প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থায় সৃজনশীলতার বিকাশ সম্ভব নয় - দৈনিকশিক্ষা

প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থায় সৃজনশীলতার বিকাশ সম্ভব নয়

শহিদুল ইসলাম |
বয়স অনুযায়ী সহজাত সৃজনশীলতাসম্পন্ন মানুষের সংখ্যা কত?
 
৪/৫ বছর বয়সে সহজাত সৃজনশীলতাসম্পন্ন প্রতিভার হার ৯৮%। ১০ বছর বয়সে সহজাত সৃজনশীলতাসম্পন্ন প্রতিভার হার ৩০%। ১৫ বছর বয়সে সহজাত সৃজনশীলতাসম্পন্ন প্রতিভার হার ১২%। প্রাপ্তবয়স্কদের (গড় ৩১) সহজাত সৃজনশীলতাসম্পন্ন প্রতিভার হার ২%।
 
পাঠক, আমার উর্বর(?) মস্তিষ্ক থেকে এই তথ্যটি আমি আপনাদের সামনে উপস্থিত করিনি। একজন প্রাপ্তবয়স্ক, গড়ে যার বয়স ৩১ বছর, তার গড় সৃজনশীলতার হার যদি ২ শতাংশ হয়, তাহলে ৮০ বছর বয়সের শহিদুল ইসলামের সৃজনশীলতার গড় যে শূন্য ছাড়িয়ে আরো নিচে নেমে যাবে, সে ব্যাপারে কি কোনো সন্দেহ আছে?  দীর্ঘদিনের গবেষণার পর নাসার দুজন বিজ্ঞানী ড. জর্জ ল্যান্ড ও বেথ জার্মান এ তথ্যটি প্রকাশ করেন ২০১৭ সালের ১৬ ডিসেম্বর। এই ফল দেখে বিজ্ঞানীদ্বয় বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যান। কাকতালীয়ভাবে তাঁরা এই গবেষণায় হাত দিয়েছিলেন। আসলে নাসায় কর্মরত বিজ্ঞানী ও ইঞ্জিনিয়ারদের সৃজনশীলতা নির্ণয়ের জন্য নাসা তাঁদের দায়িত্ব দিয়েছিল। তাঁরা যথাসময়ে গবেষণাটি সুসম্পন্ন করেছিলেন এবং সেটি নাসার জন্য খুব উপযোগী হয়েছিল। কিন্তু বিজ্ঞানীদ্বয়ের মনে কিছু প্রশ্ন দেখা দেয়। তাঁদের এক নতুন গবেষণার প্রেরণা দেয়। একটি সম্মেলনে তাঁরা বোমাটি ফাটালেন। নাসার বিজ্ঞানী ও ইঞ্জিনিয়ারদের সৃজনশীলতা পরীক্ষার বেদনাদায়ক ফল প্রকাশের পর তাঁরা সিদ্ধান্ত নেন তাঁরা সেই পরীক্ষা স্কুলশিক্ষার্থীদের ওপর পরিচালনা করবেন। সেই গবেষণা তাঁদের মনে কিছু প্রশ্নের জন্ম দেয়। যেমন—১. সৃজনশীলতার জন্ম কোথা থেকে? ২. কিছু মানুষ কি সৃজনশীল হয়েই জন্মগ্রহণ করেন? নাকি তা শিখতে হয়? ৩. অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়েই কি সৃজনশীলতার জন্ম হয়? এমনি আরো প্রশ্ন।
 
এসব প্রশ্ন সামনে রেখে গবেষকদ্বয় চার-পাঁচ বছরের এক হাজার ৬০০ শিশু বাছাই করেন এবং তাদের ওপর গবেষণা চালান। গবেষণায় তাঁরা দেখতে চান যে নতুন কোনো সমস্যার সামনে তাদের মধ্যে নতুন ও পৃথক কোনো প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয় কি না! ফল দেখে তাঁরা স্তম্ভিত হয়ে যান। ওই শিশুদের মধ্যে সহজাত কল্পনাশক্তিসম্পন্ন প্রতিভার শতকরা হারের কথা শুনে পাঠকরাও অবাক হয়ে যাবেন। শতকরা ৯৮ শতাংশ।
 
