অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রসংসদ নির্বাচন কবে? - Dainikshiksha

অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রসংসদ নির্বাচন কবে?

রেজুয়ান আহমেদ শুভ্র |

গণতান্ত্রিক চেতনা, স্বাধিকার, ভাষা সংগ্রাম, স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম সূতিকাগার হলো ছাত্রসংসদ। প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই বাংলাদেশের ইতিহাসের গৌরবময় ভূমিকা রাখে এই ছাত্রসংসদ। দেশের সরকারি কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রতিবছর ছাত্রসংসদ নির্বাচন হওয়ার কথা। শিক্ষাঙ্গনের সুষুম পরিবেশ ও শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন অধিকার চর্চার ক্ষেত্রে সুষুমধারার ছাত্ররাজনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা অস্বীকার করা যায় না। তা ছাড়া জাতীয় রাজনীতিতে যোগ্য নেতৃত্ব গড়ে তোলার ক্ষেত্রেও ছাত্ররাজনীতির ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। গণতান্ত্রিক চেতনা, স্বাধিকার, ভাষা সংগ্রাম, স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম সূতিকাগার হলো ছাত্রসংসদ। প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই বাংলাদেশের ইতিহাসের গৌরবময় ভূমিকা রাখে এই ছাত্রসংসদ। দেশের সরকারি কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রতিবছর ছাত্রসংসদ নির্বাচন হওয়ার কথা। শিক্ষাঙ্গনের সুষুম পরিবেশ ও শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন অধিকার চর্চার ক্ষেত্রে সুষুমধারার ছাত্ররাজনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা অস্বীকার করা যায় না। তা ছাড়া জাতীয় রাজনীতিতে যোগ্য নেতৃত্ব গড়ে তোলার ক্ষেত্রেও ছাত্ররাজনীতির ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। 

১৯২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসংসদ’ প্রতিষ্ঠিত হয়, যা পরবর্তীকালে ১৯৫৩ সালে গঠনতন্ত্র সংশোধনের মাধ্যমে পূর্ব নাম পরিবর্তন করে বর্তমান নাম ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ’ গ্রহণ করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদকে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সংসদ বলা হতো।

প্রায় ২৮ বছর পর গত ১১ মার্চ ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার পর অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও আগ্রহ তৈরি হয়েছে। কারণ ডাকসুর মতো অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও ছাত্রসংসদ নির্বাচন চান শিক্ষার্থীরা। বাংলাদেশে ডাকসু ছাড়াও রাকসু, চাকসু, জাকসু নামগুলো বেশ আলোচিত ছিল। এর সঙ্গে কলেজগুলোতেও ছাত্রসংসদ নির্বাচন হতো।

দেশে মোট পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ৪৪টি আর সরকারি কলেজ ৫৯৮টি। মূলত ডাকসুর প্রভাবে গড়ে ২৮-৩০ বছর ধরে এসব প্রতিষ্ঠানে ছাত্রসংসদ নির্বাচন হচ্ছিল না। এখন যেহেতু ডাকসুর নির্বাচন হয়েছে, অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্রসংসদ নির্বাচন কেন শুরু হচ্ছে না। মূলত যারা রাজনৈতিক দল হিসেবে ক্ষমতায় থাকে, তাদের ছাত্রসংগঠন ক্যাম্পাসে আধিপত্য বিস্তার করে। ছাত্রসংসদ নির্বাচন হলে ফল যদি ক্ষমতাসীনদের অনুকূলে না যায় এই আশঙ্কা থেকেই ছাত্রসংসদ নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করা হয়।

একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ও ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে সেতুবন্ধ হিসেবে কাজ করেন ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা। ২৮ বছর আগে ১৯৯০ সালে সামরিক শাসনামলে ডাকসু, রাকসু, চাকসুসহ দেশের সব কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রসংসদ নির্বাচন হলেও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নির্বাচিত সরকারের আমলেই ২৮ বছর ধরে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। দেশের নেতৃত্ব তৈরিতে ছাত্রসংসদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য যে নেতৃত্ব প্রয়োজন, তা তৈরির মূল আঁতুড়ঘর হলো এই ছাত্রসংসদ। বর্তমান সরকার ও বিরোধী দলের বেশ কয়েকজন শীর্ষনেতা সৃষ্টির উল্লেখযোগ্য ভূমিকা আছে এই ডাকসুর। নেতৃত্ব তৈরি ও দেশকে নিরপেক্ষভাবে তুলে ধরার জন্য ছাত্রসংসদ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

বিগত ২৮ বছর ছাত্রসংসদ নির্বাচন না হওয়ায় দেশে আজ সেই বলিষ্ঠ ছাত্রনেতৃত্বের শূন্যতা। বিগত দিনগুলোতে যে দল ক্ষমতায় ছিল সে দলগুলোর ছাত্রনেতারা ছাত্রনেতৃত্বের ভূমিকা পালন করতেন। সেই ছাত্রনেতারা ছাত্র-ছাত্রীদের অধিকার আদায়ে কথা বললেও দলীয় সীমাবদ্ধতার জন্য অনেক ক্ষেত্রে নিজেদের সেভাবে চালিত করতে পারেননি। কিন্তু সে জায়গায় যদি নির্বাচিত ছাত্রনেতারা কাজ করার সুুযোগ পান তবে তাঁরা দলের ঊর্ধ্বে গিয়ে দেশ ও ছাত্রদের কল্যাণে কাজ করতে পারবেন। সে কথা বিবেচনা করলে প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রসংসদ নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 

