ডাকসু নির্বাচন ঘিরে বামদের আন্দোলন প্রস্তুতি - দৈনিকশিক্ষা

ডাকসু নির্বাচন ঘিরে বামদের আন্দোলন প্রস্তুতি

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

ভোট কেন্দ্র আবাসিক হলের বাইরে স্থানান্তরসহ কিছু বিষয় নিয়ে আপত্তি তুললেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান করেনি কোন ছাত্র সংগঠনই। তফসিলের কিছু বিষয়ে আপত্তি তুলে আন্দোলনের পথে থাকলেও একই সঙ্গে নির্বাচনের প্রস্তুতিও নিচ্ছে বামপন্থী সংগঠন ও কোটা সংস্কারপন্থী নেতারা। তবে গঠনতন্ত্র ও বিধিবিধান অনুসারে ডাকসু নির্বাচনের পক্ষে ছাত্রলীগ। এদিকে ডাকসু নির্বাচনকে কর্তৃপক্ষের ‘সাহসী’ পদক্ষেপ অভিহিত করে গণতান্ত্রিক মনোভাব নিয়ে সহযোগিতার জন্য ছাত্র সংগঠনগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্যরা। শনিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) দৈনিক জনকণ্ঠে প্রকাশিত প্রতিবেদন এ কথা জানা যায়। প্রতিবেদটি  লিখেছেন বিভাষ বাড়ৈ ।

গঠনতন্ত্রসহ বিধিবিধান অনুসারে আবাসিক হলগুলোয় ভোট কেন্দ্র রেখেই সোমবার ডাকসু নির্বাচনের

তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। কয়েকটি বাম সংগঠন ও ছাত্রদল আবাসিক হলের বাইরে ভোট কেন্দ্র রাখার দাবি তুললেও বিধিবিধান লঙ্ঘনের পথে হাঁটেননি প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. এস এম মাহফুজুর রহমান। ডাকসুর গঠনতন্ত্রের ৮ (ই) ধারায় বলা আছে : ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের সব আবাসিক হলে একটি করে ভোট কেন্দ্র থাকবে এবং সংশ্লিষ্ট হলের সদস্যরা শুধু ওই হলের ভোটকেন্দ্রেই ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন’। ঘোষিত তফসিল অনুসারে ডাকসুর গঠনতন্ত্রের ৬(বি) ও ৭(এ) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ২৫ পদে আগামী ১১ মার্চই নির্বাচন হবে বহু আকাক্সিক্ষত ডাকসু নির্বাচন। ওদিন সকাল আটটা থেকে দুপুর দুটো পর্যন্ত হলগুলোতে স্থাপিত ভোটকেন্দ্রে গিয়ে শিক্ষার্থীরা পরিচয়পত্র দেখিয়ে ভোট দিতে পারবেন। তার আগে নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার শেষ সময় ২ মার্চ, যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ হবে ৩ মার্চ। চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ হবে ৫ মার্চ।

নির্বাচনে পদগুলোর মধ্যে আছে সহসভাপতি- সাধারণ সম্পাদক, সহসাধারণ সম্পাদক, স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক, কমনরুম ও কাফেটারিয়া সম্পাদক, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক, সাহিত্য সম্পাদক, সংস্কৃতি সম্পাদক, ক্রীড়া সম্পাদক, ছাত্র পরিবহন সম্পাদক, সমাজসেবা সম্পাদক ও সদস্য পদে ১৩। সোমবার রাতেই হলের নোটিস বোর্ড ও ডাকসুর ওয়েবসাইটে (ducsu.du.ac.bd) খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। হলগুলোয় এখন চলছে ভোটার ও প্রার্থীদের নিয়ে আলোচনা। তবে নির্বাচনী হাওয়ার মধ্যেও ক্যাম্পাসে প্রতিদিনই চলছে ভোটকেন্দ্র আবাসিক হলের বাইরে স্থানান্তর দাবিতে বামপন্থী সংগঠনগুলোর কর্মসূচী। একই দাবিতে কিছুটা দুর্বল অবস্থান নিয়ে হলেও সোচ্চার বিএনপির ছাত্র সংগঠন ছাত্রদল। ছাত্রদলের পক্ষ থেকে পুনঃতফসিলের মতো দাবিও তোলা হচ্ছে।

