মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

শিক্ষক হওয়ার নুন্যতম যোগ্যতা না থাকলে তাকে শিক্ষক বানানো ঠিক নয় ।এনটি আরসিএ কর্তৃক শিক্ষক নিয়োগের এই সিদ্বান্ত সঠিক ।

তাই যদি হয় তবে সেকায়েপ ও সেসিপ নিয়োগকৃত শিক্ষকদের যদি নিবন্ধন না থাকে তারা এমপিও কেন হবে

>> নিয়মটি যথার্থ। তবে সেটা কার্যক্ষেত্রে বাস্তবায়ন হওয়াটা তার চেয়ে বেশি জরুরী। কমিটির মেম্বার ও প্রধান শিক্ষক বা প্রিন্সিপ্যালদের নিয়ে নিবন্ধিত নয় এমন শিক্ষক ঢুকে পড়েছে দেশের প্রায় সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। ভাবতে পারছেন শিক্ষক নিজেই রেজিস্টার্ড নয়, অথচ প্রেসক্রাইব করছেন। আর এই ট্রিটমেন্টে যখন রোগী মারা যাচ্ছে অর্থাৎ ছাত্র ফেল করছে, তার দায় পড়ছে সাধারন শিক্ষকদের উপর। প্রয়াত ব্যান্ড গুরু আজম খানের বিখ্যাত ঐ গানটির কথা মনে পড়ে - ' রেললাইনের ঐ বস্তিতে........ মা তাঁর কাঁদে..... হায় আমার বাংলাদেশ!! হায় আমার বাংলাদেশ!!! >> অশিক্ষক অর্থাৎ শিক্ষক হওয়ার নূন্যতম যোগ্যতা ও দক্ষতা যাদের নেই, তারা যাতে শিক্ষক না হতে পারে সেজন্যই তৈরী করা হয়েছিল NTRC র মাধ্যমে নিবন্ধন সিস্টেম কিন্তু বাস্তবে আমরা কি দেখছি আজম খানের " হায় আমার বাংলাদেশ, হায় আমার বাংলাদেশ!!'।

যারা নিবন্ধনকৃত তাদের অবস্থান কি হবে?

এমপিওভুক্ত স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসায় নিবন্ধন বিহীন শিক্ষক নিয়োগ একদম বন্ধ করা উচিত। আর যাদের আগে নিয়োগ দেয়া হয়েছে তাদের বাদ দেয়া উচিত। কারণ এরা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করে। আর বড় সমস্যা হল নিবন্ধনকৃত যারা তাঁরা বেকার অবস্থায় পরে আছে।

It is not only a better decission but also a good aspects in education sector.

আসল কাজের খবর নাই। শুধু শুধু সময় নষ্ট। আগে নিয়োগ শেষ করন।

সহমত পোষণ করছি।

উদ্যোগ পছন্দ হলো।

নিবন্ধন ব্যতীত কোন অবস্থায়ই স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসায় পাঠদানের সুযোগ থাকা উচিত নয়। চুক্তিভিত্তিক নিয়োগেও নিবন্ধন বাধ্যতামূলক থাকা আবশ্যক। যারা এমপিও বা নিবন্ধন বিহীন আছে তাদের বাদ দেওয়া জরুরি।

যে সব স্কুল নতুন এম পি ও ভূক্তি হবে সে সব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের বেতন হবে কি না। অনেক শিক্ষকদের নিবন্ধন কারা নাই। যাদের নিবন্ধন কারা নাই তাদের বিল হবে কিনা দৈনিক শিক্ষার মাধ্যমে জানতে চাই।

এই রকম সায়েদুজ্জামান সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রয়েছে হাজার হাজার। এদের দৌরাত্বে নিবন্ধিত শিক্ষক অতিষ্ট আজ।প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে অভিযান চালানোর দাবি জানাচ্ছি।তাতক্ষনিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য।