা (এসএসসি ও এইচএসসি) পরিচালনা করা যা মোটেই সঠিক নয়। এর কুফল হলো এক জায়গায় প্রশ্নপত্র ফাঁস হলো তা সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ছে নিমিষেই। অথচ পূর্বের এক এক বোর্ডের এক এক প্রশ্ন হওয়ায় এক বোর্ডের প্রশ্ন ফাঁস অন্য বোর্ডকে প্রভাবিত করতে পারেনি। সরকার হয়ত একটি ভালো কিছুকে বিবেচনায় রেখে সারাদেশে মেধার একটি সমতা আনার চেষ্টা করেছিল কিন্তু হিতে হয়েছে বিপরীত। এই নিয়ে বিভিন্ন মহলের বিভিন্ন প্রস্তাবনাপত্র পত্রিকা কিংবা মিডিয়া থেকে বিক্ষিপ্তভাবে পাওয়া যাচ্ছে যার কোনটি ঠিক বা ঠিক নয় তা নিয়েও সংশয় রয়েছে।

এখন নিরপেক্ষ বিশ্লেষণে দেখা যায় যে, সার্বিক কাজটি শিক্ষা বোর্ডের দায়িত্বের আওতায় হলেও শিক্ষা মন্ত্রণালয় তার দায়িত্ব এড়াতে পারে না। এখন প্রশ্ন হলো- প্রতিটি শিক্ষা বোর্ডই এক একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান যার একজন চেয়ারম্যান ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক রয়েছে যারা বিসিএস শিক্ষা ক্যাডার থেকে নিয়োগপ্রাপ্ত এবং শিক্ষা প্রশাসনসহ শিক্ষাব্যবস্থাপনায় তাদের দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা রয়েছে। তারপরও সময়ের আবর্তে আমাদের দেশে মানবসম্পদের গুণগত মানের একটি বড় ধরনের নৈতিক ক্ষয় (ethical erotion.) হয়েছে যা আমরা দেখতেই পাচ্ছি আমাদের শিক্ষা জীবনের প্রতিটি স্থরে। সার্বিক বিষয়টিকে কাঠামোগত বিন্যাস (Structural Adjustment) এর মাধ্যমে মোকাবিলা করতে না পারলে এ থেকে সুফল পাওয়া খুবই কঠিন হবে। কারণ বর্তমান কাঠামোটি (প্রশ্ন প্রণয়ন থেকে শুরু করে পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছানো) আর কাজ করছে না। অনেকেই বলছে প্রশ্ন থকে কুইজ বাদ দিয়ে সবাই সৃজনশীল পদ্ধতির আওতায় আনা যায় কি-না আবার কেউ কেউ বলছে আমাদের ক্লাস রুমের শিক্ষায় ছাত্রদের ফিরিয়ে নেয়া যায় কি-না? এ অবস্থায় ছাত্র শিক্ষকের অবস্থান কি হবে? ছাত্ররা তাদের পরিবারের গন্ডি পেরিয়ে যখন স্কুলে আসে তখন তাদের মানসিক অবস্থা কি অবস্থায় থাকে এবং শিক্ষকরা কি অবস্থায় ছাত্রদের পাঠদানে আগ্রহী করে তুলছে সেগুলো কি আমাদের ভাবিয়ে তোলে না? আমরা শিক্ষার ক্ষেত্রে প্রযুক্তি নিয়ে আসছি যেখানে প্রতিটি ছাত্রের (হউক সে স্কুল কিংবা কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়) হাতে একটি করে মোবাইল ফোন থাকে যেখানে শিক্ষার সার্বিক বিষয়গুলো সংরক্ষণ করতে দেখা যায়। বই পড়া কিংবা ক্রয়ের প্রতি তেমন কোন আগ্রহ পরিলক্ষিত হয় না আর শিক্ষকও ক্লাসে ছাত্রদের হাতে টেক্স তুলে দেয়ার চেয়ে প্রযুক্তি নির্ভরতাকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে। ফলে জ্ঞানের অপূর্ণতা প্রত্যেকটি ছাত্রের মধ্যে পরিলক্ষিত হয় (ভালো কিংবা মন্দ) এবং এই অবস্থায় তাদের নৈতিক ভিত্তিটি তৈরি কোনভাবেই হয়ে উঠে না যা অনেক ক্ষেত্রে অযৌক্তিক আচরণ (Irrational behavior) করে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে।