এমন অবস্থায় সাধারণ শিক্ষার্থী ও ছাত্র সংগঠনগুলোর মধ্যে সঠিক সময়ে নির্বাচন হওয়া নিয়ে কিছুটা অনিশ্চয়তাও লক্ষ্য করা যাচ্ছে। নির্বাচন নিয়ে বিরোধের আশঙ্কাও করছেন অনেকে। তবে ছাত্র সংগঠনগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তফসিল নিয়ে ক্যাম্পাসে আন্দোলনে সোচ্চার থাকলেও নির্বাচন ইস্যুতে এখন পর্যন্ত ইতিবাচক পথেই হাঁটার পক্ষে অধিকাংশ সংগঠন। বামপন্থী সংগঠনের মধ্যে ক্যাম্পাসে ছাত্র ইউনিয়নের সবচেয়ে বেশি প্রভাব আছে বলা মনে করা হয়। ওই সংগঠনের সূত্র বলছে, তফসিল নিয়ে তারা বিভিন্ন দাবি তুললেও একই সঙ্গে নির্বাচনের প্রস্তুতি নেয়ারও সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংগঠনটি।

একই অবস্থানের পক্ষে অন্যান্য বাম সংগঠনও। তবে কোটা সংস্কার আন্দোলনের বাম সংগঠনের সঙ্গে সক্রিয় থাকা কয়েক নেতার অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন আছে ছাত্র নেতাদের মাঝে। কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় মেয়েদের আবাসিক হলগুলোয় ব্যাপকভাবে তৎপর হয়ে উঠেছিল শিবিরের ইসলামী ছাত্র সংস্থার সদস্যরা। সাধারণ শিক্ষার্থীর ব্যানারে সব সময় ক্যাম্পাসে তৎপরতা চালাচ্ছে উগ্রবাদী এ সংগঠনের সদস্যরা। কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যু কাজে লাগিয়ে ক্যাম্পাস, বিশেষত মেয়েদের হলগুলোতে অস্থিরতা সৃষ্টিতে সব সময় তৎপর জামায়াতের সংগঠনটি। গ্রুপটি ডাকসু নির্বাচনে অস্থিরতার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে। ডাকসুতে ছাত্রশিবির নিষিদ্ধ থাকায় সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে থাকা উগ্রবাদী এ গোষ্ঠী কোন ইস্যুকে কাজে লাগিয়ে সঙ্কট তৈরি করতে পারে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে।

তবে বাম সংগঠনের এখন দাবি একটাই। বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের শাখার সভাপতি উম্মে হাবিবা বেনজির বলছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমাদের কোন দাবিই মানেনি। আমাদের মনে হচ্ছে, ডাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু করার জন্য তাদের মধ্যে কোন আন্তরিকতা নেই। ভোটকেন্দ্র হলে থাকলে কেন্দ্র দখল হবে এবং দখলদারিত্বের নির্বাচন হবে। তাই আমরা ভাবছি আন্দোলনে যাব।

ছাত্র ইউনিয়ন শাখার সভাপতি ফয়েজ উল্লাহ বলছিলেন, ডাকসু নির্বাচনের জন্য গঠনতন্ত্র পরিবর্তন ও আচরণ বিধিমালা সংশোধন পর্যায়ে আমরা ‘ক্লাস ক্যাম্পেনিং’ ও ভোটকেন্দ্রগুলো সিসিটিভি ক্যামেরার আওতায় আনার দাবি করেছিলাম। কিন্তু, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন প্রায় সব ছাত্র সংগঠনের দাবি অগ্রাহ্য করে একপাক্ষিক মতামতকে প্রাধান্য দিয়ে তফসিল ঘোষণা করেছে, যা অত্যন্ত বেদনাদায়ক। তবে এখনও সময় আছে, আশা করি প্রশাসন চাইলে এসব দাবি মেনে নিয়ে একটি সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর পরিবেশে ডাকসু নির্বাচন পরিচালনা করতে পারে।

