গুজবের বিরুদ্ধে করণীয় কী - Dainikshiksha

গুজবের বিরুদ্ধে করণীয় কী

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

গুজবের ওপর ভিত্তি করে দেশে দুর্ভাগ্যজনক কয়েকটি গণপিটুনিতে বেশ কয়েকজন জীবন দিয়েছে। এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা রুখতে কী করণীয় তা পাঠকের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল। শুক্রবার (২৬ জুলাই) ইত্তেফাক পত্রিকায় প্রকাশিত পাঠক প্রতিক্রিয়ায় এসব তথ্য জানা যায়।

ডিজিটাল এই যুগে মানুষ সন্দেহের ভিত্তিতে হত্যা করবে, এটি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। যত মানুষ এই হত্যাকাণ্ডে অংশগ্রহণ করবে, তাদের সকলকেই দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। বাড্ডায় যে রেনু বেগমকে হত্যা করা হলো, তার ঠিকানা নিতে বা খোঁজখবর নিতে মাত্র ১৫/২০ মিনিট সময় লাগত। ছেলেধরার মতো তার কাছে কোনো ব্যাগ বা অন্য কোনো সরঞ্জামও ছিল না। তাহলে কীসের ভিত্তিতে তাকে সন্দেহ করা হলো। আমার বিশ্বাস, রেনু বেগমকে ছেলেধরা বিষয়ে জড়িয়ে পরিকল্পিত হত্যা করা হয়েছে। তাদের সকলের ফাঁসি কামনা করছি।

জেসমিন আক্তার
ঢাকা

জনগণের কাছে তথ্যপ্রবাহকে যতটা অবারিত করা হবে, সাধারণ মানুষকে ধোঁয়াশা থেকে মুক্ত করার জন্য যত বেশি প্রয়াস নেওয়া হবে, ততই এ ধরনের গুজব তৈরি হওয়া এবং ছড়িয়ে পড়া কমবে মনে করি। এছাড়া বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে সব বিষয়েই রাজনৈতিকভাবে প্রভাবিত হওয়ার প্রবণতা থাকার কারণেও এ ধরনের গুজব তৈরি হয়। প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ পূর্ব পুরুষদের কাছ থেকে যেসব গল্প শুনে আসে, কোনো ধরনের যাচাই-বাছাই ছাড়াই সেগুলো বিশ্বাস করার প্রবণতার কারণেই এই প্রযুক্তির যুগেও সেসব গল্প সত্যি বলে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে থাকে।

অমিত বণিক
মানবসম্পদ ব্যবস্থাপক, উত্তরা, ঢাকা

প্রথমত, যারা গুজবের ওপর ভিত্তি করে কোনো অঘটন ঘটাচ্ছে তাদের চিহ্নিত করতে হবে। তারপর তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে এবং জনসচেতনতা তৈরি করতে হবে— যাতে করে কেউ গুজব না ছড়াতে পারে আর প্রতিটি পরিবারে বাবা-মা, ভাইবোন এবং পরিবারের অন্যান্য যারা আছেন তারা এটা নিয়ে আলোচনা করতে হবে। স্কুল-কলেজেও এ ব্যাপারে শিক্ষা দিতে হবে।

মামুন
ঢাকা

গত কয়েকদিনে বাংলাদেশে সবচেয়ে আশঙ্কাজনক ও ভয়াবহতম ঘটনাগুলোর মধ্যে অন্যতম ঘটনা হলো গণপিটুনি! কী নির্মম নিষ্ঠুরভাবে মানুষ মানুষকে পিটিয়ে মারছে! যদিও এটা বাঙালিদের অনেক পুরোনো ব্যাধি কিন্তু ইদানীংকালে এটা সংক্রামক হিসেবে ছড়িয়ে পড়েছে ভয়াবহ রূপে। গণপিটুনির ঘটনা ঘটছে শুধু গুজব সৃষ্টির মাধ্যমে। গুজব হলো এক ধরনের ভ্রান্ত প্রপাগান্ডা যার সঙ্গে সত্যের কোনো সম্পর্ক নেই। মিথ্যা, ভিত্তিহীন গল্পের মাধ্যমে সমাজে গুজবের সৃষ্টি হয়। সরকারের উদ্যোগে প্রতিটি স্কুল, মসজিদ ও মাদ্রাসায় জরুরি নোটিশ পাঠানো যেতে পারে, এগুলোতে যদি নোটিশ দিয়ে গুজবের বিরুদ্ধে সচেতন করে তোলা হয় তাহলে অনেকাংশেই গণপিটুনির মাধ্যমে নিরপরাধ মানুষকে হত্যা থেকে রক্ষা করা যাবে। প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য, পৌর কাউন্সিলর ও ওয়ার্ড কমিশনারের উদ্যোগে নিজ নিজ এলাকায় মাইকিং করে গণসচেতনতার মাধ্যমে গুজব বন্ধ করা যেতে পারে।

