পূর্ণ প্যানেলে জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী ঢাবি নীল দল - দৈনিকশিক্ষা

পূর্ণ প্যানেলে জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী ঢাবি নীল দল

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শিক্ষক সমিতির ২০২০ খ্রিষ্টাব্দের কার্যকরী পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আজ। সকাল ১০টা থেকে বেলা দুইটা পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাব ভবনে শিক্ষক সমিতির এই নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হবে। ভোট গণনা শেষে বিকেলেই নির্বাচনের ফল ঘোষণা করা হবে। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, প্রতি বছরই শিক্ষক সমিতির কার্যকরী পরিষদের ১৫টি পদে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বেশ কয়েক বছর ধরেই শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত শিক্ষকদের সংগঠন নীল দল বিজয়ী হয়ে আসছে। সর্বশেষ নির্বাচনে ১৫টি পদের মধ্যে ১৪টিতেই জিতেছে নীল দল। আর একটিমাত্র পদে বিজয়ী হয়েছে বিএনপি-জামায়াত সমর্থক শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল। এদিকে বামপন্থি শিক্ষকদের সংগঠন গোলাপি দল একসময় আলাদা প্যানেল দিয়ে আলাদাভাবে নির্বাচন করলেও সাম্প্রতিক কয়েকটি নির্বাচনের মতো এবারও তারা সরে এসেছেন তাদের এই সিদ্ধান্ত থেকে। সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়। প্রতিবেদনটি লিখেছেন আবদুল্লাহ আল জোবায়ের।

প্রতিবেদনে আরও জানা যায়, নীল দলের প্যানেল থেকে এবার সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির বর্তমান সভাপতি ও আর্থ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস অনুষদের ডিন অধ্যাপক এএসএম মাকসুদ কামাল। সাধারণ সম্পাদক পদে লড়বেন পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক নিজামুল হক ভূঁইয়া। এই প্যানেল থেকে সহসভাপতি পদে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক সাদেকা হালিম, যুগ্ম সম্পাদক পদে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক জেডএম পারভেজ সাজ্জাদ এবং কোষাধ্যক্ষ পদে অর্গানাইজেশন স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড লিডারশিপ বিভাগের অধ্যাপক মুহাম্মাদ আবদুল মঈন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।

এছাড়াও ১০টি সদস্যপদের জন্য নীল দল থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক কেএম সাইফুল ইসলাম খান, মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক জাকিয়া পারভীন, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক জিনাত হুদা, চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক নিসার হোসেন, অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক মো. আফতাব আলী শেখ, ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক মো. আমজাদ আলী, অপরাধবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক জিয়াউর রহমান, ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ডিন ও শিক্ষক সমিতির বর্তমান সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতুল ইসলাম এবং বাংলা বিভাগের অধ্যাপক সৌমিত্র শেখর দে।

অন্যদিকে, শিক্ষক সমিতির এই নির্বাচনে সাদা দলের প্যানেল থেকে সভাপতি পদে লড়বেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক লায়লা নূর ইসলাম। সাধারণ সম্পাদক পদে লড়বেন ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদের ডিন অধ্যাপক মো. হাসানুজ্জামান। এই প্যানেল থেকে সহ-সভাপতি পদে পরিসংখ্যান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. লুৎফর রহমান, যুগ্ম সম্পাদক পদে ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটের (আইবিএ) অধ্যাপক মো. মহিউদ্দিন আর কোষাধ্যক্ষ পদে অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আল-আমিন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।

এছাড়া ১০টি সদস্য পদে সাদা দলের মনোনয়ন পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক প্রকৌশল বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক এসএম মোস্তফা আল মামুন, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মাদ ছিদ্দিকুর রহমান খান, মৎস্যবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ মামুন চৌধুরী, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মো. আবদুল করিম, ফার্মাসিউটিক্যাল কেমিস্ট্রি বিভাগের অধ্যাপক মো. আসলাম হোসেন, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক মো. সিরাজুল ইসলাম, নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক রাশীদ মাহমুদ এবং মনোবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সৈয়দ তানভীর রহমান।

