চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিক ও এক শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় আট শিক্ষার্থীকে কারণ দর্শাতে বলেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
বুধবার (১২ সেপ্টেম্বর) তাদের নোটিস দিয়ে আগামী তিন কার্য দিবসের মধ্যে জবাব দিতে বলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সহকারী প্রক্টর নিয়াজ মোর্শেদ।
নোটিস পাওয়া আট শিক্ষার্থী হলেন- ২০১৩-২০১৪ শিক্ষাবর্ষের ইংরেজি বিভাগের মাহমুদুল হাসান রূপক, ইতিহাসের এমাদ উদ্দীন, ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের ইতিহাস বিভাগের রবিকুল আলম ও সাব্বির হোসেন, ইসলামের ইতিহাসের সালাহ উদ্দীন, লোকপ্রশাসনের ইব্রাহিম খলিল, পদার্থ বিজ্ঞানের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের লিপটন দাস, মার্কেটিং বিভাগের তৈমুর হোসেন।
সহকারী প্রক্টর নিয়াজ মোর্শেদ বলেন, গত ৯ ও ১০ সেপ্টেম্বর দুই শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনা ঘটে। তাদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে আট শিক্ষার্থীকে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে।
গত রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের ঝুপড়িতে আড্ডা দেওয়ার সময় শান্তনু নাথ নামের এক শিক্ষার্থীকে মারধর করে কিছু শিক্ষার্থী। যারা ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের কর্মী হিসেবে পরিচয় দিয়ে থাকেন।
এর পরের দিন সোমবার শাটল ট্রেনে এক শিক্ষার্থীকে র্যাগিংয়ে বাধা দেওয়ায় দৈনিক আলোকিত বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি মিনহাজ তুহিনকে মারধর করে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।