জেকেজি হেলথ কেয়ারের অপকর্মে ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরীর জরিত থাকার প্রমাণ মিলেছে এবং এ বিষয়ে দ্রুতই চার্জশিট দেয়া হবে বলে জানিয়েছে গোয়েন্দা পুলিশ।
করোনা টেস্ট নিয়ে জেকেজির প্রতারণার ঘটনায় ডা. সাবরীনা আরিফ চৌধুরীর বিরুদ্ধে তেজগাঁও থানায় দায়ের করা মামলাটির তদন্তভার ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয় ১৮ই জুলাই।
গত ১৩ জুলাই সাবরীনাকে আদালতে হাজির করে চারদিনের রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ। তবে, শুনানি শেষে ঢাকা মহানগর হাকিম শাহিনুর রহমানের আদালত তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। পরে ১৭ই জুলাই ফের দুই দিনের রিমান্ডে নেয়া হয় তাকে।
প্রসঙ্গত, গত ১২ জুলাই করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষা না করেই ভুয়া রিপোর্ট দেয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয় জেকেজি গ্রুপের চেয়ারম্যান ডা. সাবরীনা আরিফকে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করার পর গ্রেপ্তার দেখানো হয়। সাবরীনার আগে তার স্বামী ও জেকেজির প্রধান নির্বাহী আরিফ চৌধুরীসহ ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়।