ছাত্ররাজনীতি বন্ধ হলে অপশক্তি বাড়বে - দৈনিকশিক্ষা

ছাত্ররাজনীতি বন্ধ হলে অপশক্তি বাড়বে

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

বঙ্গবন্ধুসহ দেশের স্বনামধন্য রাজনীতিবিদরা ছাত্ররাজনীতি থেকেই জাতীয় রাজনীতিতে এসেছিলেন। একসময় ছাত্ররাজনীতিকে সৎ, যোগ্য ও দেশপ্রেমিক নেতা তৈরির কারখানা হিসেবে গণ্য করা হতো। কিন্তু স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে ছাত্ররাজনীতি নানাভাবে কলঙ্কিত ও বিপথগামী হয়েছে। এখনো রাজনীতির নামে দুর্নীতি, দুর্বৃত্তায়ন এবং দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র অব্যাহত আছে। আর এই অপরাজনীতির প্রতিফলন ছাত্ররাজনীতিতেও পড়ছে। কারণ ছাত্ররাজনীতি জাতীয় রাজনীতিরই একটি অংশ। ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করা হলে পুরো শিক্ষাব্যবস্থাই অপশক্তির কবলে পড়বে। তখন দেশের শিক্ষাঙ্গনে আরো বেশি বিশৃঙ্খলা দেখা দিতে পারে। শনিবার (১২ অক্টোবর) কালের কণ্ঠ পত্রিকায় প্রকাশিত এক নিবন্ধে এ তথ্য জানা যায়।

নিবন্ধে আরও বলা হয়, দল-মত-নির্বিশেষে জাতীয়ভাবেই দেশের ছাত্ররাজনীতি নিয়ে চিন্তাভাবনার সময় এসেছে। যেহেতু শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড, কাজেই দেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে সব রাজনৈতিক বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে। শিক্ষাঙ্গনকে অপরাজনীতির কবল থেকে মুক্ত করে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর স্বাভাবিক সম্পর্ক বজায় রেখে শান্তি, শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হবে। ছাত্র নামধারী দুর্বৃত্ত ও অছাত্রদের চিহ্নিত করে শিক্ষাঙ্গন থেকে তাড়াতে হবে। শিক্ষাঙ্গনে বিভিন্ন মতাদর্শের ছাত্রসংগঠন বা শিক্ষক সংগঠন থাকতে পারে; কিন্তু প্রতিটি সংগঠনকেই জাতীয় রাজনীতির প্রভাবমুক্ত হতে হবে। শিক্ষাঙ্গনে কোনো রকম রাজনৈতিক স্লোগান, নেতার ছবি, মার্কা ইত্যাদি ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে হবে। শিক্ষাঙ্গন পরিচালনার নীতিমালা পরিবর্তন করতে হবে, যাতে নিয়োগ, পদোন্নতি, উন্নয়ন কার্যক্রম, টেন্ডার ইত্যাদির সঙ্গে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা জড়িত হতে না পারে। আর দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনার জন্য একটি জাতীয় কমিশন গঠন করা উচিত। নেতিবাচক ছাত্ররাজনীতিকে সুস্থ ধারায় ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগী হতে হবে।

বিপ্লব বিশ্বাস : ফরিদপুর।

ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন - dainik shiksha ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে - dainik shiksha জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা - dainik shiksha রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি - dainik shiksha প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0042870044708252