শাহা আলম ইসলাম
আকবপুর, মিঠাপুকুর, রংপুর

বাস্তবতা হলো—প্রযুক্তির উন্নয়ন হলেও সাধারণের মধ্যে তার যথার্থ ব্যবহারে ঘাটতি রয়েছে। ফলে একটি ভুয়া বা মিথ্যা তথ্যকে তারা সত্য হিসেবেই ধরে নিয়ে দেখা দিচ্ছে গণ্ডগোল। বলা প্রয়োজন, দেশ জুড়ে ‘ছেলেধরা’ বা ‘পদ্মা সেতুতে মাথা লাগা’র যে গুজব ছড়িয়েছে তা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। সাধারণ জনগণের সচেতনতা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতাই গুজব রোধের সমাধান বলে আমি মনে করি।

মেনহাজুল ইসলাম তারেক
মুন্সিপাড়া, পার্বতীপুর, দিনাজপুর।

আমার মতে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ব্যবহার করেই বেশিরভাগ গুজব ছড়ানো হচ্ছে। এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ প্রশাসন এবং সরকার সংশ্লিষ্টরা সচেতন থাকলেও তা রোধ করা যাচ্ছে না কেন? যারা এর সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন তাদের অসচেতনতার কারণেই এমনটি হচ্ছে বলে আমি মনে করি। তাত্ক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে না পারায় অনেক ভুক্তভোগী গণপিটুনির শিকার হয়ে অসাবধানতাবশত মারাও পড়েছেন। সবকিছু ছাপিয়ে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি অর্থাৎ গুজব প্রতিরোধে জনসচেতনতাই সবচেয়ে বেশি জরুরি।

মোছা. বিলকিছ আক্তার
সরকারি ম্যাটস, টাঙ্গাইল।

আধুনিক সমাজ ব্যবস্থায়, এই প্রযুক্তি নির্ভর সময়ে গুজবে কান দিয়ে মানুষকে পিটিয়ে হত্যা করতে হবে কেন? যদি সত্যই কাউকে সন্দেহ হয়, তার গতিবিধি সন্তোষজনক না হয়, তবে বড়োজোর ওই সন্দেহাধীন ব্যক্তিকে প্রশাসনের জিম্মায় দেওয়া যেতে পারে। এর বাহিরে যারা আইনকে নিজের হাতে তুলে কাউকে পিটিয়ে মারছেন, তারা সকলেই সজ্ঞানেই মানুষ হত্যা করছেন বলে মনে করি আমি। তাই, গণপিটুনি দিয়ে মানুষ হত্যার সাথে জড়িত প্রতিটি ঘটনা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা সময়ের দাবী। এই ছাড়া অন্য কোনো উপায় আমার চিন্তায় আসে না।

মো. ফখরুল ইসলাম (টিপু)
সেনবাগ, নোয়াখালী

গুজবে কান দিয়ে ছেলেধরা বা গলাকাটা সন্দেহে বিভ্রান্তিতে পড়ে অতি উত্সাহী একধরনের মানুষ দ্বারা বিভিন্ন এলাকায় ছিন্নমূল, ভবঘুরে, পাগল, সহজ-সরল নারী ও মানসিক প্রতিবন্ধীরা গণপিটুনিতে হত্যা ও মারধরের স্বীকার হচ্ছেন। তারা সমাজে কেন ও কী উদ্দেশ্যে এ ধরনের গুজব ছড়াচ্ছে, তা অতি জরুরি ভিত্তিতে খতিয়ে দেখা দরকার।

মো. আবুল কালাম আজাদ
সর্দারপাড়া, মুন্সীগঞ্জ

রাজধানীর বাড্ডায় গণপিটুনিতে তাসলিমা বেগম রেনু নামের এক নারীর মারা যাওয়ার ঘটনা দেশের মানুষকে আন্দোলিত করেছে। গণপিটুনির শিকার প্রায় সবাই নিরীহ মানুষ। আমাদের বিশ্বাস, যারা এই চক্রান্তের সঙ্গে জড়িত, তাদের বিচারের আওতায় এনে জনসম্মুখে শাস্তির ব্যবস্থা দেওয়া হোক।

