জালিয়াতির মাধ্যমে ২ শিক্ষককে এমপিওভুক্ত ও একজনকে প্রধান শিক্ষকের স্কেল পাইয়ে দেয়ার অভিযোগে ফেঁসে যাচ্ছেন ইএমআইএস সেলের জামিলুর রহমানসহ ৪ কর্মকর্তা। ২০১২ খ্রিস্টাব্দের এপ্রিল মাসে মাগুরার বাগডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়ের ২ জন শিক্ষককে এমপিওভুক্তি ও একজনকে প্রধান শিক্ষকের স্কেল পাইয়ে দেয়ার অভিযোগ তদন্তে নামে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অভিযুক্তরা হলেন অধিদপ্তরের তৎকালীন উপপরিচালক ড. সাধন কুমার বিশ্বাস, সহকারী পরিচালক বিসিএস সাধারণ শিক্ষা কর্মকর্তা কুদ্দুছ চৌধুরী, সহকারী পরিচালক গৌর মণ্ডল এবং ইএমআইএস সেলের তৎকালীন প্রোগ্রামার জামিলুর রহমান।
বৃহস্পতিবার (২৯ নভেম্বর) অধিদপ্তরের উপপরিচালক শারমিন ফেরদৌস চোধুরীর কক্ষে অভিযুক্তদের দিনভর জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের দুই কর্মকর্তা। এসময় জালিয়াতির মাধ্যমে এমপিও সংক্রান্ত কিছু কাগজপত্রও জব্দ করে দুদক।
দৈনিক শিক্ষার প্রশ্নের জবাবে তদন্তের কোনও মন্তব্য করতে রাজি হননি দুদক কর্মকর্তারা। জানা গেছে, টাকার বিনিময়ে এমপিওভুক্ত সে শিক্ষকদের এবং এমপিওভুক্তির সাথে জড়িত কর্মকর্তাদের আগেই কাগজপত্র নিয়ে হাজির থাকতে বলা হয়েছিল।