মাদ্রাসা শিক্ষকদের এপ্রিল মাসের বেতনের চেক ব্যাংকে - দৈনিকশিক্ষা

মাদ্রাসা শিক্ষকদের এপ্রিল মাসের বেতনের চেক ব্যাংকে

সাঈদ হোসেন |

এমপিওভুক্ত মাদ্রাসা শিক্ষক ও কর্মচারিদের এপ্রিল মাসের বেতন-ভাতার সরকারি অংশের জন্য চেক ব্যাংকে জমা দিয়েছেন বলে দাবী করেছেন মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. বিল্লাল হোসেন।

তবে, কবে নাগাদ শিক্ষকরা টাকা তুলতে পারবেন আর ৪ঠা মে টাকা ছাড় হলে ৭ই মে পর্যন্ত মহাপরিচালক ও অর্থ পরিচালক কেন ব্যাংকে দৌডাদৌডি করছেন তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়।

রোববার (৭ই মে) দৈনিকশিক্ষার এক প্রশ্নের জবাবে মহাপরিচালক বলেন, ‘বৃহস্পতিবার  ৪ঠা মে মাদ্রাসা শিক্ষকদের বেতনের চেক ব্যাংকে জমা দেওয়া হয়েছে। ১১ তারিখের মধ্যে শিক্ষক-কর্মচারিরা টাকা তুলতে পারবেন।’

বৃহস্পতিবার চেক ছাড়ের দাবী করলেও রোববার সন্ধ্যা পর্যন্ত অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে বা সংবাদপত্রে কোনো সংবাদ বিজ্ঞপ্তি পাঠায়নি মাদ্রাসা অধিদপ্তর।

চেক ছাড়ের এই খবরটি আপনারা মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মতো স্মারক নাম্বারসহ সংবাদ বিজ্ঞপ্তি আকারে প্রকাশ করবেন কিনা? স্মারক নং না থাকলে মাদ্রাসা প্রধানরা বেতন বিল তৈরি করতে পারবেন না। এমন প্রশ্নের জবাবে অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, ‘আমি ডিজি, মাদ্রাসা বলছি, এর চেয়ে আর অথেনটিক কি হতে পারে। আমি বলেছি ৪ঠা মে ব্যংকে টাকা জমা দিয়েছি, স্টাইল সত্য?’ 

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একাধিক সূত্র দৈনিকশিক্ষাকে জানিয়েছেন যে, মাদ্রাসা শিক্ষকদের বেতনের চেক সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে পাঠানো হলেও হিসাব সংক্রান্ত জটিলতা রয়ে গেছে। তাই শিক্ষক-কর্মচারীরা স্ব স্ব এ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলতে দেরি হবে। কারণ, চেকগুলো প্রসেস হয়ে বেতন-বিলের স্মারক হয়ে ব্যাংকের শাখায় শাখায় পৌঁছাতে একটু সময় নেবে।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক (অর্থ) মোঃ শামসুজ্জামান রোববার বলেন, মাদ্রাসা শিক্ষক-কর্মচারিদের বেতনের চেক ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে। চলতি মাস থেকেই আমরা আমাদের অধিদপ্তর থেকে প্রথমবারের মত বেতন ভাতার চেক ছাড় করেছি, তাই হয়ত সাময়িক একটু সমস্যা হতে পারে। আগামী মাস থেকে ঠিক হয়ে যাবে।

দৈনিকশিক্ষার আসল ফেসবুক পেজে লাইক দিতে এখানে ক্লিক করুন

ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন - dainik shiksha ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে - dainik shiksha জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা - dainik shiksha রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি - dainik shiksha প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0032861232757568