নো বল নিয়ে আইসিসির নতুন নিয়ম - Dainikshiksha

নো বল নিয়ে আইসিসির নতুন নিয়ম

নিজস্ব প্রতিবেদক |

ক্রিকেটে নো বল বিতর্কের শেষ নেই। অনেক সময়ই ফিল্ড আম্পায়ারদের চোখ এড়িয়ে যায় নো বল। যা প্রভাব ফেলে ম্যাচের উপর। এসব বিতর্ক থেকে বের হতেই মাঠের আম্পায়ারদের ওপর পায়ের নো বল দেয়ার ক্ষমতা রাখছে না আইসিসি।

নির্ধারিত সীমানা পার হয়ে গেলে যে নো বল হবে তার সিদ্ধান্ত এখন থেকে টিভি আম্পায়ার নেবেন। জনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকইনফোকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে আইসিসি’র জেনারেল ম্যানেজার (ক্রিকেট অপোরেশনস) জিওফ অ্যালারডাইস বলেন, ‘২০১৬ খ্রিষ্টাব্দে যে পদ্ধতি আনা হয়েছিল তা আবার ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছি আমরা। তৃতীয় আম্পায়ার বোলারের পায়ের নো বলের দিকে নজর রাখবেন। বোলিংয়ের সময় বোলারের পা পড়ার কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই ছবি চলে যাবে তৃতীয় আম্পায়ারের কাছে। তিনি জানাবেন মাঠের আম্পায়ারকে যে সেটি নো বল ছিল কি না। তিনি কিছু না জানালে বলটিকে নো বল ঘোষণা করা যাবে না।’

এর আগে, ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দে ইংল্যান্ড বনাম পাকিস্তানের মধ্যকার একটি একদিনের ম্যাচে পরীক্ষামূলকভাবে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছিল। কিন্তু সে সময়ে তা খুব বেশি কার্যকর হয়নি। 

এক পরিসংখ্যান থেকে জানা গেছে, ‘২০১৮ খ্রিষ্টাব্দে শুধুমাত্র ছেলেদের একদিনের ও টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটেই ৮৪ হাজারের বেশি বল করা হয়েছে। এত বিশাল সংখ্যক ডেলিভারি নজরে রাখা খুবই কঠিন মনে হয়েছে আইসিসির কাছে। তাই আপাতত পরীক্ষামূলকভাবেই এই বছর কিছু কিছু ম্যাচে এই পদ্ধতি ব্যবহারের কথা ভাবছে আইসিসি।’

আইসিসি যদি এই পদ্ধতি পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার করে সফলতার দেখা পায়, তবে স্থায়ীভাবে পায়ের নো বল ঘোষণার জন্য টিভি আম্পায়ারকেই মূল দায়িত্ব দেয়া হবে। ক্রিকেটকে আরও নির্ভুল ও নিখুঁত করে তোলার চেষ্টা থেকেই এমন পরিকল্পনা নিয়েছে আইসিসি।

ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন - dainik shiksha ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে - dainik shiksha জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা - dainik shiksha রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি - dainik shiksha প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0044889450073242