মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থার অজানা অধ্যায় - দৈনিকশিক্ষা

মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থার অজানা অধ্যায়

যুবায়ের আহমাদ |

যে পাঠশালার মাধ্যমে হজরত মুহাম্মদ (সা.) পৃথিবীতে আদর্শ সমাজ গঠনের মতো জনগণ তৈরির দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন, তা-ই মাদরাসা। সেকাল থেকে একাল পর্যন্ত আদর্শ মানুষ তৈরি করছে মাদরাসা। আমাদের দেশেও মাদক, দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদমুক্ত জনশক্তি তৈরির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে মাদরাসা। তাইতো এ দেশের সাধারণ জনগণ মাদরাসা প্রতিষ্ঠা করে, এতে অর্থায়ন করে। এর পরও মাদরাসা নিয়ে কিছু মানুষের অভিযোগ। আসলে তাঁরা মাদরাসা সম্পর্কে ভালোভাবে না জানার কারণেই এমনটি করেন। মাদরাসা নিয়ে অভিযোগকারীদের অভিযোগগুলো প্রাধানত এমন : ১. মাদরাসায় পড়ে বেকার তৈরি হয়, ২. মাদরাসায় জঙ্গি তৈরি হয়, ৩. মাদরাসাপড়ুয়ারা ইংরেজি জানে না, এরা দক্ষ নয়, ৪ মাদরাসায় গরিবরা পড়ে।

প্রথমত, মাদরাসায় পড়েই কি বেকার তৈরি হয়? আসলে বাস্তবতা হলো, সাধারণ শিক্ষা—অর্থাৎ কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়াদের উল্লেখযোগ্য একটি অংশ বেকার থাকছে। ৩ মার্চ ২০১৪ দৈনিক প্রথম আলোর সম্পাদকীয় ছিল ‘শিক্ষার নামে বেকার তৈরি’। এতে কিন্তু মাদরাসাকে বেকার তৈরির কারখানা হিসেবে অভিহিত করা হয়নি, বরং সাধারণ শিক্ষাব্যবস্থা শিক্ষার নামে বেকার তৈরি করে, তা-ই বলা হয়েছে। একই বছরের ২৯ আগস্ট দৈনিক প্রথম আলোর উপসম্পাদকীয়তে একটি কলাম আসে ‘শিক্ষা না বেকার তৈরির কারখানা’ শিরোনামে। এতেও লেখক সাধারণ শিক্ষাব্যবস্থাকে বেকার তৈরির কারখানা বলেছেন। ব্রিটিশ সাময়িকী ইকোনমিস্টের ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (ইআইইউ) এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বর্তমানে বাংলাদেশের প্রতি ১০০ জন স্নাতক ডিগ্রিধারী তরুণ-তরুণীর মধ্যে ৪৭ জনই বেকার। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) বলছে, বেকারদের মধ্যে চিকিৎসক প্রকৌশলীর হার ১৪.২৭ শতাংশ। (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ১০-১২-২০১৬)

বেকারত্ব বর্তমান সাধারণ শিক্ষিত যুবকদের আত্মহত্যার অন্যতম কারণ। বেকারত্বের অভিশাপ নিয়ে অনেকেই বেছে নিচ্ছেন আত্মহত্যার পথ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রথম শ্রেণিতে স্নাতকোত্তর পাস করে চাকরি না পেয়ে আত্মহত্যা করেছিলেন ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার একতারপুর গ্রামের আবদুল খালেকের ছেলে তারেক আজিজ। (প্রথম আলো, ১৭-০৩-২০১৬)

প্রাচ্যের অক্সফোর্ডখ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপরের সারির বিভাগ ইংরেজিতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেও চাকরি না পেয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন আবদুল মোমিন তালুকদার। ঢাবির প্রক্টর অফিসের তথ্য মতে, ২০০৫ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ১৪ জন ছাত্র-ছাত্রী আত্মহত্যা করেছেন। (আমাদের সময়, ১৪-০১-২০১৭)

আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে এমন কোনো নজির নেই যে মাদরাসা থেকে কামিল কিংবা দাওরায়ে হাদিস পাস করে চাকরি না পেয়ে আত্মহত্যা করছেন শিক্ষার্থীরা। কওমি মাদরাসা থেকে পাস করা মানুষগুলো মাদরাসার শিক্ষকতা, মসজিদের মুয়াজ্জিন বা ইমামতি করে কিংবা ব্যবসা করে বৈধ উপার্জনের সামান্য অর্থেই সংসার চালিয়ে তৃপ্তির হাসি হাসেন। তাঁদের আত্মতৃপ্তির বিষয় একটাই, ‘একটু কষ্টে থাকলেও তো অবৈধ উপার্জনের পথ অবলম্বন করিনি।’ মোটা অঙ্কের বেতন পাওয়া সত্ত্বেও সাধারণ শিক্ষাব্যবস্থায় শিক্ষিতদের তুষ্ট থাকার মানসিকতা তৈরি হচ্ছে না। অন্যদিকে মাদরাসায় পড়ুয়ারা সৎ ও মিতব্যয়ী জীবনযাপনে অভ্যস্ত হচ্ছে।

অভিযোগ করা হয়, ‘মাদরাসা শিক্ষা জঙ্গিত্বে উর্বর’। অথচ সম্প্রতি ঘটে যাওয়া বড় জঙ্গি হামলাগুলোর সঙ্গে মাদরাসা শিক্ষার্থীদের দূরতম সম্পর্কও নেই। হলি আর্টিজানে হামলাকারী জঙ্গিদের সবাই সাধারণ শিক্ষায় শিক্ষিত। এদের নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনে (০৪-০৭-২০১৭) ‘কারা এই ছয় জঙ্গি’ শীর্ষক প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘তারা সবাই বাংলাদেশের উচ্চবিত্ত পরিবারগুলোর সন্তান। পড়াশোনা করতেন দেশে-বিদেশের নামিদামি স্কুল-বিশ্ববিদ্যালয়ে। শিক্ষা গ্রহণের পুরো পর্যায়ই পড়াশোনা করেছেন ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে। কোনো দিনই কেউ মাদরাসায় শিক্ষা গ্রহণ করেননি।’ শোলাকিয়ায় হামলাকারী জঙ্গিরাও ছিল কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। এর পরও মাদরাসা শিক্ষার্থীদের জঙ্গি বলা কি অন্যায় নয়?

কিছু লোকের অভিযোগ—‘ঢাবিতে মাদরাসার ছাত্রদের নম্বর বাড়িয়ে দেওয়া হয়।’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন তো আর মাদরাসার শিক্ষকরা করেন না, এটা তো ঢাবির শিক্ষকরাই করেন। ঢাবি শিক্ষকদের করা প্রশ্নপত্রেই মাদরাসার ছাত্ররা ফার্স্ট হচ্ছে। ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষে ঢাবির ‘খ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় দুই হাজার ২২১টি আসনের বিপরীতে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ৪০ হাজার ৫৬৫ জন ছাত্র। এর মধ্যে মাত্র তিন হাজার ৮৭৪ জন পাস করেন এবং প্রথম হন মাদরাসাছাত্র আব্দুর রহমান মজুমদার। একই বছর তিনি ‘ঘ’ ইউনিটেও প্রথম হন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায়ও তিনি সর্বাধিক নম্বর পান। সে বছর ঢাবির মেধাতালিকার প্রথম দশজনের তিনজনই মাদরাসাছাত্র। যেখানে ৩৫ হাজার ২৮০ জন ছাত্র ফেল করেছে, সেখানে প্রথম দশজনের তিনজনই মাদরাসাছাত্র হওয়ার পরও কি এদের অযোগ্যই বিবেচনা করা হবে? ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায়ও (পাসের হার ৯.৯৮ শতাংশ হওয়া সত্ত্বেও) ‘ঘ’ ইউনিটে বিজ্ঞান শাখায় প্রথম হন মাদরাসা শিক্ষার্থী আবদুল্লাহ আল মামুন। ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষেও ঢাবির ‘খ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় শীর্ষস্থানটি মাদরাসাছাত্রের দখলেই। পাসের হার যেখানে মাত্র ১১.৪৩ শতাংশ, সেই ভর্তি পরীক্ষায়ও তামিরুল মিল্লাত কামিল মাদরাসার ছাত্র আবদুল্লাহ মজুমদার মেধাতালিকায় প্রথম হয়েছিলেন। সুতরাং বলা চলে, মাদরাসা শিক্ষার্থীরা বাংলা ও ইংরেজি তো জানেনই, পাশাপাশি আরবির মতো আন্তর্জাতিক একটি ভাষাও তারা জানে।

আর এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাই হয়েছিল বাঙালি মুসলিম সন্তানদের পড়ালেখার সুবিধার জন্য। ইতিহাস বলছে, ঢাবির প্রথম ব্যাচে মুসলিম ও মাদরাসা থেকে আসা শিক্ষার্থীরা ছিল।