রিফাত
শান্তা মারিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া

যারা ছেলেধরা গুজব ছড়িয়ে দেশের সুশৃঙ্খল পরিবেশ নষ্ট করছে, শৃঙ্খলা ভেঙে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে, এদেশের গণমানুষকে আতঙ্কিত করে তুলছে, ঐ সব অপরাধীকে ছাড় দেওয়া ঠিক হবে না। ছেলেধরা সন্দেহে নিহত ব্যক্তিদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণের আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হোক।

ফারুক আহমেদ
বাঘমারা, রাজশাহী।

না দেখে, না বুঝে বাচ্চা ধরার গুজবে দেশে বেশ কয়েকটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় বেশ কয়েকজনের প্রাণ গেছে। শিক্ষিত সভ্য সমাজে এত বড়ো অমানবিক আর অসচেতনতা কাম্য নয়। বিষয়টি বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে দ্রুত গণসচেতনতা বাড়াতে হবে। আমরা কেউই কিন্তু আইনের ঊর্ধ্বে নই। আইন নিজের হাতে তুলে না নিয়ে জনপ্রতিনিধি, আইনশৃঙ্খলা কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে।

মোহাম্মদ আবদুর রাজ্জাক নাছিম
নির্বাহী পরিচালক, স্বাধীন জীবন, চান্দাইকোনা, রায়গঞ্জ, সিরাজগঞ্জ

গুজব বা গণপিটুনি কার্যকরভাবে বন্ধ করতে হলে আইনের শাসন নিশ্চিত করা একান্ত অপরিহার্য বিষয়। কারণ আমরা বুঝি, গুজব গুজবই। এর কোনো ভিত্তি নেই। এর জন্য আমাদের যার যার অবস্থান থেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে।

সুগন্ধী আক্তার
যাত্রাবাড়ী , ঢাকা

আমাদের দেশে বিভিন্ন সময় গুজব সৃষ্টি করে নানা ধরনের সমস্যার দৃষ্টি করেছে। এই সমস্যা শুধু সমাজের ভেতরেই সীমাবদ্ধতা ছিল না, রাষ্ট্রীয় ভাবেও এর প্রভাব পড়েছিল। বর্তমানে ছেলে ধরার গুজব ছড়িয়ে এই ধরনের একটি রাষ্ট্রীয় সমস্যা সৃষ্টি করেছে এবং গুজব ছড়ানোতে প্রাণহানিরও ঘটনা ঘটছে, যা দেশের বিবেকবান মানুষকে মর্মাহত করেছে। সরকার অবশ্যই এ ব্যাপারে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের উদ্যোগ নিয়েছে। আমরা আশা করি, মানুষের সচেতনতা এবং সরকারের উদ্যোগ গ্রহণের ফলে আমরা অচিরেই গুজব গজব থেকে মুক্তি পাব।

মাখরাজ খান
সাটুরিয়া, মানিকগঞ্জ

‘গুজবে কান দেবেন না’ আসলে কথাটি সত্য। কেননা গুজবের কোনো ভিত্তি নেই, ও এর আগামাথা বলতেও কোনো কিছু নেই। শুধুমাত্র আতঙ্ক মানুষকে তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে। ভূতের আসরের মতো। এ থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে সকলকেই বাস্তব অবস্থা দেখে শুনে কঠোর সচেতনতা অবলম্বন করে পদক্ষেপ নিতে হবে, মিথ্যা ভিত্তিহীন খবর ও তথ্যের ওপর নজর না দিয়ে সঠিক তথ্য ঘটনা ও খবরের ওপর বিশেষ নজর রাখতে হবে।

আলহাজ্ব মোহাম্মদ হাফিজুল ইসলাম
প্রধান উপদেষ্টা, নজরুল একাডেমি, হাউজিং এস্টেট , রাজশাহী-৬২০২

আমার ধারণা বা মন্তব্য হচ্ছে, প্রত্যেকটা থানার মাধ্যমে মাইকিং করানো, এতে করে জনসাধারণের মধ্যে যে আতঙ্ক শুরু হয়েছে সেটা বন্ধ হবে। ফাঁড়ির মাধ্যমেও করা সম্ভব। প্রত্যেকটা স্কুল ও কলেজের শিক্ষকগণ যদি আলোচনা করে তাতে করে ভয়ভীতি কমে আসবে বলে আমাদের বিশ্বাস।

