শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে আহ্ছানউল্লা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. কাজী শরিফুল আলমের পদত্যাগের পরিপ্রেক্ষিতে বর্তমান ভারপ্রাপ্ত ট্রেজারারকে ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। অথচ এই কোষাধ্যক্ষকে এতদিন একটা কক্ষও বরাদ্দ দেয়া হয়নি। ভারপ্রাপ্ত কোষাধ্যক্ষ আমানউল্লাহ হলেও কাগজে সই করতেন ভারপ্রাপ্ত ভিসি ড. কাজী শরিফুল আলম। কয়েকমাস আগে নিয়মিত ভিসির মেয়াদ শেষ হলেও ভারপ্রাপ্ত ভিসিকে দিয়েই ১১তম কনভোকেশনের উদ্যোগ নেয় বিশ্ববিদ্যালয়টি। দৈনিক শিক্ষায় প্রতিবেদন প্রকাশের পর ২৭ অক্টোবরের ওই সমাবর্তন বাতিল হয়। শিক্ষামন্ত্রী ডা: দীপু মনি সাফ বলে দিয়েছেন তিনি ওই সমাবর্তনে যাবেন না। তথ্য গোপন করে সমাবর্তন করার উদ্যোগ ও পরে তা মন্ত্রণালয় কর্তৃক বাতিল হওয়ার পর ভিসির পদত্যাগ দাবিতে আন্দোলন শুরু করে শিক্ষার্থীরা। টানা ৫দিন আন্দোলনের পর পদত্যাগ করেন শরিফুল আলম।
ড. মো. আমানউল্লাহর কাগেজপত্রে ট্রেজারারের দায়িত্ব পালন করছেন কয়েকমাস ধরে। কিন্তু চ্যান্সেলর (রাষ্ট্রপতি) কর্তৃক উপাচার্য ও ট্রেজারার নিয়োগ না হওয়ায় আমানউল্লাহকে ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব দিতে বাধ্য হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।