করোনার প্রভাবে সেশনজটের শঙ্কায় লাখ লাখ শিক্ষার্থী - দৈনিকশিক্ষা

করোনার প্রভাবে সেশনজটের শঙ্কায় লাখ লাখ শিক্ষার্থী

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

দীর্ঘ এক দশকের চেষ্টায় দেশের উচ্চ শিক্ষায় সেশনজটের মাত্রা চলে এসেছিল অনেকটাই সহনীয় মাত্রায়। তবে করোনা মহামারীতে নতুন করে সেশনজটের আশঙ্কা এখন দেশের উচ্চ শিক্ষাস্তরের লাখ লাখ শিক্ষার্থীর সামনে। ক্ষতি কিছুটা পুুষিয়ে নিতে হাতে গোনা কিছু পাবলিক ও বেসরকারী বিশ^বিদ্যালয় অনলাইনে কম বেশি ক্লাস নিলেও তাতে সঙ্কটের সমাধান হচ্ছেনা। অনলাইনে ক্লাসের বাইরেই থেকে যাচ্ছে অধিকাংশ বিশ^বিদ্যালয়। সঙ্কট সমাধানের কার্যকরী পথও খুঁজে পাচ্ছেনা তারা। এমন অবস্থায় দীর্ঘমেয়াদী সঙ্কটের কথা মাথায় রেখে পরিকল্পনা গ্রহণের সুপারিশ করেছেন উপাচার্যসহ দেশের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদরা। করোনার ভ্যাকসিন না আসা পর্যন্ত শিক্ষা ব্যবস্থা পরিচালনার জন্য একটি জাতীয় শিক্ষা কমিটি গঠনেরও সুপারিশ করেছেন তারা। বৃহস্পতিবার (৩০ এপ্রিল) জনকণ্ঠ পত্রিকায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়। প্রতিবেদনটি লিখেছেন বিভাষ বাড়ৈ।

প্রতিবেদনে আরও জানা যায়, করোনার কারণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দেড় মাস ধরে বন্ধ থাকলেও শিক্ষা কার্যক্রম যাতে মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন না হয় সেই আশঙ্কা থেকে প্রথমে মাধ্যমিক স্কুলের জন্য সংসদ টিভিতে ক্লাস পরিচালনা শুরু করে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতর। এরপর প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের উদ্যোগে শুরু হয় প্রাথমিকের ক্লাস। এক মাস ধরে চলছে এ শিক্ষা কার্যক্রম। বেশ কিছু ত্রুটি নিয়ে চলা এ কার্যক্রম নিয়ে অনেক সমালোচনা থাকলেও এটাকে মন্দের ভাল বলছেন সকলেই। এমন সঙ্কটে এর চেয়ে ভাল কোন পদক্ষেপ নেয়ার উপায় নেই বলেও স্বীকার করছেন তারা।

কিন্তু উচ্চ শিক্ষার সঙ্কট উত্তরণের উপায় কী? কি ব্যবস্থা নেয়া সম্ভব হচ্ছে উচ্চ শিক্ষা স্তরে? জানা গেছে, দীর্ঘমেয়াদী সঙ্কটের কথা মাথায় রেখেই বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অনলাইনে ক্লাস পরিচালনার তাগাদা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল তিন সপ্তাহ আগে।

তবে ইউজিসির আহ্বানের পরও অধিকাংশ বিশ^বিদ্যালয় তার অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রম চালাতে পারছেনা সফলভাবে। কয়েকটি প্রতিষ্ঠান কোনমতে জোড়াতালি দিয়ে কাজ চালাচ্ছে। আবার কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে একটি, বা দুটি বিভাগে সপ্তাহে একটি, দুটি ক্লাস নিচ্ছে। তবে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয় অন্য বিশ^বিদ্যালয়ের তুলনায় এক্ষেত্রে অনেক এগিয়ে আছে। প্রায় অর্ধশত সরকারী ও বেসরকারী বিশ^বিদ্যালয় দাবি করে তারা কোন না কোন কার্যক্রম অনলাইনে চালাচ্ছে।

