পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে কেন এত ব্যবধান? - দৈনিকশিক্ষা

পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে কেন এত ব্যবধান?

মাছুম বিল্লাহ |

উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্রে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবস্থান আমাদের দেশে একটি প্রতিষ্ঠিত সত্য ও দৃশ্যমান বাস্তবতা। এ নিয়ে আর কোনো বিতর্ক নেই। বিতর্ক রয়েছে এগুলোর পরিচালনা পদ্ধতি ও মানসম্মত শিক্ষা প্রদান বিষয় নিয়ে। আর একটি বড় বিষয় হচ্ছে পাবলিক ও বেসরকারি বিশ্বদ্যিালয়গুলোর মধ্যে ব্যবধান। সেই ব্যবধান ঘটছে শিক্ষা ব্যয়, শিক্ষাদানের মান ও শিক্ষক নিয়োগ ইত্যাদি ক্ষেত্রে।

একটি মাঝারি মানের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাতিষ্ঠানিক খাতে শিক্ষার্থীদের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে ঊনিশগুণ বেশি অর্থ খরচ করতে হয়। নর্থ সাউথ ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে এই ব্যয় আরও বেশি। আবাসিক ব্যয়, খাবারসহ অন্যান্য খরচ মিলিয়ে দুই ক্ষেত্রে খরচের মধ্যে বিশাল পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থী যেখানে মাসে মাত্র ছয় হাজার টাকা ব্যয় করে চলতে পারে, সেখানে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর মাসে স্বাভাবিকভাবেই ব্যয় হয় ২৫ হাজার টাকা। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন শিক্ষার্থীর পেছনে মাসে প্রাতিষ্ঠানিক খরচের গড় দাঁড়ায় ৮৩৭ টাকা। আর বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের গড় খরচ মাসে জনপ্রতি দাঁড়ায় ১৫ হাজার ৮৩৫ টাকা অর্থাৎ পাবলিকের তুলনায় প্রাইভেটে ১৯গুণ বেশি। এটি কী ধরনের চিত্র বহন করে? ধনাত্মক না ঋণাত্মক? উচ্চশিক্ষা বান্ধব নাকি বিরোধী? অবশ্যই ভেবে দেখার সময় এসেছে।

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সর্বশেষ ২০১৭ খ্রিষ্টাব্দের তথ্যানুযায়ী পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন শিক্ষার্থীর পেছনে বছরে গড়ে ব্যয় এক লাখ ৬০হাজার টাকা। সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে বিজ্ঞান, চিকিৎসা, প্রকৌশল ও কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পেছনে গড় ব্যয় বেশি।

ওই বছর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী প্রতি মাথাপিছু ব্যয় ছিল চার লাখ ৬৭ হাজার ৭৮৮ টাকা। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে তিন লাখ ৯৬ হাজার ৫৩ টাকা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক লাখ ৯৪ হাজার ৩৯০ টাকা, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার ১১০ টাকা। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে এক লাখ ৩৫ হাজার টাকা। এই টাকার প্রায় পুরোটাই বহন করে সরকার।

অন্যদিকে ইউজিসিরি তথ্যানুযায়ী ২০১৭ খ্রিষ্টাব্দে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাদের শিক্ষার্থী প্রতি গড়ে ব্যয় করেছে ৮১ হাজার ১৮২ টাকা। নর্থ সাউথ ব্যয় করেছে ৯২ হাজার ৭৪৪ টাকা, ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ দুই লাখ ১৩ হাজার ৪৫০ টাকা, আহসান উল্লাহ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ৮৩ হাজার ৬৩৪ টাকা, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি ৮৭ হাজার ২৮৩ টাকা, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি এক লাখ ৪৯ হাজার ২৩৭ টাকা, স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ এক লাখ ৯ হাজার ৫৭৫ টাকা। এই অর্থ পুরোটাই শিক্ষার্থীর অভিভাবককে বহন করতে হয়েছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন  শিক্ষার্থীর ছয় মাসের সেমিস্টারে আবাসিক হলের সিট ভাড়াসহ বিভিন্ন ধরনের ফি মিলিয়ে দিতে হয় তিন হাজার ৮২৫ টাকা। পড়ালোখার জন্য লাইব্রেরিতে গেলেই হয়। ক্লাসগুলো ঠিকমতো করলে অতিরিক্ত আর কোনো চিন্তা করার প্রয়োজন হয় না।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থীর মাসে ব্যয় ৯১৬ টাকা, বছরে দশ হাজার ৯৯২ টাকা। ইউজিসির হিসাবে দেখা যায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থীর পেছনে সরকার ভর্তুকি দেয় বছরে এক লাখ ৮৩ হাজার ৩৯৮ টাকা। জাহাঙ্গীর নগরের মাসিক ফি ১৪ টাকা, পরীক্ষার ফরম পূরণের ফি ৫০ থেকে ১০০ টাকা। আবাসিক সিট ভাড়া ২০ টাকা। সব মিলিয়ে একজন শিক্ষার্থীর মাসে প্রাতিষ্ঠানিক খাতে ব্যয় ২০০ টাকার বেশি নয়। বছরে এই ব্যয় দুই হাজার ৪০০ টাকা। সরকার ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি শিক্ষার্থীর জন্য ভর্তুকি দেয় বছর এক লাখ ৩২ হাজার ৬০০ টাকা।