বলা হয়, মাদরাসা শিক্ষার্থীরা কাজের অযোগ্য। মাদরাসার ছাত্ররা আজ বিসিএস করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাফল্যের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছেন। আলিয়া মাদরাসা তো আছেই, কওমি মাদরাসা থেকে দাওরায়ে হাদিস পাস করেও সাংবাদিকতা, ব্যাংকিংসহ বিভিন্ন অফিশিয়াল কাজে সাফল্যের স্বাক্ষর রাখছেন কওমি মাদরাসার ছাত্ররা। ১৯৯৯ ও ২০০০ সালে দুই ধাপে আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক শুধু দাওরায়ে হাদিস পাসের ভিত্তিতে ৯২ জনকে অফিসার পদে নিয়োগ দেয়। ৯২ জনের সবাই কর্মক্ষেত্রে সাফল্যের স্বাক্ষর রাখেন। তাঁদের অনেকেই বর্তমানে বিভিন্ন শাখার ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার), কয়েকজন প্রিন্সিপাল অফিসার এবং কয়েকজন জ্যেষ্ঠ মুখ্য কর্মকর্তার মতো শীর্ষ প্রশাসনিক পদে সাফল্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছেন। এই ৯২ জনের মধ্যে কয়েকজন আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের অভিজ্ঞতা নিয়ে অন্যান্য ব্যাংকে শীর্ষ পদে কর্মরত আছেন।

কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বড় একটি অংশ আজ মাদকের ছোবলে আক্রান্ত। ০৪-১১-২০১৭ ইং তারিখে একটি দৈনিক পত্রিকার সম্পাদকীয় ছিল ‘ঢাবি-বুয়েট মাদকের আখড়া’। দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনে ১৬ মার্চ ২০১৭ এক প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশের মোট ইয়াবা আসক্তদের ৪০ শতাংশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। ১০ হাজার নারী শিক্ষার্থীসহ দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৯০ হাজার শিক্ষার্থী ইয়াবা সেবন করেন। এঁদের প্রায় ৭০ শতাংশই উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তান। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বড় একটি অংশকে মাদক গ্রাস করে নিলেও মাদকের বিষাক্ত ছোবল মাদরাসায় আক্রমণ করতে ব্যর্থ হয়েছে। ২১-০৮-২০১৩ ইং তারিখে ইনকিলাবের এক খবরে বলা হয়, স্কয়ার হাসপাতালে একজন রোগীর অপারেশনের জন্য রক্তের প্রয়োজন হলে রক্ত সংগ্রহের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া কয়েকজনকে নিয়ে আসা হলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাঁদের রক্ত নিতে অস্বীকৃতি জানায়। কারণ তাঁদের রক্তে ভয়ংকর মাদকের জীবাণু পাওয়া যায়। তারপর দুজন কওমি মাদরাসার শিক্ষার্থীকে এনে তাঁদের রক্ত পরীক্ষা করলে তাঁদের রক্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ বলে কর্তৃপক্ষ জানায় এবং তাদের রক্ত গ্রহণ করা হয়।

বলা হয়, ‘মাদরাসায় গরিবরা পড়ে’। গরিবরা পড়লে সমস্যা কোথায়? মেধা তো শুধু ধনীদেরই দেওয়া হয়নি, বরং ধনী-গরিব সবার মধ্যেই আল্লাহ তাআলা মেধা দিয়েছেন। আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম কি ধনাঢ্য পরিবারের সন্তান ছিলেন? হতদরিদ্র নজরুলের ২০ বছরের ঋণ শত বছরেও কি জাতি শোধ করতে পারবে? গরিবদের পড়ালেখার ব্যবস্থা করে দেওয়া কি খারাপ কাজ? স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গরিবদের লেখাপড়ার ব্যবস্থার জন্য বাড়ি বাড়ি গিয়ে মুষ্টির চাল উঠাতেন। তিনি বলেন, ‘প্রতি রবিবার আমরা থলি নিয়ে বাড়ি বাড়ি থেকে চাউল উঠিয়ে আনতাম এবং এই চাউল বিক্রি করে তিনি (বঙ্গবন্ধুর শিক্ষক) গরিব ছেলেদের বই এবং পরীক্ষা ও অন্যান্য খরচ দিতেন। ঘুরে ঘুরে জায়গিরও ঠিক করে দিতেন। আমাকেই অনেক কাজ করতে হতো।’ (অসমাপ্ত আত্মজীবনী : ৯)

সুতরাং মাদরাসা গরিবদের পড়ালেখার ব্যবস্থা করে দিচ্ছে, সে জন্য তো এ শিক্ষাব্যবস্থা প্রশংসিত হওয়ার কথা।