পাবলিক বিশ^বিদ্যালয়ের মধ্যে অনলাইনে অন্তত ক্লাস কার্যক্রম সফলভাবে চালিয়ে যাচ্ছে দেশের প্রথম ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি (বিডিইউ) এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়। এর বাইরে কয়েকটি প্রতিষ্ঠান অনলাইনে ক্লাস নিলেও নানা সীমাবদ্ধতার কারণে সফলভাবে তা নেয়া সম্ভব হচ্ছেনা। তুলনামূলকভাবে বড় প্রতিষ্ঠান, জিজিটালাইজ না হওয়া এবং শিক্ষার্থীরা গ্রামের বাড়ি চলে যাওয়ায় পাবলিক বিশ^বিদ্যালয়গুলো এ কাজে সফল হতে পারছেনা।

তবে কিছু বেসরকারী বিশ^বিদ্যালয় এ কাজে কম বেশি সফলতা দেখাচ্ছে। ঢাকার মধ্যে থাকা অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের তুলনায় সিলেটের একটি প্রতিষ্ঠান এক্ষেত্রে সবচেয়ে ভাল অবস্থান তৈরি করেছে। জানা গেছে, করোনা সঙ্কটের মধ্যেই সিলেটের প্রথম বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় লিডিং ইউনিভার্সিটি ক্লাসের কার্যক্রম পরিচালনা করেছে ভালভাবেই। গত ২৩ মার্চ থেকে অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে প্রতিষ্ঠানটি।

বিভিন্ন কোর্সে উপস্থিতির সংখ্যা ৮০ থেকে ৯০ ভাগ। এখন পর্যন্ত প্রায় দুই হাজারটি ক্লাস পরিচালনা করেছেন বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকরা। ইউনিভার্সিটির উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) বনমালী ভৌমিক জানিয়েছেন, করোনাভাইরাস পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে বিশ্ববিদ্যালয় খোলার পর ল্যাব ক্লাসগুলো সম্পন্ন করে ফাইনাল পরীক্ষা নিতে পারবেন তারা।

ইউনিভার্সিটি পরিবারের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সহযোগিতা করার লক্ষ্যে ‘লিডিং ইউনিভার্সিটি কুইক রেসপন্স টিম ফর করোনাভাইরাস’ গঠন করা হয়েছে বলেও জানান ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য।

ইউজিসির কাছে প্রতিষ্ঠানগুলোর দেয়া তথ্য অনুসারে অনলাইনে ক্লাস নিচ্ছে দেশের ৬৩টি বিশ্ববিদ্যালয়। এর মধ্যে ৫৬টি বেসরকারি ও বাকি ৭টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অনলাইনে ক্লাস পরিচালনা করছে কি না তা জানতে চেয়ে সম্প্রতি চিঠি দেয় ইউজিসি। ওই চিঠির পর দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ইউজিসিকে তাদের তথ্য জানায়। তবে কর্মকর্তারাই বলছেন, ন্যূনতম কিছু কাজ ছাড়াই একেকজন আসলে দাবি করছে তারা সফলতার সঙ্গে কাজ করছে। এদিকে অভিযোগ উঠেছে, হাতে গোনা দু’একটি প্রতিষ্ঠানই মূলত এ কাজটি ভালভাবে করতে পারছে। বাকি অধিকাংশ প্রতিষ্ঠান একটি দুটি ক্লাস নিয়ে কোর্স শেষ দাবি নিয়ে হাজির হচ্ছে মূলত নতুন শিক্ষাবর্ষে ভর্তির আশায়। ইতোমধ্যেই কয়েকটি বেসরকারী বিশ^বিদ্যালয় ক্লাস না নিয়ে অনলাইনে পরীক্ষার নামে গ্রেডিং দেয়ার মতো গুরুতর অপরাধে জড়িয়ে পড়েছে।

অভিযোগ উঠেছে, কিছু বেসরকারী বিশ^বিদ্যালয় অনলাইনে ক্লাস নেয়ার সরকারী আহ্বানে সাড়া না দিলেও বন্ধের মধ্যে নতুন শিক্ষা বর্ষের ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু করেছে। এ ঘটনায় রীতিমতো বিব্রত ইউজিসি দফায় দফায় সতর্কতা জারি করেছে। ইউজিসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. কাজী শহীদুল্লাহ বলেছেন, হ্যাঁ অনেকের বিরুদ্ধেই অভিযোগ পেয়েছি। তবে অনেক ভাল প্রতিষ্ঠানও আছে তারা এটা করছেনা। কিন্তু আমাদের কথা হচ্ছে এই সময়ে ভর্তি করার অনুমোদন আমরা দেবনা কোনভাবেই।

