করোনা ভাইরাসের সংক্রমণরোধে সাধারণ ছুটির কারণে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানই তাদের কার্যক্রম বন্ধ রাখলেও খোলা রয়েছে ব্যাংক। এ অবস্থায় বেসরকারি কোনো ব্যাংক কর্মকর্তা কর্মরত অবস্থায় যে কোনো অসুস্থতা বা করোনায় আক্রান্ত হলে তার চিকিৎসার সব ব্যয় বহন করবে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক। এছাড়া করোনা সংক্রমিত হয়ে কেউ মারা গেলে তার পরিবারকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা দেয়া হবে।
আজ রোববার ব্যাংকের উদ্যোক্তাদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) নির্বাহী কমিটির এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সকাল ১০টায় টেলিকনফারেন্সের মাধ্যমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। বিএবির এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রেস বিজ্ঞপিতে বলা হয়, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখতে যে-সব বেসরকারি ব্যাংক কর্মকর্তা সরকারের অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মতোই নিজেদের দেশ ও জনগণের সেবায় নিয়োজিত রেখেছেন নিঃসন্দেহে তাদের এ ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও মানবিক।
এ সময়ে কর্মরত ব্যাংক কর্মকর্তাদের যে কোনো অসুস্থতা বা তাদের কেউ কভিড-১৯ এ আক্রান্ত হলে প্রত্যেকটি ব্যাংক তাদের স্ব স্ব কর্মকর্তার সম্পূর্ণ চিকিৎসার ব্যয় বহন করবে। এ ছাড়াও সংক্রমিত হয়ে কারো কোনো দুর্ঘটনা হলে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক ওই কর্মকর্তার পরিবারকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা দেবে।