ঢাবিতে এই সিদ্ধান্ত অবাস্তব ও উদ্ভট: আরেফিন সিদ্দিক - দৈনিকশিক্ষা

ঢাবিতে এই সিদ্ধান্ত অবাস্তব ও উদ্ভট: আরেফিন সিদ্দিক

নিজস্ব প্রতিবেদক |

সাধারণ মানুষের খরচে পরিচালিত বিশ্ববিদ্যালয়ে তাদেরই যদি অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করতে হয়, তাহলে এর চেয়ে  অবাস্তব সিদ্ধান্ত আর কী হতে পারে? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস, ঐতিহ্যের সঙ্গে এ ধরনের সিদ্ধান্ত খাপ খায় না। বিশ্ববিদ্যালয়কে জনবিচ্ছিন্ন করার মতো এসব উদ্ভট সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করা বাঞ্ছনীয় বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক।

গতকাল এক সাক্ষাৎকারে তিনি আরও বলেন, এই বিশ্ববিদ্যালয় একটি জীবন্ত জাদুঘর। ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছিল অগ্রগামী ভূমিকা। সারা দেশের মানুষ এই বিশ্ববিদ্যালয় দেখতে আসে। বিদেশি কেউ বাংলাদেশ ভ্রমণে এলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ দর্শনীয় স্থান। অথচ এই ক্যাম্পাসে তাদের যদি প্রবেশের অনুমতি লাগে এর চেয়ে দুঃখজনক আর কী হতে পারে? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক এই উপাচার্য বলেন, এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র ছিলাম, শিক্ষক আছি, পালন করেছি প্রশাসনিক দায়িত্ব।

ছাত্রদের পড়াশোনা শিখিয়ে সনদ প্রদান করা যেমন বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ, তেমনই চারপাশের মানুষের জীবনের সঙ্গে মিশে জীবনবোধ শেখানো, প্রকৃত মানুষ করে গড়ে তোলাও বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতর দিয়ে অতিক্রম করেছে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক। এই রাস্তায় পায়ে হেঁটে বা যানবাহনে গন্তব্যে পৌঁছায় মানুষ। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্তের কারণে বিঘ্নিত হবে বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশের মানুষের জীবনযাত্রা। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি নিয়ে প্রবেশের যে সিদ্ধান্ত জারি করা হয়েছে তা ভিত্তিহীন এবং অবাস্তব। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের এসব সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করা উচিত।

ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন - dainik shiksha ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে - dainik shiksha জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা - dainik shiksha রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি - dainik shiksha প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0042619705200195