পরীক্ষা যে একটি শিল্প, এটিকে আয়ত্ত করার যে কৌশল কিংবা ভালো জ্ঞানের অধিকারী হলেই পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার হয় না কিংবা তুলনামূলক বিচারে কম জেনেও যে পরীক্ষায় ভালো ফল করা যায় কিংবা প্রথম স্থানটি দখল করা যায় তা এ জমানার শিক্ষকরা তা জানে না বা জানলেও তারা ছাত্রদের শিখায় না। ফলে পরীক্ষায় ভালো ফল করার একটি উপায় হিসাবে ক্লাসের শিক্ষার পরিবর্তে কোচিং সেন্টারকে ছাত্র কিংবা ছাত্রের অভিভাবকরা বেছে নেয় এ ভেবে যে পরীক্ষায় অবশ্যই ভালো ফল করতে হবে যে কোনভাবে যখন অর্থের জোগান কোন সমস্যা নয়। এ ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে উঠা কোচিং সেন্টারগুলো আমাদের শিক্ষার ক্ষেত্রে নতুন কুশিলব যারা সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে গেছে অনেক দিন থেকেই। অনেকেই এ কোচিং সেন্টারগুলোকে প্রশ্ন ফাঁসের অনেকের মধ্যে একটি অংশীদার বলে মনে করে। সে যাই হউক না কেন ছাত্র, শিক্ষক ও অভিবাবক একদিকে আবার শিক্ষা বোর্ড ব্যবস্থাপনা অপরদিক থেকে বিষয়টির প্রতি যদি নজর দেয় তা হলে সমস্যার স্বল্পমেয়াদি একটা সমাধান খুঁজে পাওয়া যেতে পারে। আর শিক্ষা বোর্ডগুলো যদি তাদের প্রশ্নপত্র ব্যবস্থাপনায় রূপান্তর ঘটাতে পারে তা হলে প্রশ্নপত্র ফাঁসের একটি দীর্ঘমেয়াদি পথ খুঁজে পাওয়া যেতে পারে যেমন-

(১) এই প্রযুক্তির যুগে কোন সফ্টওয়্যার (Software) তৈরি হয়েছে কি-না যা প্রশ্নপত্র প্রণয়নের পর থেকে পরীক্ষা কেন্দ্রে পরীক্ষা শুরু পর্যন্ত বলে দিতে পারবে যে সার্বিক ব্যবস্থাপনায় কোন ত্রুটি পরিলক্ষিত হচ্ছে কি-না। যদি না হয় তবে ধরে নিতে হবে যে সবই সঠিক হয়েছে; (২) পরীক্ষা পরিচালনায় কেন্দ্র প্রশ্নপত্র ফাঁসের কোন স্থান কি-না তা প্রশাসনিক বিষয় অর্থাৎ পরীক্ষাকেন্দ্রের একজন সচিব থাকে এবং তার নিয়ন্ত্রণাধীন কেন্দ্রে উত্তরপত্র ও প্রশ্নপত্র বিতরণ হয়ে থাকে যেখানে শিক্ষকরা ইনভেজিলেটর হিসেবে কর্তব্যরত থাকে। এই ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় প্রশাসন বাহির থেকে সহায়তা জুগিয়ে থাকে। অনেক সময়ই দেখা যায় পরীক্ষা শুরুর পরপরই প্রশ্ন হলের বাহিরে চলে আসে এবং কিছু নকল জোগানদার এ ব্যাপারে খুব তৎপর থাকে যা কাম্য নয়;

(৩) যে সব শিক্ষককে বোর্ড থেকে প্রশ্ন প্রণয়নের দায়িত্ব দেয়া হয় তার জন্য নিশ্চয়ই বোর্ডের একটি নীতিমালা রয়েছে এবং নৈতিক জ্ঞানের অধিকারী জ্ঞানসমৃদ্ধ শিক্ষকের হাতে যদি প্রশ্ন তৈরির দায়িত্ব অর্পিত হয় তা হলে তো প্রশ্ন ফাঁসের সম্ভাবনা নেই। আমার বিশ্বাস বোর্ড কর্তৃপক্ষ যদি তাদের নিয়ন্ত্রণাধীন স্কুল-কলেজ থেকে সেই ধরনের শিক্ষকের সঠিক তালিকা তৈরি করতে পার তাতে অনেক সুফল আসবে; (৪) পরীক্ষা ব্যবস্থপনার সঙ্গে কেন্দ্র পর্যায়ে যে সব কর্মকর্তা (প্রশাসনিক/শিক্ষক) জড়িত রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে যদি কোন রকম ঘটনার (স্কুল প্রশ্ন ফাঁস/উত্তর বলে দেয়া/সহযোগিতা) প্রমাণ পাওয়া যায় তা হলে তাদের নিয়োগকারী সংস্থা তাৎক্ষণিক শাস্তির প্রক্রিয়া শুরু করবে যা অন্যদের কাছে দৃষ্টান্ত হতে পারে;