কোটা সংস্কার আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের নেতারা এখন তৎপর বাম সংগঠনের সঙ্গে ঐক্য করার প্রক্রিয়া নিয়ে। আহ্বায়ক হাসান আল মামুন ইতোমধ্যেই বলেছেন, ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাকে আমরা নেতিবাচকভাবে নিচ্ছি না। তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সাধারণ শিক্ষার্থীদের কোন দাবিই পূরণ না করে কেবল ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠনের মতামতই গ্রহণ করেছে। ডাকসু নির্বাচন ঘিরে সম্প্রতি আমার ওপর হওয়া হামলাই প্রমাণ করে যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কোন সহাবস্থান নেই। যাই হোক, সাধারণ শিক্ষার্থীর স্বার্থে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এসব দাবি পুনর্বিবেচনা করবে বলে আশা করি।

নির্বাচন ইস্যুতে বাম সংগঠনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় থাকা ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক লিটন নন্দী বলেন, আমাদের দাবি উপেক্ষা করে তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। আমরা মনে করি এ আচরণ নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশের অনুকূল নয়। তবে আমরা একদিকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নেব অন্যদিকে একাডেমিক ভবনে ভোট কেন্দ্র স্থানান্তর দাবিতে আন্দোলনও চালিয়ে যাব।

সবাই নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে মন্তব্য করে ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ সভাপতি সঞ্জিত চন্দ্র দাশ বলছিলেন, হলে বসবাস করে ৬৫ শতাংশের বেশি শিক্ষার্থী। গঠনতন্ত্র অনুসারে আজীবন নির্বাচন হয়েছে হলের কেন্দ্রে। বিশ^বিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষার্থীর কর্মকা- হলকেন্দ্রিক। নির্বাচনটাও হল সংসদের হচ্ছে। তাই আমরা মনে করি হলে নির্বাচন হলে এটাই তো যৌক্তিক। হলের বাইরে ভোট কেন্দ্র আনার দাবি হাস্যকর ও অযৌক্তিক, গঠনতন্ত্রেরও বিরোধিতা বটেই। সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসাইন বলেন, তথাকথিত বাম সংগঠনগুলো নির্বাচনকে ভয় পায়, শিক্ষার্থীদের ভয় পায়। ছাত্রলীগের সাংগঠনিক দক্ষতায় হলগুলোতে তাদের নিরঙ্কুশ জনপ্রিয়তা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সময়ের সঙ্গে বাম সংগঠনগুলো নিজেদের মানিয়ে নিতে না পেরে তারা পরিবেশকে দায়ী করছে। আবাসিক হল থেকে একাডেমিক ভবনে ভোট কেন্দ্র স্থানাস্তরের দাবি জানিয়ে বাম সংগঠনগুলো হলের শিক্ষার্থীদের অপমান করেছে ।

