করোনা পরিস্থিতিতেও গতি বেড়েছে ই-পাসপোর্টে - দৈনিকশিক্ষা

করোনা পরিস্থিতিতেও গতি বেড়েছে ই-পাসপোর্টে

নিজস্ব প্রতিবেদক |

করোনা মহামারির মধ্যেও দ্রুতগতিতে চলছে ই-পাসপোর্টের ইনরোলমেন্টের কার্যক্রম। প্রতিদিনই আবেদনকারীরা জমা দিচ্ছেন আবেদন। ১ সেপ্টেম্বর থেকে গতকাল ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আবেদন জমা হয়েছে ৯ হাজার ১০০। তবে অনেক আবেদনে তথ্যে গরমিল থাকায় বিব্রত পাসপোর্ট অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন,বিভিন্ন সময়ে আবেদন ফরমে নানা ধরনের ঘাটতি থাকে। এসব সমস্যা ও তার সমাধান কীভাবে হচ্ছে, সেসব বিষয় নিয়ে কথা হয় ই-পাসপোর্ট ও স্বয়ংক্রিয় বর্ডার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাইদুর রহমানের সঙ্গে।

এমআরপির মেয়াদ শেষে যারা ই-পাসপোর্ট করতে আসছেন তাদের তথ্যে কী ধরনের গরমিল দেখছেন জানতে চাইলে প্রকল্প পরিচালক বলেন, অনেকের জাতীয় পরিচয়পত্রের সঙ্গে আগের দেয়া পাসপোর্টের তথ্যের যথেষ্ট গরমিল রয়েছে। অটো সফটওয়ারে গিয়ে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেগুলো আটকা পড়ছে। অনেকের এমআরপি পাসপোর্টের দেয়া জন্ম তারিখ আর ই-পাসপোর্টের জন্য জমা দেয়া আবেদনে জন্ম তারিখে মিল পাওয়া যাচ্ছে না। জন্ম সনদ ও জাতীয় পরিচয়পত্রে নিজের নাম, মায়ের নাম, বাবার নাম ও জন্ম তারিখ ভিন্ন পাওয়া যাচ্ছে।

এসব সমস্যা সমাধানে কী করণীয় জানতে চাইলে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাইদুর রহমান বলেন, আবেদনকারীর নিজের নাম, বয়স, বাবা ও মায়ের নাম আবেদনে সঠিকভাবে থাকলে তাকে পাসপোর্ট পেতে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে না। আমাদেরও তেমন কোনো ঝামেলা পোহাতে হয় না। পাশাপাশি সেবার গতিও বাড়বে বলে জানান এ কর্মকর্তা।

ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আইয়ূব চৌধুরী এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, ই-পাসপোর্টের উদ্বোধন আগে হলেও কার্যক্রম শুরু হয়েছে কিছু দিন আগে। আমরা নির্বিঘ্নে পাসপোর্ট সেবা দিতে সার্বক্ষণিক চেষ্টা করছি। এখানে অভিজ্ঞতার প্রয়োজন রয়েছে। আশা করছি দিন যত গড়াবে আমাদের কাজের গতিও তত বাড়বে। আবেদনকারীদের মধ্যে সচেতনতা বাড়লে আমাদের সেবা দিতে সুবিধা হবে।

আরেক প্রশ্নের জবাবে মহাপরিচালক বলেন, একজন অপ্রাপ্ত বয়স্কের জন্ম সনদ ও প্রাপ্ত বয়স্কের জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র- এই দুইয়ের মিল রেখে আবেদন জমা দিলে তিনি সময়মতো কাক্সিক্ষত সেবা পাবেন।

অন্যদিকে বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিস ঢাকার পরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, অনেক আবেদনকারী তার নিজ জেলার স্থায়ী ঠিকানা গোপন করে ঢাকার ঠিকানা ব্যবহার করে আবেদন জমা দেন। ফলে ওই ঠিকানায় গিয়ে পুলিশ তাকে না পেয়ে বিপক্ষে প্রতিবেদন দেয়। ওই আবেদনকারী এসে ভিড় জমান ও অনেক সময় অহেতুক চার্জ করেন বলেও জানান এ কর্মকর্তা।

ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন - dainik shiksha ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে - dainik shiksha জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা - dainik shiksha রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি - dainik shiksha প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0064351558685303