করোনার চিকিৎসায় জাপানি ওষুধের পরীক্ষামূলক ব্যবহারের অনুমোদন দিল যুক্তরাষ্ট্র - দৈনিকশিক্ষা

করোনার চিকিৎসায় জাপানি ওষুধের পরীক্ষামূলক ব্যবহারের অনুমোদন দিল যুক্তরাষ্ট্র

দৈনিক শিক্ষা ডেস্ক |

করোনা ভাইরাসের চিকিৎসায় জাপানি ওষুধ ফাভিপিরাভির (আভিগান নামেও পরিচিত) পরীক্ষামূলকভাবে স্বল্প ডোজে ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন (এফডিএ)। ওষুধটি সাধারণত ফ্লুর চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। তবে গত মাসে চীন দাবি করেছে, তারা করোনার চিকিৎসায় ওষুধটি ব্যবহার করে সফলতা পেয়েছে।

বহু দেশ করোনা মোকাবিলায় ওষুধটি ব্যবহারের চিন্তা করছে। এমনকি বাংলাদেশেও তিনটি ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান এটি করোনার চিকিৎসায় ব্যবহারের জন্য উৎপাদন করবে বলে জানিয়েছে।

বোস্টন গ্লোবের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটসের তিনটি হাসপাতালে করোনার চিকিৎসায় স্বল্প ডোজে ফাভিপিরাভির ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে এফডিএ। ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হসপিটাল, উইনেমন’স  হসপিটাল ও ইউমাস মেমোরিয়াল হেলথ কেয়ারে এই পরীক্ষা চালানো হবে। ৫০ থেকে ৬০ জন রোগীর উপর ওষুধটি প্রয়োগ করে দেখা হবে। চীনে ৩৪০ জন রোগীর উপর চালানো এক পরীক্ষায় ওষুধটির কার্যকারিতা দেখা গেছে।

গত মাসে দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, উহান ও শেনজেনে ফাভিপিরাভির গ্রহণকারী রোগীরা গড়পড়তায় চারদিনের মাথায় সুস্থ হয়ে উঠেছেন। অন্যদিকে ওষুধ দেয়া হয়নি এমন রোগীদের সুস্থ হতে সময় লেগেছে গড়ে ১১ দিন।

গবেষকরা আরো জানিয়েছেন, ফাভিপিরাভির গ্রহণকারী রোগীদের ৯১ শতাংশের ফুসফুসেও উন্নতি লক্ষ্য করা গেছে। অন্যদিকে, ওষুধ দেয়া হয়নি এমন রোগীদের ক্ষেত্রে এই হার ৬২ শতাংশ। তবে জাপানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গুরুতর করোনা রোগীদের ক্ষেত্রে ওষুধটি অতটা কার্যকর নয়।

ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার - dainik shiksha ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার - dainik shiksha ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার অবন্তিকার আত্মহত্যা: সাতদিনের মধ্যে তদন্ত সম্পন্নের আশ্বাস জবি উপাচার্যের - dainik shiksha অবন্তিকার আত্মহত্যা: সাতদিনের মধ্যে তদন্ত সম্পন্নের আশ্বাস জবি উপাচার্যের হয়রানির প্রতিকার চেয়েও ফল পাননি অবন্তিকা, অভিযোগ মায়ের - dainik shiksha হয়রানির প্রতিকার চেয়েও ফল পাননি অবন্তিকা, অভিযোগ মায়ের নতুন শিক্ষাক্রম: শিক্ষকদের কাছে প্রাইভেট না পড়লে মিলছে না মূল্যায়ন - dainik shiksha নতুন শিক্ষাক্রম: শিক্ষকদের কাছে প্রাইভেট না পড়লে মিলছে না মূল্যায়ন মূল্যায়ন বুঝলেও নৈপুণ্য অ্যাপে চ্যালেঞ্জের মুখে শিক্ষকরা - dainik shiksha মূল্যায়ন বুঝলেও নৈপুণ্য অ্যাপে চ্যালেঞ্জের মুখে শিক্ষকরা ‘পড়তে ও লিখতে’ শেখা প্রকল্প কেনো - dainik shiksha ‘পড়তে ও লিখতে’ শেখা প্রকল্প কেনো please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0042469501495361