ঠিক এমন অবস্থার মধ্যে ডাকসু নির্বাচনকে কর্তৃপক্ষের ‘সাহসী’ পদক্ষেপ অভিহিত করে গণতান্ত্রিক মনোভাব নিয়ে সহযোগিতার জন্য ছাত্র সংগঠনগুলোর প্রতি আহবান জানিয়েছেন বিশ^বিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্যরা। ছাত্র সংগঠন ও কর্তৃপক্ষ দুই পক্ষকেই একে অপরকে সহযোগিতা করারও তাগিদ দেন তারা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী নির্বাচনের উদ্যোগকে কর্তৃপক্ষের সাহসী পদক্ষেপ হিসেবে অভিহিত করেছেন। তিনি  বলছিলেন, কর্তৃপক্ষ সাহসী পদক্ষেপ নিয়েছে। আমি উদ্যোগের মঙ্গল কামনা করি। একই সঙ্গে ছাত্র সংগঠনগুলোর প্রতি পরামর্শ থাকবে তারা যেন সহযোগিতার মনোভাব নিয়ে নির্বাচন সুন্দর করতে এগিয়ে আসে। কর্তৃপক্ষও ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে কাজ করছে। সুতরাং দুই পক্ষেরই উচিত হবে সহযোগিতাপূর্ণ মনোভাব নিয়ে এগিয়ে যাওয়া। তাহলেই আমরা একটি সুন্দর নির্বাচন পাব, সুন্দর নির্বাচন হলে একটা ভাল বিশ^বিদ্যালয় পাব, সর্বোপরি দেশ ভাল থাকবে।

ঢাবির সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. এসএমএ ফায়েজ ইতোমধ্যেই তার মতামত দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ডাকসু নির্বাচনের বিষয়টি আলোচনা করেছিলাম, কিন্তু তারপরে অনুমোদন দেইনি। কারণ মনে হচ্ছিল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য ভাল কিছু করতে গেলে হয়ত সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। বর্তমান প্রশাসন বা উপাচার্যের জন্য ডাকসু নির্বাচন করা একটি চ্যালেঞ্জের বিষয়। হলগুলোতে সহাবস্থান তৈরি হলে, তাহলেই বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন অনেকদূর এগিয়ে যাবে।

ঢাবির সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলছিলেন, ২৮ বছর পর একটা নির্বাচন হচ্ছে, এটা অবশ্যই অনেক বড় একটা দিক। অনেক ভাল দিক। নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করতে কর্তৃপক্ষ কাজ করছে। কর্তৃপক্ষ পরিবেশ পরিষদের সঙ্গে বৈঠক করে একটি ভাল পরিবেশ তৈরিতে কাজ করছে। আমি মনে করি ভাল নির্বাচনের জন্য ছাত্র সংগঠনগুলোকেও কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সহযোগিতাপূর্ণ মনোভাব নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। কর্তৃপক্ষও নিশ্চই তাদের সঙ্গে সহযোগিতাপূর্ণ মনোভাব নিয়ে কাজ করছে। ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় সব সময় গণতন্ত্রকে লালন করে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পরে দেশ যখন স্বৈরশাসকের কবলে পড়েছিল তখন কিন্তু ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ে গণতন্ত্রের চর্চা হয়েছে।

প্রাথমিকের শিক্ষকদের ফের অনলাইনে বদলির সুযোগ - dainik shiksha প্রাথমিকের শিক্ষকদের ফের অনলাইনে বদলির সুযোগ তীব্র তাপপ্রবাহের ভেতরই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে রোববার - dainik shiksha তীব্র তাপপ্রবাহের ভেতরই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে রোববার দেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি - dainik shiksha দেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি নতুন শিক্ষাক্রম ও কিছু কথা - dainik shiksha নতুন শিক্ষাক্রম ও কিছু কথা কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে স্কুলে দুই শিফটের ক্লাস চালু রাখার সভা রোববার - dainik shiksha স্কুলে দুই শিফটের ক্লাস চালু রাখার সভা রোববার শিক্ষা কর্মকর্তার আইডি ভাড়া নিয়ে প্রধান শিক্ষকের বাণিজ্য - dainik shiksha শিক্ষা কর্মকর্তার আইডি ভাড়া নিয়ে প্রধান শিক্ষকের বাণিজ্য শিক্ষকদের অবসর সুবিধা সহজে পেতে কমিটি গঠন হচ্ছে - dainik shiksha শিক্ষকদের অবসর সুবিধা সহজে পেতে কমিটি গঠন হচ্ছে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে নিষিদ্ধ, মৌলবাদী সংগঠনের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নিন - dainik shiksha নিষিদ্ধ, মৌলবাদী সংগঠনের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নিন please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0078639984130859