মাদরাসা শিক্ষার্থীরাই আজ দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করছে। ২০১৭ সালে বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ‘গ্লোবাল টিচার্স প্রাইজের’ জন্য মনোনীত হন বগুড়ার প্রাইমারি স্কুল শিক্ষিকা শাহনাজ পারভীন। বাংলাদেশ প্রতিদিনে ২১-০১-২০১৭ ইং তারিখে প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানা যায়, পৃথিবীর সেরা ৫০ জন শিক্ষকের শীর্ষে স্থান করে নেওয়া শাহনাজ পারভীন ১৯৯২ সালে বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড থেকে আলিম পাস করে শিক্ষকতা শুরু করেছিলেন। ১০৩টি দেশের প্রতিযোগীদের পেছনে ফেলে আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় গেল বছর প্রথম হলো বাংলাদেশের হাফেজ তরিকুল। প্রতিবছর আন্তর্জাতিক বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় মাদরাসার ছাত্ররা বাংলাদেশের ভাবমূর্তি বহির্বিশ্বে উজ্জ্বল করছে। ব্রিটিশদের হাতে আমাদের স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হওয়ার আগ পর্যন্ত মাদরাসাই ছিল ভারতীয় উপমহাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে আলেমসমাজই প্রথম কাতারে ছিলেন। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ছিলেন কলকাতা আলিয়া মাদরাসার ছাত্র। পিতা মৌলভি মো. ইয়াসিন খান সাহেবের কাছে গ্রহণ করা দ্বিনি শিক্ষাই ছিল স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের বুনিয়াদ। মওলানা ভাসানী, মাওলানা আব্দুর রশীদ তর্কবাগীশের মতো সূর্যসন্তান তৈরি হয়েছিলেন মাদরাসা থেকেই। একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় আদর্শ, যোগ্য, চরিত্রবান, দক্ষ ও সন্ত্রাস-দুর্নীতিমুক্ত নাগরিক তৈরি করছে মাদরাসা। মাদরাসা সভ্য পৃথিবীর অহংকার। সোনার মানুষ তৈরির কারখানা।

লেখক : প্রাবন্ধিক, গবেষক ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

 

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

[মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন]

পরীক্ষার নাম এসএসসিই থাকবে, ওয়েটেজ ৫০ শতাংশ - dainik shiksha পরীক্ষার নাম এসএসসিই থাকবে, ওয়েটেজ ৫০ শতাংশ ফরেনসিক অডিটে ফাঁসছেন দশ হাজার জাল সনদধারী - dainik shiksha ফরেনসিক অডিটে ফাঁসছেন দশ হাজার জাল সনদধারী কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের পিএইচডি ফেলোশিপ - dainik shiksha প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের পিএইচডি ফেলোশিপ সাংবাদিকদের ঘুষ বিষয়ক ভাইরাল ভিডিও, ইরাব কোনো বিবৃতি দেয়নি - dainik shiksha সাংবাদিকদের ঘুষ বিষয়ক ভাইরাল ভিডিও, ইরাব কোনো বিবৃতি দেয়নি জড়িত মনে হলে চেয়ারম্যানও গ্রেফতার: ডিবির হারুন - dainik shiksha জড়িত মনে হলে চেয়ারম্যানও গ্রেফতার: ডিবির হারুন কলেজ পরিচালনা পর্ষদ থেকে ঘুষে অভিযুক্ত সাংবাদিককে বাদ দেওয়ার দাবি - dainik shiksha কলেজ পরিচালনা পর্ষদ থেকে ঘুষে অভিযুক্ত সাংবাদিককে বাদ দেওয়ার দাবি পছন্দের স্কুলে বদলির জন্য ‘ভুয়া’ বিবাহবিচ্ছেদ - dainik shiksha পছন্দের স্কুলে বদলির জন্য ‘ভুয়া’ বিবাহবিচ্ছেদ জাতীয়করণ আন্দোলনের শিক্ষক নেতা শেখ কাওছার আলীর বরখাস্ত অনুমোদন - dainik shiksha জাতীয়করণ আন্দোলনের শিক্ষক নেতা শেখ কাওছার আলীর বরখাস্ত অনুমোদন হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা - dainik shiksha হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা সনদ বাণিজ্য : কারিগরি শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানের স্ত্রী কারাগারে - dainik shiksha সনদ বাণিজ্য : কারিগরি শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানের স্ত্রী কারাগারে সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা - dainik shiksha সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0077998638153076