এবার নীল দলের ইশতেহারে থাকছে- ৭৩’র অধ্যাদেশ অনুযায়ী শিক্ষদের সুযোগ-সুবিধা এবং যথাযথা মর্যাদা নিশ্চিত করা, শিক্ষকদের একাডেমিক ক্ষেত্রে সম্মুখীন হওয়া সমস্যাসমূহ গুরুত্বের ভিত্তিতে সমাধান করা, পরীক্ষা সংক্রান্ত সব প্রক্রিয়া অনলাইনভিত্তিক করা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও ল্যাবগুলোতে প্রয়োজনীয় উপকরণ নিশ্চিত করা একই সঙ্গে ইন্টারনেটের গতি বৃদ্ধি করা, বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাবকে আধুনিকায়ন করে সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা, বেতন কাঠামোকে বাস্তবায়ন করা, শিক্ষকদের পদোন্নতি ও উচ্চশিক্ষা গ্রহণের প্রক্রিয়াকে আরও সহজ ও কার্যকর করা।

এ বিষয়ে নীল দলের প্যানেলে সভাপতি পদপ্রার্থী অধ্যাপক এএসএম মাকসুদ কামাল বলেন, শিক্ষকরা যা চাচ্ছে আমরা তা অর্জন করতে পেরেছি এবং আমাদের ওপর শিক্ষকদের আস্থা এবং বিশ্বাস তৈরি করতে পেরেছি। এজন্য ১৫ টি পদেই জয়ের ব্যাপারে বিগত যে কোনো সময়ের তুলনায় আমরা এবার বেশি আশাবাদী। আমরা শিক্ষকদের হাউজ লোনের কথা বলেছি, সরকার এটা নিশ্চিত করেছে। আমরা বঙ্গবন্ধু ওভারসিজ স্কলারশিপের কথা বলেছি, সেটাও নিশ্চিত করা হয়েছে। এই স্কলারশিপ এর মাধ্যমে আমাদের ৫২ জন সহকর্মী পিএইচডি এবং ১৭ জন সহকর্মী মাস্টার্স করছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে আমরা এই প্রথম গবেষণায় ২০ কোটি টাকা বরাদ্দ পেয়েছি। আবার গবেষণার কাজে সহযোগিতার জন্য আমরা ইন্টারনেটের টাকা ফ্রি করে দিয়েছি। সব আর্থিক সুবিধা নিয়ে গবেষণার পেপার উপস্থাপনের জন্য শিক্ষকরা যেন বছরে দুইবার দেশের বাইরে যেতে পারে সেই সুবিধাটা আমরা নিশ্চিত করতে যাচ্ছি।

তিনি বলেন, এবারে আমাদের নির্বাচনী ইশতেহার হলো পঁচাত্তরে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যেই জিনিসটি ঘোষণা দেয়ার জন্য আসার কথা ছিল, সেই বিশেষ মর্যাদা অর্জন করা। এতদিন আমরা সেটি অর্জন করতে পারিনি, আমরা সেই মর্যাদা সামনের বছরই অর্জন করব। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা কার্যক্রমসহ সব ক্ষেত্রে যে সহযোগিতা কামনা করে শিক্ষকরা, সেটি আমরা অর্জন করতে পারব বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ মর্যাদা অর্জনের মধ্য দিয়ে। শিক্ষকদের বিশ্বাস করে, আমরা যেটা বলি সেটা আমরা অর্জন করি। আমার ধারণা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ মর্যাদা অর্জনের জন্য শিক্ষকরা আমাদের পূর্ণ প্যানেলকে ভোট দিয়ে কাল নির্বাচিত করবেন। আমরাও আমাদের অঙ্গীকার পূরণের মধ্য দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয় করার লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি।

