বেতন তুলতে পারেননি চৌগাছা ও অভয়নগরের শিক্ষকরা - দৈনিকশিক্ষা

বেতন তুলতে পারেননি চৌগাছা ও অভয়নগরের শিক্ষকরা

দৈনিক শিক্ষা ডেস্ক |

যশোরের চৌগাছা ও অভয়নগর উপজেলায় এমপিওভূক্ত শিক্ষক কর্মচারীরা বেতন ভাতার সরকারি অংশের টাকা উত্তোলন করতে পারেননি। এপ্রিল মাসের বেতন ভাতা ও নতুন স্কেলের ৮ মাসের বকেয়াসহ টাকা উত্তোলনের শেষ তারিখ ছিল ১৫ মে রোববার।

আমাদের যশোর প্রতিনিধি জানান, চৌগাছা উপজেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের টাকা উত্তোলনের প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্র প্রস্তুত করে রোববার ব্যাংকে জমা দিতে গেলে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ জমা না নিয়ে ফিরিয়ে দেয়। অনেক শিক্ষক কর্মচারী বিকাল পর্যন্ত ব্যাংকে ভিড় জমিয়ে শূণ্যহাতে ফিরে যান।

পরের দিন সোমবার পাবে এ আশায় সারাদিন অনেক শিক্ষক কর্মচারী ভিড় করতে থাকেন টাকা উত্তোলনের আশায়। কিন্তু না এ দিনও খালি হাতে ফিরতে হয়েছে তাদের। ব্যাংকে বেতন ভাতার ভাউচার ব্যাংকে জমা হয়নি এমন অভিযোগ দেখিয়ে ফিরিয়ে দেয় শিক্ষকদের।

এ ব্যাপারে সোনালী ব্যাংক চৌগাছা শাখার ম্যানেজার সিদ্দিকুর রহমান দৈনিক শিক্ষাকে বলেন, এমপিও কপি এখনো পর্যন্ত যশোরে এসে পৌঁছেনি। আসলে আমরা যত দ্রুত সম্ভব নিয়ে আসব। অথচ ১৩ মে বৃহস্পতিবার যশোরে বেতন ভাতার এমপিও এসেছে। মার্চ মাসের বেতন দিতে সরকারি ঘোষণা উপেক্ষা করে ৪ দিন দেরি করেছে চৌগাছা সোনালী ব্যাংক।

চৌগাছা সোনালী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বরাবরই শিক্ষকদের বেতন দিতে গড়িমসি ও শিক্ষকদের হয়রানি করে থাকে ২০১১ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্ণর ড. আতিউর রহমান চৌগাছায় আসলে শিক্ষকরা এ ব্যাপারে তাঁর কাছে অভিযোগ করেন। সেই থেকে ব্যাংকের কর্মকর্তা কর্মচারীদের সাথে উপজেলার শিক্ষকদের সম্পর্কের অবনতি চলে আসছে।

অভয়নগর (যশোর) প্রতিনিধি জানান, অভয়নগর উপজেলায় এমপিও শিক্ষকেরা এপ্রিল মাসের বেতন-ভাতার বিল ব্যাংকে জমা দিতে পারেননি।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব্যাংকে এমপিও’র কোনো কপি না আসায় স্থানীয় সোনালী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বেসরকারি শিক্ষকদের বিল গ্রহণ করতে পারছেন না। গত দুই দিন ধরে সোনালী ব্যাংকে গিয়ে বেতন-ভাতার বিল জমা এবং বেতন উত্তোলনের জন্য ভীড় জমিয়ে পরে তাঁরা খালি হাতে ফিরে আসেন।

এ ব্যাপারে সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার দৈনিক শিক্ষাকে জানান, আমি ব্যাংকের যশোর আঞ্চলিক অফিসে খোঁজ নিয়েছি কিন্তু বিলের কোনো খবর এখনও পাইনি। আমার মনে হচ্ছে- পরিবহণ ধর্মঘটের কারণে এমপিও’র কপি আসতে একটু বিলম্ব হচ্ছে।

জড়িত মনে হলে চেয়ারম্যানও গ্রেফতার: ডিবির হারুন - dainik shiksha জড়িত মনে হলে চেয়ারম্যানও গ্রেফতার: ডিবির হারুন পছন্দের স্কুলে বদলির জন্য ‘ভুয়া’ বিবাহবিচ্ছেদ - dainik shiksha পছন্দের স্কুলে বদলির জন্য ‘ভুয়া’ বিবাহবিচ্ছেদ হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা - dainik shiksha হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা সনদ বাণিজ্য : কারিগরি শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানের স্ত্রী কারাগারে - dainik shiksha সনদ বাণিজ্য : কারিগরি শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানের স্ত্রী কারাগারে কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে উপবৃত্তির জন্য সব অ্যাকাউন্ট নগদে রূপান্তরের নির্দেশ - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সব অ্যাকাউন্ট নগদে রূপান্তরের নির্দেশ সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা - dainik shiksha সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা জাতীয়করণ আন্দোলনের শিক্ষক নেতা শেখ কাওছার আলীর বরখাস্ত অনুমোদন - dainik shiksha জাতীয়করণ আন্দোলনের শিক্ষক নেতা শেখ কাওছার আলীর বরখাস্ত অনুমোদন ১৭তম ৩৫-প্লাস শিক্ষক নিবন্ধিতদের বিষয়ে চেম্বার আদালত যা করলো - dainik shiksha ১৭তম ৩৫-প্লাস শিক্ষক নিবন্ধিতদের বিষয়ে চেম্বার আদালত যা করলো দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে তিন স্তরে সনদ বিক্রি করতেন শামসুজ্জামান, দুদকের দুই কর্মকর্তার সম্পৃক্ততা - dainik shiksha তিন স্তরে সনদ বিক্রি করতেন শামসুজ্জামান, দুদকের দুই কর্মকর্তার সম্পৃক্ততা please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0085129737854004