এপ্রিল মাস গেলে পরিস্থিতি দেখে আমাদের শিক্ষা কার্যক্রমের বিষয়ে আদেশ দেব। এক প্রশ্নের জবাবে চেয়ারম্যান বলেন, আমরা তো বলেছি অনলাইনে ক্লাস নাও। কই তাতে কিন্তু আগ্রহ সবার দেখা যাচ্ছেনা। যতটা দেখা যাচ্ছে নতুন ভর্তিতে। আমার আহ্বান ক্লাসের কার্যক্রমটা সক্রিয় করুন আপনারা।

কিন্তু অনলাইনে কিছু ক্লাস নিয়ে উচ্চ শিক্ষার বর্তমান সঙ্কটের সমাধান কি করা সম্ভব? বিশ^বিদ্যালয় উপাচার্য, শিক্ষক, শিক্ষাবিদরা বলছেন, না। সঙ্কট সমাধানের জন্য আমাদের দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। তবে এই মুহূর্তে সকলেরই ভাবনা শিক্ষার্থীদের জীবন।

কথা বলে জানা গেছে, করোনা সঙ্কটে বন্ধ দীর্ঘায়িত হলে বিশ^বিদ্যালয়ের তুলনায় বেশি সঙ্কটে পড়বে ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের অধীন কলেজগুলোর দুই লক্ষাধিক শিক্ষার্থী। এখনই বড় ধরনের সেশনজটে থাকা এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের উদ্বেগ তাই সবচেয়ে বেশি। শিক্ষকরাও বলছেন, যদি এই অচলাবস্থা চলতে থাকে তাহলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হবে এই সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা। কারণ তারা এমনিতেই দীর্ঘ সেশনজটে আছে। এভাবে চলতে থাকলে সেশনজট দীর্ঘ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

শিক্ষার্থীদের জীবন রক্ষা করাই এখন মুখ্য বিষয় এমন মন্তব্য করে ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ আখতারুজ্জামান বলছিলেন, ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় অনেক বড় প্রতিষ্ঠান। অধিকাংশ শিক্ষার্থী গ্রামের বাড়িতে চলে গেছেন। এখানে অনলাইনে শিক্ষাদান আসলে সম্ভবই নয়। আবার বিজ্ঞানের বিষয়গুলোতে আছে ল্যাবের কাজ। তারপরও আমরা করণীয় বের করতে বিভিন্ন অনুষদের ডিনদের নিয়ে বৈঠক করেছি। কি করা যায় আলোচনা চলছে। ক্লাস পরীক্ষা না নিতে পারলেও কিভাবে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কানেকশনটা রাখা যায় তা দেখছি আমরা। যাতে প্রতিষ্ঠান খুললে যে কোন উপায়ে একটা সমাধান বের করা যায়।

এক প্রশ্নের জবাবে উপাচার্য বলেন, আসলে আমাদের দেশের শিক্ষায় তো সেশনজটের অভিজ্ঞতা আছেই। এখন যে অবস্থা তাতে অপেক্ষা করতে হবে। কারণ আমাদের সন্তানদের জীবনটাই এখন বড়।

ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও বাংলাদেশ বিশ^বিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল উচ্চ শিক্ষার সঙ্কট ও তার উত্তরণ নিয়ে এখনই বেশি উদ্বিগ্ন না হওয়ার পরামর্শই দিলেন। দেশের দুর্যোগ ব্যবস্থানা বিষয়ের অন্যতম এ বিশেষজ্ঞ বলছিলেন, হ্যাঁ বন্ধ যদি অনেক বেশি হয়। যদি সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বন্ধ হয় তাহলে সেশনজট কিছুটা তো হবে। তবে যদি দেড় দুই মাসের বন্ধ হয় তাহলে প্রতিষ্ঠান খোলার পর শিক্ষা ক্যালেন্ডার সমন্বয় করে বেশি বেশি ক্লাস ও বেশি সময়ে ক্লাস নিয়ে সমস্যা কাটানো সম্ভব হবে। আবার শুক্র ও শনিবারও তখন ক্লাস নেয়া যাবে। প্রয়োজনে পরীক্ষা একটি এগ্রিয়ে এনে হলেও সঙ্কটের অনেকটাই সমাধান করা যাবে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, হ্যাঁ করোনার সঙ্কট না কাটলে প্রতিষ্ঠান কোনভাবেই খোলা যাবেনা। সেক্ষেত্রে সেশনজটের সমস্যা কিছুতো আসবেই। কিন্তু এটাওতো মনে রাখতে হবে এ দুর্যোগ বিশ^ব্যাপী। যুক্তরাজ্যের মতো জায়গাতেও ডিসেম্বরের আগে বিশ^বিদ্যালয় খুলছেনা। তাই আগে দেখা যায় কি অবস্থা দাঁড়ায়। এখন তো আর জিয়া, এরশাদের আমলের মতো মাসের পর মাস বিশ^বিদ্যালয় বন্ধ থাকেনা। তখন তো চার পাঁচ মাসও বন্ধ থাকতো। তাই আমার মনে হয়, আরো দীর্ঘমেয়াদী সঙ্কট না হলে আমরা দ্রুতই উচ্চ শিক্ষার সঙ্কট পুষিয়ে নিতে পারব।

এদিকে সঙ্কট যে দিকে যাচ্ছে তাতে এখনই পরিকল্পনা গ্রহণের তাগাদা দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুনাজ আহমেদ নূন। তিনি বলছিলেন, মনে রাখতে হবে করোনাকালে যদি ভ্যাকসিন আবিষ্কার না হয় তাহলে পাশে বসে আর কিছু করা যাবে না। এ অবস্থায় একটি জাতীয় শিক্ষা কমিটি করা উচিত। বর্তমান অবস্থা চালু থাকলে প্রাইমারী স্কুল খুলতেই পারবে না। তাই দুর্যোগকালে স্বাস্থ্যবিধি মেনে আবার যাতে কেউ আক্রান্ত না হয় সেদিকে খেয়াল রেখে কিভাবে চলতে পারি সেই পরামর্শ দেবে গঠিত জাতীয় শিক্ষা কমিটি। এটাই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে পরামর্শ। কারণ নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার না করলে দেশের দুই কোটি শিক্ষার্থীর ভবিষ্যত নষ্ট হয়ে যাবে। তবে যদি ভ্যাকসিন চলে আসে তাহলে জাতীয় শিক্ষা কমিটি লাগবে না।

দীর্ঘমেয়াদী সঙ্কটের আশঙ্কা করে এখনই সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণের সুপারিশ করেছেন জাতীয় শিক্ষানীতি প্রণয়ন কমিটির সদস্য সচিব শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. শেখ একরামুল কবীর। তিনি বলেন, আমাদের একটি বছর যে পিছিয়ে যাচ্ছে সেটি আগামী দুই বছরের মধ্যে যাতে সমন্বয় করা যায় সে ক্ষেত্রে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। যদি এখনই পরিকল্পনা গ্রহণ করা না যায় তাহলে সে ক্ষেত্রে নানা সমস্যা তৈরি হবে। এছাড়া শিক্ষকদের জন্য একটা নির্দিষ্ট গাইডলাইন তৈরি করতে হবে।

ভিকারুননিসায় ৩৬ ছাত্রী ভর্তিতে অভিনব জালিয়াতি - dainik shiksha ভিকারুননিসায় ৩৬ ছাত্রী ভর্তিতে অভিনব জালিয়াতি ‘চার আনা’ উৎসব ভাতা: প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রী সমীপে - dainik shiksha ‘চার আনা’ উৎসব ভাতা: প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রী সমীপে মাকে ভরণপোষণ না দেয়ায় শিক্ষক গ্রেফতার - dainik shiksha মাকে ভরণপোষণ না দেয়ায় শিক্ষক গ্রেফতার ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন - dainik shiksha ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে - dainik shiksha জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা - dainik shiksha রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি - dainik shiksha প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0040769577026367