যোগ্য নেতা ও নেতৃত্ব গড়ে তোলার জন্য অচিরেই অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়েও ছাত্রসংসদ নির্বাচন দেওয়া প্রয়োজন। সাধারণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে রাজনৈতিক আদর্শ ও কল্যাণমূলক মনোভাব জাগ্রত করতে হলে ছাত্রসংসদ নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।

বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ ছাড়াও নব্বইয়ের গণতন্ত্র মুক্তির আন্দোলনে ছাত্ররা কী ভূমিকা রেখেছেন, তা কারো অজানা নয়। মূলত ছাত্রসংসদ কার্যকর থাকাতেই অতীতে আমরা যোগ্য নেতৃত্ব পেয়েছি। 

রাকসু, চাকসু, জাকসুর পাশাপাশি যোগ্য নেতৃত্ব তৈরি করতে নতুন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্রসংসদ নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ্য নেতৃত্ব তৈরি করতে ছাত্রসংসদ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ক্ষমতাসীন দলগুলোর ছাত্রসংগঠনের পাশাপাশি ছাত্রসংসদ নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের নেতৃত্ব তৈরিতে এবং ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধিশালী বাংলাদেশ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

বাংলাদেশে মোট ৪৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে আটটি বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৯০ পূর্ববর্তী সময়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অর্থাৎ ১৯৯০ পরবর্তী সময়ে প্রতিষ্ঠিত ৩৬টি বিশ্ববিদ্যালয় কখনোই ছাত্রসংসদ নির্বাচন দেখেনি এবং এর মধ্যে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় আইনে ছাত্রসংসদ নির্বাচন রাখা হয়নি। যেহেতু ২৮ বছর পর ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে, সেহেতু নতুন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সুষুম ও সুন্দর রাজনৈতিক ধারা তৈরির জন্য এবং ভবিষ্যৎ ছাত্রনেতা তৈরির জন্য বিশ্ববিদ্যালয় আইন সংশোধন করে অতিদ্রুত ছাত্রসংসদ নির্বাচন দেওয়া জরুরি। নতুন প্রতিষ্ঠিত সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রসংসদ নির্বাচন হলে প্রকৃত নেতৃত্ব তৈরি হবে এবং দেশে ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব সমৃদ্ধ হবে।

১৯২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসংসদ’ প্রতিষ্ঠিত হয়, যা পরবর্তীকালে ১৯৫৩ সালে গঠনতন্ত্র সংশোধনের মাধ্যমে পূর্ব নাম পরিবর্তন করে বর্তমান নাম ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ’ গ্রহণ করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদকে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সংসদ বলা হতো।

প্রায় ২৮ বছর পর গত ১১ মার্চ ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার পর অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও আগ্রহ তৈরি হয়েছে। কারণ ডাকসুর মতো অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও ছাত্রসংসদ নির্বাচন চান শিক্ষার্থীরা। বাংলাদেশে ডাকসু ছাড়াও রাকসু, চাকসু, জাকসু নামগুলো বেশ আলোচিত ছিল। এর সঙ্গে কলেজগুলোতেও ছাত্রসংসদ নির্বাচন হতো।

দেশে মোট পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ৪৪টি আর সরকারি কলেজ ৫৯৮টি। মূলত ডাকসুর প্রভাবে গড়ে ২৮-৩০ বছর ধরে এসব প্রতিষ্ঠানে ছাত্রসংসদ নির্বাচন হচ্ছিল না। এখন যেহেতু ডাকসুর নির্বাচন হয়েছে, অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্রসংসদ নির্বাচন কেন শুরু হচ্ছে না। মূলত যারা রাজনৈতিক দল হিসেবে ক্ষমতায় থাকে, তাদের ছাত্রসংগঠন ক্যাম্পাসে আধিপত্য বিস্তার করে। ছাত্রসংসদ নির্বাচন হলে ফল যদি ক্ষমতাসীনদের অনুকূলে না যায় এই আশঙ্কা থেকেই ছাত্রসংসদ নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করা হয়।

একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ও ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে সেতুবন্ধ হিসেবে কাজ করেন ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা। ২৮ বছর আগে ১৯৯০ সালে সামরিক শাসনামলে ডাকসু, রাকসু, চাকসুসহ দেশের সব কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রসংসদ নির্বাচন হলেও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নির্বাচিত সরকারের আমলেই ২৮ বছর ধরে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। দেশের নেতৃত্ব তৈরিতে ছাত্রসংসদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য যে নেতৃত্ব প্রয়োজন, তা তৈরির মূল আঁতুড়ঘর হলো এই ছাত্রসংসদ। বর্তমান সরকার ও বিরোধী দলের বেশ কয়েকজন শীর্ষনেতা সৃষ্টির উল্লেখযোগ্য ভূমিকা আছে এই ডাকসুর। নেতৃত্ব তৈরি ও দেশকে নিরপেক্ষভাবে তুলে ধরার জন্য ছাত্রসংসদ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

