ভুয়া সনদ ও জাল স্বাক্ষরে এমপিওভুক্তির চেষ্টা করছেন বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার কড়ই মোহাম্মদ কাবেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও দুই সহকারী শিক্ষক। এমন অভিযোগ বিদ্যালয়ের সভাপতি মো. লুৎফর রহমান সাহানা। তিনি ওই তিন শিক্ষকের বিরুদ্ধে রাজশাহী মাধমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান বরাবর অভিযোগ দিয়েছেন।
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, প্রধান শিক্ষক নয়ন চন্দ্র মজুমদার পরিচালনা কমিটির সুপারিশ ছাড়া ভুয়া সনদ এবং সভাপতি ও সদস্যদের স্বাক্ষর জাল করে মোছা. রেনুকা খাতুন গ্রন্থাগারিক ও রীতা রাণীকে অফিস সহকারী হিসেবে এমপিওভুক্তির জন্য গোপনে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরে পাঠিয়েছেন।অভিযোগে আরো বলা হয়েছে, স্বাক্ষর জাল এবং ভুয়া সনদ তৈরি করে প্রধান শিক্ষক নয়ন চন্দ্র মজুমদার অপরাধ করেছেন। তাই আমরা জড়িতদের সুষ্ঠু বিচার ও শাস্তি দাবি করছি।
এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষাক নয়ন চন্দ্র মজুমদার দৈনিক শিক্ষাকে বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ মিথ্যা। তারা নিজেরাই স্বাক্ষর করেছিলেন কিন্তু এখন আমাকে ফাঁসানোর জন্য অস্বীকার করছে।’
উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোনাইরুল হাসান বলেন, এই বিষয়ে অভিযোগ পেয়েছি। অভিযোগ তদন্ত করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।