ভাঙন আতঙ্কে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মালামাল উন্মুক্ত টেন্ডারের আহ্বান করা হয়েছিল। তবে পানি নেমে যাওয়ায় টেন্ডার আহ্বান স্থগিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এবিএম সানোয়ার হোসেন।
আজ রোববার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাজশাহীর বাঘা উপজেলার পদ্মা নদীর তীরবর্তি লক্ষ্মীনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নিয়ে এমন ঘটনা ঘটেছে। বাঘা উপজেলার চকরাজাপুর ইউনিয়নের পদ্মার মধ্যে লক্ষীনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ১৯৮৭ তে স্থাপিত হয়। ২০০৭ খ্রিষ্টাব্দে পদ্মার ভাঙনের কবলে পড়ে।
পরে বিদ্যালয়টি অন্যস্থানে স্থানান্তর করে প্রথমতলা ৩৯ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দে ও দ্বিতীয়তলা ৪০ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১৬ তে নির্মাণ করা হয়। পদ্মা নদী ভাঙন থেকে ভবন মাত্র ৭০ মিটারর দূরে। এটি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, উপজেলা প্রকৌশলী, শিক্ষা কর্মকর্তা সরেজমিনে পরিদর্শন করে জরুরি ভিক্তিতে ভবনের মালামাল উম্মুক্ত টেন্ডারের আহ্বান করেন।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এবিএম সানোয়ার হোসেন বলেন, সরেজমিনে পরিদর্শন করে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করে উন্মুক্ত টেন্ডারের আহবান করে মাইকিং করা হয়েছিল। কিন্তু গত ২৪ ঘণ্টায় পদ্মার পানি কমতে শুরু করেছে ও ভাঙন কমে যাওয়ার কারণে টেন্ডার স্থগিত করা হয়েছে। তবে ভাঙনের বৃদ্ধি পেলে পুনরায় টেন্ডারের আহবান করা হবে।