সাদা দলের ইশতেহারে থাকছে- শিক্ষকদের পেশাগত সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি, বিভিন্ন ক্ষেত্রে শিক্ষকরা ছুটি কাটানোর ক্ষেত্রে যে বৈষম্যের শিকার হন সেটা দূর করা, বিদেশে শিক্ষকদের উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের জন্য সহজ সুযোগ করে দেয়া, আগামী ডাকসু নির্বাচনে শিক্ষরা যাতে কোনো ধরনের চাপের মধ্যে না পরে সুষ্ঠুভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে এবং শিক্ষকদের চাহিদার ভিত্তিতে তাদের দাবিগুলো যথাযথ স্থানে পৌঁছানো।

সাদা দল থেকে সভাপতি পদের প্রার্থী অধ্যাপক ড. লায়লা নূর ইসলাম বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের মনে হচ্ছে যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জাতীয় বিভিন্ন ইস্যুতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে পারছে না, যা এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির অতীত ঐতিহ্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়; বিশেষ করে বুয়েটে ঘটে যাওয়া আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ডে সবার শেষে আমাদের শিক্ষক সমিতি তাদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে যা আমাদের কাছে কাম্য ছিল না এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি প্রক্রিয়ার বিভিন্ন অনিয়মের বিষয়ে নির্বাক ছিল।

তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন সেক্টরে আমাদের মতাদর্শের শিক্ষকদের সংখ্যা কম হওয়ায় প্রশাসনিক কর্মকাণ্ডে আমাদের অংশগ্রহণ খুবই কম। সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ পাওয়া শিক্ষকদের মধ্যে বেশিরভাগই সরকারদলীয়। তাছাড়া, আমাদের মনোভাবপন্ন যারা আছেন তারা নিয়োগের ক্ষেত্রে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বাধাপ্রাপ্ত হয়েছেন।

তিনি আরও বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি যেহেতু শিক্ষকদের পেশাগত সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করে থাকে, সেই জায়গায় শুধুমাত্র সরকার-সমর্থকদের মধ্য থেকে নির্বাচিত না করে আমরা শিক্ষকদের বলব, আপনারা ক্ষমতার বাইরে যারা আছে তাদেরকেও নির্বাচিত করেন। কারণ, জনপ্রশাসনে যারা থাকেন তারা দলীয়দের সিদ্ধান্তের বাইরে কিছু বলতে পারেন না, কোনো অভিযোগ থাকলে সেগুলো দিতে পারেন না। সেজন্য সরকার সমর্থকদের বাইরে থেকেও নির্বাচিত করা উচিত। এজন্য আমরা শিক্ষকদের সহযোগিতা কামনা করছি।

সাধারণ সম্পাদক পদে হবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির বর্তমান সভাপতি ও আর্থ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস অনুষদের ডিন অধ্যাপক এএসএম মাকসুদ কামাল টানা তিনবার শিক্ষক সমিতির সভাপতি হয়েছেন। সে হিসেবে তিনি এবারও সভাপতি পদে নির্বাচিত হবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। অন্যদিকে, সাধারণ সম্পাদক পদে এবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বলে ধারণা করছেন সংশ্লিষ্টরা। কারণ, নীল দলের প্যানেলে গতবছর শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ডিন অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতুল ইসলাম। তিনি এবার সাধারণ সম্পাদক পদে দলের মনোনয়ন পাননি। তার জায়গায় সাধারণ সম্পাদক পদে মনোনয়ন পেয়েছেন পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক নিজামুল হক ভূঁইয়া। তিনি গতবছর শিক্ষক সমিতির কার্যনির্বাহী সদস্য পদে জয়ী হয়েছিলেন। তার বিপরীতে সাদা দলের প্যানেলে সাধারণ সম্পাদক পদে মনোনয়ন পেয়েছেন ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদের ডিন অধ্যাপক মো. হাসানুজ্জামান। তিনি তিনবার সিন্ডিকেট সদস্য, দুইবারের ডিন, শিক্ষক সমিতির সদস্য হয়েছেন দুইবার, সিনেট সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন একবার।