মনির হোসেন
শিমপুর, নড়ীবাড়ী, কোতোয়ালি, কুমিল্লা

যে কোনো বৃহৎ সেতু বা স্থাপনা নির্মাণ করতে মানুষের মাথা লাগবে এ গুজবটা বহু বছর আগের। ১৮৯৯ সালের পাকশি ও ভেড়ামারার মাঝখানে পদ্মা নদীর ওপরে রেলের ব্রডগেজ দিয়ে হার্ডিং ব্রিজ তৈরি শুরু হয়। ১৯০৮ সালে এ ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে রেল চলাচলের উপযোগী হয়। এ ব্রিজটি পৃথিবীর সপ্তম আশ্চর্যের ১টি স্থান দখল করেছিল। এর ৪০ বছর পরে আমার জন্ম। আমার বয়স যখন ৪/৫ বছর তখন বড়োদের মুখে শুনেছি বেশি বাহিরে যেও না। গেলেই মাথা কেটে ঐ ব্রিজে দেবে। তখন ঐ ব্রিজের বয়স হয়েছিল ৫১ বছর। আমার যখন ১১ বছর। তখন ঐ ব্রিজের ওপর দিয়ে ট্রেনে আমি কুষ্টিয়া থেকে জয়পুরহাট পর্যন্ত যাতায়াত করেছি। এ গুজব আমাদের নির্মাণাধীন পদ্মা সেতুর ব্যাপারেও ছড়ানো হচ্ছে। এ বিষয়ে জনগণের জাগরণ এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতায় এ গুজবের অবসান ঘটতে পারে। এটি একটি নিছক গুজব ছাড়া আর কিছু নয়।

খন্দকার কামরুজ্জামান
৩৬৩/১০, উত্তর পীরেরবাগ, মিরপুর, ঢাকা

যাচাই-বাছাই না করে গুজবে বিশ্বাস করা অসচেতনতার পরিচয়। গুজবে বিশ্বাস করা এবং ঐ বিশ্বাসের ভিত্তিতে কোনো আচরণ করা মূর্খতার শামিল। সম্প্রতি গুজবে বিশ্বাস করে কিছু বিপদগামী ব্যক্তি হত্যাকাণ্ডের মতো গুরুতর অপরাধ সংঘটিত করেছে। এসব ব্যক্তির দ্বারা সংঘটিত বিশৃঙ্খলা গুরুতরভাবে শান্তি ভঙ্গ করেছে। গুজবে বিশ্বাসী এসব শান্তি ভঙ্গকারী ব্যক্তি দেশ ও জাতির শত্রু।

মো. খায়রুল ইসলাম (ফুল)
আরাপপুর, ঝিনাইদহ

প্রাথমিকের শিক্ষকদের ফের অনলাইনে বদলির সুযোগ - dainik shiksha প্রাথমিকের শিক্ষকদের ফের অনলাইনে বদলির সুযোগ তীব্র তাপপ্রবাহের ভেতরই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে রোববার - dainik shiksha তীব্র তাপপ্রবাহের ভেতরই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে রোববার দেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি - dainik shiksha দেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি নতুন শিক্ষাক্রম ও কিছু কথা - dainik shiksha নতুন শিক্ষাক্রম ও কিছু কথা কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে স্কুলে দুই শিফটের ক্লাস চালু রাখার সভা রোববার - dainik shiksha স্কুলে দুই শিফটের ক্লাস চালু রাখার সভা রোববার শিক্ষা কর্মকর্তার আইডি ভাড়া নিয়ে প্রধান শিক্ষকের বাণিজ্য - dainik shiksha শিক্ষা কর্মকর্তার আইডি ভাড়া নিয়ে প্রধান শিক্ষকের বাণিজ্য শিক্ষকদের অবসর সুবিধা সহজে পেতে কমিটি গঠন হচ্ছে - dainik shiksha শিক্ষকদের অবসর সুবিধা সহজে পেতে কমিটি গঠন হচ্ছে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে নিষিদ্ধ, মৌলবাদী সংগঠনের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নিন - dainik shiksha নিষিদ্ধ, মৌলবাদী সংগঠনের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নিন please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0059399604797363