বিগত ২৮ বছর ছাত্রসংসদ নির্বাচন না হওয়ায় দেশে আজ সেই বলিষ্ঠ ছাত্রনেতৃত্বের শূন্যতা। বিগত দিনগুলোতে যে দল ক্ষমতায় ছিল সে দলগুলোর ছাত্রনেতারা ছাত্রনেতৃত্বের ভূমিকা পালন করতেন। সেই ছাত্রনেতারা ছাত্র-ছাত্রীদের অধিকার আদায়ে কথা বললেও দলীয় সীমাবদ্ধতার জন্য অনেক ক্ষেত্রে নিজেদের সেভাবে চালিত করতে পারেননি। কিন্তু সে জায়গায় যদি নির্বাচিত ছাত্রনেতারা কাজ করার সুুযোগ পান তবে তাঁরা দলের ঊর্ধ্বে গিয়ে দেশ ও ছাত্রদের কল্যাণে কাজ করতে পারবেন। সে কথা বিবেচনা করলে প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রসংসদ নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 

যোগ্য নেতা ও নেতৃত্ব গড়ে তোলার জন্য অচিরেই অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়েও ছাত্রসংসদ নির্বাচন দেওয়া প্রয়োজন। সাধারণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে রাজনৈতিক আদর্শ ও কল্যাণমূলক মনোভাব জাগ্রত করতে হলে ছাত্রসংসদ নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।

বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ ছাড়াও নব্বইয়ের গণতন্ত্র মুক্তির আন্দোলনে ছাত্ররা কী ভূমিকা রেখেছেন, তা কারো অজানা নয়। মূলত ছাত্রসংসদ কার্যকর থাকাতেই অতীতে আমরা যোগ্য নেতৃত্ব পেয়েছি। 

রাকসু, চাকসু, জাকসুর পাশাপাশি যোগ্য নেতৃত্ব তৈরি করতে নতুন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্রসংসদ নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ্য নেতৃত্ব তৈরি করতে ছাত্রসংসদ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ক্ষমতাসীন দলগুলোর ছাত্রসংগঠনের পাশাপাশি ছাত্রসংসদ নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের নেতৃত্ব তৈরিতে এবং ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধিশালী বাংলাদেশ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

বাংলাদেশে মোট ৪৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে আটটি বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৯০ পূর্ববর্তী সময়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অর্থাৎ ১৯৯০ পরবর্তী সময়ে প্রতিষ্ঠিত ৩৬টি বিশ্ববিদ্যালয় কখনোই ছাত্রসংসদ নির্বাচন দেখেনি এবং এর মধ্যে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় আইনে ছাত্রসংসদ নির্বাচন রাখা হয়নি। যেহেতু ২৮ বছর পর ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে, সেহেতু নতুন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সুষুম ও সুন্দর রাজনৈতিক ধারা তৈরির জন্য এবং ভবিষ্যৎ ছাত্রনেতা তৈরির জন্য বিশ্ববিদ্যালয় আইন সংশোধন করে অতিদ্রুত ছাত্রসংসদ নির্বাচন দেওয়া জরুরি। নতুন প্রতিষ্ঠিত সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রসংসদ নির্বাচন হলে প্রকৃত নেতৃত্ব তৈরি হবে এবং দেশে ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব সমৃদ্ধ হবে।

লেখক : বিভাগীয় প্রধান, ম্যানেজমেন্ট বিভাগ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

মাধবীলতা নয়, স্কুলের নাম কচুগাড়ি পুনর্বহালের দাবি - dainik shiksha মাধবীলতা নয়, স্কুলের নাম কচুগাড়ি পুনর্বহালের দাবি খুদে শিক্ষার্থীর হাতে অস্ত্র কেনো! - dainik shiksha খুদে শিক্ষার্থীর হাতে অস্ত্র কেনো! এইচএসসির ফরম পূরণ শুরু আজ - dainik shiksha এইচএসসির ফরম পূরণ শুরু আজ মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষা হতে পারে জানুয়ারিতে - dainik shiksha মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষা হতে পারে জানুয়ারিতে মুজিবনগর দিবসে সব স্কুল-কলেজে আলোচনা - dainik shiksha মুজিবনগর দিবসে সব স্কুল-কলেজে আলোচনা মেয়াদোত্তীর্ণ শিক্ষক নিবন্ধন সনদের ফটোকপি পোড়ানো কেমন প্রতিবাদ! - dainik shiksha মেয়াদোত্তীর্ণ শিক্ষক নিবন্ধন সনদের ফটোকপি পোড়ানো কেমন প্রতিবাদ! কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0042951107025146