জোর করে শিক্ষার্থী ভর্তি করা, বছরের পর বছর এক থেকে পাঁচজন শিক্ষার্থী থাকা, অতিরিক্ত ফি আদায়সহ বিভিন্ন অভিযোগে অভিযুক্ত চট্টগ্রামের ৪৬ টি কলেজের বিরুদ্ধে কোনও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়নি বোর্ড কর্তৃপক্ষ। গত তিন বছর ধরে এসব কলেজের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের ফাইল চাপা পড়ে আছে বোর্ডের কলেজ শাখায়। বোর্ডের নিজস্ব কাজ বাদ দিয়ে কয়েকজন স্থানীয় রাজনৈতিক নেতার পেছনে ঘুরঘুর করেন বোর্ডের কয়েকজন কর্মকর্তা।
শিক্ষার্থীদের অজান্তে জোর করে ভর্তি করে দেয়ার অপরাধে গত বছর চারটি কলেজ বন্ধের সুপারিশ করা হলেও তা থেমে আছে বোর্ডের একজন কর্মকর্তার কারণে।
এদিকে অভিভাবকরা অভিযোগ করছেন ৯ আগস্ট থেকে চলতি বছরের একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয়েছে। মানহীন ও অভিযুক্ত কলেজগুলোতে আবেদন করে এবাও প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এসব কলেজ এখনই বন্ধ করে দেয়া দরকার। কিন্তু তা করছে না বোর্ড।
চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক প্রদীপ চক্রবর্ত্তী দৈনিক শিক্ষাডটকমকে বলেন, ‘এবার বিজ্ঞান কলেজের বিরুদ্ধে একজন ছাত্র অভিযোগ করেছিলো আমরা অভিযোগটি খতিয়ে দেখছি।’
একজনের অজান্তে অন্যকেউ যদি ভর্তির আবেদন করে ফেলে তাহলে অভিযোগ পেলেই ব্যবস্থা। আমরা ইতিমধ্যে এ বিষয়ে নোটিশ দিয়েছি।