(৫) এরই মধ্যে উদ্বিগ্ন অব্যাহত প্রশ্ন ফাঁসে ২০ লাখ শিক্ষার্থী এবং প্রশ্নপত্র ফাঁসের তদন্ত ও সমাধানে বিচারিক ও প্রশাসনিক দুটি কমিটি গঠন করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। অবার পরীক্ষা বাতিল করে পুনরায় নতুন প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেয়া, প্রশ্নপত্র ফাঁসের অপরাধে দন্ডারোপ আইন প্রণয়নের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে। রিট করেন সুপ্রিমকোর্টের একজন আইজীবী; (৬) অজ্ঞিতায় দেখা যায় উত্তরপত্র প্রণয়ন থেকে শুরু করে সরবরাহ পর্যন্ত হাত রদবদল যত কম হবে ততই ঝুঁকি কমবে। এ ব্যাপারে সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে আগামীতে প্রশ্নপত্র পরীক্ষাকেন্দ্র থেকে সরবরাহ করা হবে। তবে তা কতটুকু সম্ভব হবে তা দেখার বিষয়; তথ্যপ্রযুক্তির যুগে প্রশ্নপত্র ফাঁসের নিয়ন্ত্রণ জটিল কোন বিষয় নয়, শুধু প্রয়োজন সরকারের ইচ্ছা শক্তি। তবে বোর্ডে কোন সহযোগিতা ছাড়া প্রশ্নপত্র ফাঁস সম্ভব নয়; (৭) সর্বশেষে বলা যায়, পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন এখন সময়ের দাবি, পাবলিক পরীক্ষায় (অপরাধ) আইন, ১৯৮০ এবং সংশোধনী ১৯৯২-এর ৪ নং ধারায় যে শাস্তির বিধান রয়েছে তা বাস্তবায়িত করতে হবে, যে সব ছাত্র ও অভিভাবক এ অপকর্মের সঙ্গে জড়িত এদের আইনের আওতায় আনতে হবে ও প্রশ্নপত্র ফাঁসের জালিয়াতিতে প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দক্ষ সামরিক/বেসামরিক বাহিনীর সংশ্লিষ্ট ইউনিটের সহায়তা নেয়া যেতে পারে। তবেই শুধু এ কাজে শতভাগ সফলতা আশা করা যাবে ও পরীক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরবে।

(লেখক : কৃষি অর্থনীতিবিদ, গবেষক ও ডিন, সিটি ইউনিভার্সিটি, ঢাকা)

প্রাথমিকের শিক্ষকদের ফের অনলাইনে বদলির সুযোগ - dainik shiksha প্রাথমিকের শিক্ষকদের ফের অনলাইনে বদলির সুযোগ তীব্র তাপপ্রবাহের ভেতরই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে রোববার - dainik shiksha তীব্র তাপপ্রবাহের ভেতরই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে রোববার দেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি - dainik shiksha দেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি নতুন শিক্ষাক্রম ও কিছু কথা - dainik shiksha নতুন শিক্ষাক্রম ও কিছু কথা কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে স্কুলে দুই শিফটের ক্লাস চালু রাখার সভা রোববার - dainik shiksha স্কুলে দুই শিফটের ক্লাস চালু রাখার সভা রোববার শিক্ষা কর্মকর্তার আইডি ভাড়া নিয়ে প্রধান শিক্ষকের বাণিজ্য - dainik shiksha শিক্ষা কর্মকর্তার আইডি ভাড়া নিয়ে প্রধান শিক্ষকের বাণিজ্য শিক্ষকদের অবসর সুবিধা সহজে পেতে কমিটি গঠন হচ্ছে - dainik shiksha শিক্ষকদের অবসর সুবিধা সহজে পেতে কমিটি গঠন হচ্ছে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে নিষিদ্ধ, মৌলবাদী সংগঠনের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নিন - dainik shiksha নিষিদ্ধ, মৌলবাদী সংগঠনের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নিন please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0037131309509277