স্টামফোর্ডের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের এক শিক্ষার্থী বলেন, তার মোট কোর্স ফি ছয় লাখ ৯০ হাজার টাকা। ভর্তি ফি দিতে হয়েছে ২০ হাজার টাকা, প্রতি সেমিস্টারে ফি চার হাজার ৫০০ টাকা। এর বাইরেও বই-খাতা, ফটোকপি, যাতায়াতসহ নানা খরচ। তার কোর্স ফি মাসে ১৪ হাজার ৩৭৫ টাকা। আর বছরে এক লাখ ৭২ হাজার ৫০০ টাকা। এর পুরোটাই দিতে হয় পরিবারকে।

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির ইলেকট্রনিক অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স বিভাগের এক শিক্ষার্থী বলেন, তার মোট কোর্স ফি সাত লাখ ৯৯ হাজার টাকা। প্রতি সেমিস্টারে ল্যাব ফি দুই হাজার ৬০০ টাকা। ভর্তি ফি একবারে দিতে হয়েছে ২৬ হাজার টাকা। এর বাইরেও কিছু খরচ রয়েছে। ঐ শিক্ষার্থীর মাসিক ব্যয় ১৭ হাজার ২৯৫ টাকা। বছরে তার প্রাতিষ্ঠানিক খাতে খরচ দুই লাখ সাত হাজার ৫৪০টাকা। অন্যান্য প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে এই খরচ আরও বেশি। এর পুরোটাই অভিভাবককে বহন করতে হয়।

২০১৮ খ্রিষ্টাব্দে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয় আট লাখ ৫৮ হাজার ৮০১ জন। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৯ হাজার ২৬২ জন।

৪২ টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে চালু থাকা ৩৮টিতে আসন সংখ্যা ৪৮ হাজার। আর সরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে আসন সংখ্যা মোট চার হাজার। ফলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা পড়ালেখা করতে চায় না, তাদের ১০৩ টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়েই বাধ্য হয়ে পড়তে হয়।

বিষয়টি কিন্তু এমন নয় যে, তারা খুব বিত্তশালী তাই বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করছে। উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে ইচ্ছুক অথচ ভর্তি হওয়ার স্থান সংকুলান না হওয়ায় তারা বেসরকারিতে গলাকাটা অর্থ ব্যয় করে। অভিভাবকদের মাথার ঘাম পায়ে ফেলে উপার্জিত অর্থ দিয়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে হচ্ছে।

তা ছাড়া দেশে কারিগরি বা বৃত্তিমূলক শিক্ষার অবস্থা এখনও সেই মানে বা সামাজিকভাবে সেই পর্যায়ে পৌঁছায়নি যে, সেগুলো উচ্চশিক্ষার সমমান বহন করে এবং সামাজিক সম্মান ও অর্থ উপার্জন দুটোই ঘটে কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করলে। গুটিকয়েক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বেশ সুনামের সাথেই এবং আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা প্রদান করছে। দেশে সৃষ্টি করছে দক্ষ জনবল। অথচ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে বাকিগুলো পরিচালিত হচ্ছে প্রশ্নবিদ্ধ মান নিয়ে।

প্রথমত কয়েকটি বড়  দুর্বলতা তো অধিকাংশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে আর সেগুলো হচ্ছে- উন্মুক্ত খেলার মাঠ নেই, বিশাল লাইব্রেরি সুবিধা নেই , শিক্ষার্থীদের আবাসিক কোনো ব্যবস্থা নেই। তারপর নিজস্ব শিক্ষক নেই, খণ্ডকালীন শিক্ষক দিয়ে চালানো হয় একাডেমিক কার্যক্রম। প্রশ্ন হচ্ছে, তারপরেও একটির পর একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের অনুমোদন সরকার কীভাবে দিচ্ছে? এতগুলো বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় দেশে প্রয়োজন আছে কি? শুধু রাজনৈতিক বিবেচনায় এ ধরনের বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন দিলে শিক্ষা নামক বিষয়টি যে প্রকৃত অর্থে ঘটে না, ঘটে শুধু সার্টিফিকেট প্রদান। তার যে অশুভ পরিণাম সেটি কি শুধু একটি বিশ্ববিদ্যালয়কেই বহন করতে হয়? অবশ্যই না। তার অশুভ পরিণাম ভোগ করতে হয় পুরো উচ্চশিক্ষা পরিবারকে, রাষ্ট্রকে। একজন শিক্ষার্থী স্নাতক বা স্নাতকোত্তর সমাপ্তির একটি সনদ পেলেন কোনো এক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। অথচ তার যে দক্ষতা অর্জন করার কথা তার ধারে কাছেও যখন না থাকে তখন প্রশ্ন ওঠে; কেন এই ধরনের কোচিং সেন্টারের মতো বিশ্ববিদ্যালয় অনুমোদন দিয়ে উচ্চশিক্ষাকে হাস্যকর বস্তুতে পরিণত করা হলো?

