এরশাদের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী আজ - দৈনিকশিক্ষা

এরশাদের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

নিজস্ব প্রতিবেদক |

সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী আজ মঙ্গলবার। গত বছরের ১৪ জুলাই ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে মৃত্যু হয় সাবেক এই সামরিক শাসকের। করোনার কারণে দলের প্রতিষ্ঠাতার মৃত্যুবার্ষিকীর কর্মসূচি সংক্ষিপ্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সংসদের বিরোধী দল জাপা।

আজ সকাল ১০টায় দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে নিয়ে রংপুরের পল্লীনিবাসে এরশাদের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানাবেন জাপা চেয়ারম্যান জিএম কাদের। বিকেল ৪টায় বনানীতে জাপা চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে মিলাদ মাহফিল হবে। এর আগে দুপুরে কাকরাইলে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এরশাদের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন জাপা নেতারা। জাপার বিভিন্ন অঙ্গসংগঠন ও শাখা তাকে স্মরণ করবে নানা কর্মসূচির মাধ্যমে।

১৯৩০ সালে ভারতের কুচবিহারে জন্ম নেওয়া এরশাদ দেশভাগের পর সপরিবারে রংপুরে স্থায়ী হন। সেনাবাহিনীতে কর্মজীবন শুরু করে শীর্ষপদে পৌঁছান। ১৯৭৮ সালে সেনাপ্রধানের দায়িত্ব পান। ১৯৮২ সালে রক্তপাতহীন সেনা অভ্যুত্থানে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেন। প্রায় ৯ বছর দেশ শাসন করেন এরশাদ।

এরশাদের রাজনৈতিক জীবন ছিল আলোচিত ও সমালোচিত। ১৯৯০ সালে গণআন্দোলনের মুখে পদত্যাগে বাধ্য হলেও আমৃত্যু রাজনীতিতে তার গুরুত্ব বজায় রাখেন। কারাগার থেকে ভোটে অংশ নিয়ে ১৯৯১ ও ৯৬৯৬ সালের নির্বাচনে পাঁচটি করে আসনে বিজয়ী হন। '৯৬ সালে আওয়ামী লীগকে সরকার গঠনে সমর্থন দেয় তার নেতৃত্বাধীন জাপা। প্রায় ছয় বছর কারাভোগের পর '৯৭ সালে মুক্তি পান।


মুক্তির পর এরশাদ কখনও আওয়ামী লীগের দিকে, কখনও বিএনপির পক্ষে ছিলেন। এতে তার দল কয়েক দফা ভাঙে। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোটের শরিক হয়ে ভোটে অংশ নেয় জাপা। সরকারেও যোগ দেয়। কিন্তু পরের নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়ে নানা নাটকীয়তার জন্ম দেন। নির্বাচনের পর প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত হন। একাদশ সংসদ নির্বাচনে জাপা অভাবনীয়ভাবে বিএনপির প্রায় চারগুণ আসন পেয়ে প্রধান বিরোধী দল হয়। এরশাদ হন বিরোধীদলীয় নেতা।

জড়িত মনে হলে চেয়ারম্যানও গ্রেফতার: ডিবির হারুন - dainik shiksha জড়িত মনে হলে চেয়ারম্যানও গ্রেফতার: ডিবির হারুন পছন্দের স্কুলে বদলির জন্য ‘ভুয়া’ বিবাহবিচ্ছেদ - dainik shiksha পছন্দের স্কুলে বদলির জন্য ‘ভুয়া’ বিবাহবিচ্ছেদ হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা - dainik shiksha হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা সনদ বাণিজ্য : কারিগরি শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানের স্ত্রী কারাগারে - dainik shiksha সনদ বাণিজ্য : কারিগরি শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানের স্ত্রী কারাগারে কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে উপবৃত্তির জন্য সব অ্যাকাউন্ট নগদে রূপান্তরের নির্দেশ - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সব অ্যাকাউন্ট নগদে রূপান্তরের নির্দেশ সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা - dainik shiksha সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা জাতীয়করণ আন্দোলনের শিক্ষক নেতা শেখ কাওছার আলীর বরখাস্ত অনুমোদন - dainik shiksha জাতীয়করণ আন্দোলনের শিক্ষক নেতা শেখ কাওছার আলীর বরখাস্ত অনুমোদন ১৭তম ৩৫-প্লাস শিক্ষক নিবন্ধিতদের বিষয়ে চেম্বার আদালত যা করলো - dainik shiksha ১৭তম ৩৫-প্লাস শিক্ষক নিবন্ধিতদের বিষয়ে চেম্বার আদালত যা করলো দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে তিন স্তরে সনদ বিক্রি করতেন শামসুজ্জামান, দুদকের দুই কর্মকর্তার সম্পৃক্ততা - dainik shiksha তিন স্তরে সনদ বিক্রি করতেন শামসুজ্জামান, দুদকের দুই কর্মকর্তার সম্পৃক্ততা please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0036358833312988