নির্বাচনে জয়ের ব্যাপারে কতটুকু আশাবাদী জানতে চাইলে অধ্যাপক নিজামুল হক ভুঁইয়া বলেন, আমার পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বলে আমি মনে করি না। কারণ আমাদের নীল দলের অনেক শক্তি। আমি গতবার তার (অধ্যাপক হাসানুজ্জামান) থেকে অন্তত একশ’র বেশি ভোট পেয়ে শিক্ষক সমিতির সদস্য নির্বাচিত হয়েছি। আমাদের দলীয় ঐক্য এবং সব কিছু মিলিয়ে আমার মনে হয়, আমি সাধারণ সম্পাদক পদে জয়ী হব। আশা করছি, আমাদের পূর্ণ প্যানেলে এবার বিজয়ী হবে।

এ বিষয়ে অধ্যাপক মো. হাসানুজ্জামান বলেন, এর আগে আটটি নির্বাচনে আমি জয়লাভ করেছি, তাই জয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদী। আমি তিনবার সিন্ডিকেট মেম্বার হয়েছি এবং এখনও আছি, ডিন হয়েছি দুইবার। শিক্ষক সমিতির সদস্য হয়েছি দুইবার, সিনেট সদস্য হয়েছি একবার। এজন্য আমি আশাবাদী। তিনি বলেন, ২০০১ খ্রিষ্টাব্দে আমি যখন প্রথম সিন্ডিকেট সদস্য হই, তখন প্রভাষক এবং সহকারী শিক্ষকদের সমন্বয়ে অল পার্টি ফোরাম করেছিলাম। তখন শিক্ষকদের কোনো পদের জন্য কি সুযোগ-সুবিধা দরকার, সেটা চিহ্নিত করেছিলাম। শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হলে শিক্ষকরা যা বলবে, সেটাই হবে আমার কাজ। শিক্ষকরা যা বলবে সেটাকে অগ্রাধিকার দিয়ে এক বছর ধরে সেটাকে নার্সিং করব। তিনি আরও বলেন, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হলে আমি সরকারের সাফল্য, উপাচার্যের সাফল্য এবং শিক্ষক সমিতির সাফল্য এই তিনটিকে আলাদা করে ফেলব। এছাড়া, ১৯ বছরের প্রশাসনিক অভিজ্ঞতাকে আমি কাজে লাগাব।

এমপিও কোড পেলো আরো ১৪ স্কুল-কলেজ - dainik shiksha এমপিও কোড পেলো আরো ১৪ স্কুল-কলেজ নারীদের আইসিটিতে দক্ষ হতে হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী - dainik shiksha নারীদের আইসিটিতে দক্ষ হতে হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী হিটস্ট্রোকে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র তূর্যের মৃত্যু - dainik shiksha হিটস্ট্রোকে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র তূর্যের মৃত্যু পরীক্ষার নাম এসএসসিই থাকবে, ওয়েটেজ ৫০ শতাংশ - dainik shiksha পরীক্ষার নাম এসএসসিই থাকবে, ওয়েটেজ ৫০ শতাংশ ফরেনসিক অডিটে ফাঁসছেন দশ হাজার জাল সনদধারী - dainik shiksha ফরেনসিক অডিটে ফাঁসছেন দশ হাজার জাল সনদধারী কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের পিএইচডি ফেলোশিপ - dainik shiksha প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের পিএইচডি ফেলোশিপ সাংবাদিকদের ঘুষ বিষয়ক ভাইরাল ভিডিও, ইরাব কোনো বিবৃতি দেয়নি - dainik shiksha সাংবাদিকদের ঘুষ বিষয়ক ভাইরাল ভিডিও, ইরাব কোনো বিবৃতি দেয়নি জড়িত মনে হলে চেয়ারম্যানও গ্রেফতার: ডিবির হারুন - dainik shiksha জড়িত মনে হলে চেয়ারম্যানও গ্রেফতার: ডিবির হারুন সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা - dainik shiksha সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0083019733428955