প্রতিষ্ঠান পরিচালনার স্বার্থে অর্থের বিনিময়ে একটি সনদ প্রদান করা হয়েছে মাত্র। এই বিষয়টি কি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন দেয়া উচিত? একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল পরিচিতি কিন্তু হলভিত্তিক। একজন শিক্ষার্থীর সার্টিফিকেট, ভর্তি, কোনো অনুষ্ঠানে যোগদান সবকিছুই হয় হলভিত্তিক। অথচ প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এখনও হলের কোনো ব্যবস্থা নেই। দূর-দূরান্ত থেকে এমনকি ঢাকা সিটির বিভিন্ন স্থান থেকে আসতেও তো শিক্ষার্থীদের অনেক ঝামেলা পোহাতে হয় এবং সময়ের অপচয় হয়। অথচ হল নির্মাণ করা হলে এই সমস্যা অনেকটাই দূরীভূত হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচিতির স্বার্থেই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আবাসিক হল থাকা প্রয়োজন।

শিক্ষা এমন একটি খাত যেখানে বহুদেশের সরকারকেই ভর্তুকি দিতে হয়। কারণ, এটি এক ধরনের লাভজনক বিনিয়োগ। শ্রীলংকার সরকার উচ্চশিক্ষায় শতভাগ ভর্তুকি দেয়। ভারত আমাদের চেয়ে কম ভর্তুকি দেয়। পাকিস্তানে অভিভাবকদের আয়ের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ফি নির্ধারণ করা হয়। এটি একটি চমৎকার দিক।

আমাদের দেশে অনেক আগে যেগুলো নির্ধারণ করা হয়েছিল, সেটিই রয়ে গেছে। এটির পরিবর্তন প্রয়োজন। সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের খরচের মাঝে, শিক্ষার্থী ফি, শিক্ষাদান ইত্যাদি সকল ক্ষেত্রে একটি ভারসাম্য নিয়ে আসা প্রয়োজন রাষ্ট্রের নিজস্ব স্বার্থেই। তা না হলে বিশাল এক ব্যবধান নিয়ে একটি ছোট দেশে উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত তরুণরা বের হবে।  এই  বিভক্তি সমাজের সকল ক্ষেত্রে ঋণাত্মক প্রভাব ফেলবে।

আমরা জানি বিশ্বের শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে অন্যতম হার্ভার্ড ও ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটি। উল্লেখ্য ঐ দুটো বিশ্ববিদ্যালয়কেই রাষ্ট্র থেকে অনুদান দেয়া হয়। আর টিউশন ফির একটি সিলিং নির্ধারণ করে দেয়া হয়।

আমাদের দেশে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা সেই ১৯৯২ খ্রিষ্টাব্দ থেকে। চাকরি ক্ষেত্রে অনেক ভালো করছে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অথচ সরকারের কোনো অনুদান নেই এসব প্রতিষ্ঠানে। একই রাষ্ট্রে বাস করে দুই ধরনের শিক্ষার্থী বড় হচ্ছে। এটি সমাজ বিভক্তির কথা বলে। একটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় অভিভাবকদের উপার্জনের উপর ভিত্তি করে যাতে শিক্ষার্থী ফি নির্ধারণ করে যেটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে বেশি হবে, আলাদা হবে কিন্তু বিশাল ব্যবধান থাকবে না। এই বিষয়টি রাষ্ট্রকেই নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

একইভাবে, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান যে শিক্ষার্থী ফি সেটি অত্যন্ত কম। সেটি একটু বাড়িয়ে ব্যালেন্স করা উচিত। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদেরও পারফরম্যান্সের উপর ভিত্তি করে রাষ্ট কর্তৃক ভর্তুকি/অনুদান/বৃত্তি দেয়া উচিত। তা না হলে তাদের উপর অন্যায় করা হবে। তারা এ দেশের নাগরিক। তারাও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের মতো ভবিষ্যতে দেশকে নেতৃত্ব দিবে। কাজেই তাদের প্রতি রাষ্ট্রের দায়িত্ব রয়েছে। 

লেখক: শিক্ষা বিশেষজ্ঞ ও গবেষক, ব্র্যাক শিক্ষা কর্মসূচিকে কর্মরত।

ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন - dainik shiksha ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে - dainik shiksha জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা - dainik shiksha রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি - dainik shiksha প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.018234014511108