কিন্তু গবেষক দুজন এখানেই থেমে যাননি। এখানেই গল্পের শেষ নয়। গবেষণার ফল দেখে সিদ্ধান্ত নেন যে তাঁরা বিষয়টি নিয়ে একটি অনুদীর্ঘ গবেষণা পরিচালনা করবেন। সেই মোতাবেক পাঁচ বছর পর যখন ওই শিশুদের বয়স ১০, তখন আবার তাদের সৃজনশীলতা পরিমাপ করেন এবং দেখেন সে সংখ্যা ৩০-এ নেমে এসেছে। তাঁদের কপালে ভাঁজ পড়ে। হতভম্ব বিজ্ঞানী দুজন আরো পাঁচ বছর অপেক্ষা করেন এবং যখন শিশুদের বয়স ১৫, তখন আবার তাদের সৃজনশীলতা পরিমাপ করেন এবং দেখেন যে সৃজনশীল শিশুর সংখ্যা মাত্র দুজন। এই অভাবনীয় ফল লাভের পর তাঁরা পূর্ণ বয়স্কদের ওপর গবেষণা চালান। তাদের গড় বয়স ৩১ বছর। গবেষকদের মনে প্রশ্ন ছিল, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দীর্ঘদিন শিক্ষালাভের পর আমাদের সৃজনশীলতার হার কত?’ ফল দেখে তাঁরা ব্যথিত হন। শতকরা মাত্র দুজন।
 
দুই. গবেষণার এই ফল নিয়ে যাঁরা প্রশ্ন তোলেন অথবা ভাবেন যে এটি একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা মাত্র, বিজ্ঞানী গ্যাভিন নাসিমন্টো তাঁদের উদ্দেশে বলেন, এই গবেষণাটি যদি লাখ লাখ বার পুনরাবৃত্তি করা যায়, তাহলেও একই ফল পাওয়া যাবে। একই ভয়াবহ অর্থ দাঁড়াবে। তা হলো আমাদের স্কুল সিস্টেম, আমাদের শিক্ষা, আমাদের সৃজনশীলতা ধ্বংস করে দিচ্ছে। তিনি বলেন, ‘এর কারণ নির্ণয় করা খুব একটা কঠিন ব্যাপার নয়। আমরা সাধারণত যাকে স্কুল বলি, সেটা এমন একটি প্রতিষ্ঠান, যা ঐতিহাসিকভাবে শাসক শ্রেণির সেবা করে এসেছে, সাধারণ মানুষের নয়।’
 
‘সেসব নাদুসনুদুস পেটমোটা শাসক শ্রেণি, যারা বিলাসবহুল জীবন যাপন করে, যেখানে তাদের অবদান অতি সামান্য কিন্তু ভোগ করে সর্বাধিক, তারা মনে করে, তাদের এই বিলাসবহুল জীবন যাপনের স্বার্থেই সহজাত সৃজনীশক্তিসম্পন্ন শিশু, অর্থাৎ পরের প্রজন্মের মধ্যে সে শক্তির বিনাশ ঘটানো একান্তভাবে কাম্য এবং তাদের মস্তিষ্ক এমনভাবে ধোলাই দরকার যে তারা এটাকেই স্বাভাবিক বলে মনে করবে। অপ্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট অভাব, অশেষ শোষণ ও বিরামহীন দুর্ভিক্ষকেই স্বাভাবিক ভাবতে শিখবে এবং বর্তমান শোষণমূলক সমাজ টিকিয়ে রাখতে সাহায্য করবে।’
 
তাহলে আমরা কি আমাদের স্বাভাবিক সৃজনশীলতা পুনরুদ্ধার করতে পারব না?
 
ল্যান্ড বলেন, আমরা যদি ৯৮ শতাংশ সৃজনশীল ক্ষমতা ফিরিয়ে আনতে চাই, আমরা তা পারি। কিভাবে? শিশুদের নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে এবং আমাদের মস্তিষ্কের কর্মপ্রণালী বিশ্লেষণ করে তাঁরা এক সমাধানের পথ খুঁজে পান। তাঁরা বলেন, “আমাদের মস্তিষ্ক দুই ধরনের কাজ করে। তারা মস্তিষ্কের দুটি অংশ ব্যবহার করে। আমাদের মনে কী ধরনের চিন্তার উদ্রেক হবে, তা সম্পূর্ণ আলাদা প্যারাডাইম। তাদের একটি হলো ‘Divergent’, অর্থাৎ বিকিরণশীল, অপসরণশীল কিংবা বিপথগামী। অর্থাৎ কল্পনাশক্তি, যা নতুন নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করে। অন্যটি হলো ‘Convergent’, অর্থাৎ সমকেন্দ্রাভিমুখী, সমধর্মী বা সমস্বভাব। এই অংশটি ব্যবহৃত হয় তখন, তুমি যখন কোনো মতামত তৈরি করতে যাও, কোনো সিদ্ধান্ত নিতে যাও, কোনো কিছু পরীক্ষা করতে যাও, তুমি যখন সমালোচনা করো অর্থাৎ তুমি যখন তার মূল্য নির্ধারণ করতে চেষ্টা করো। সুতরাং বিকিরণশীল চিন্তা ত্বরণের মতো কাজ করে এবং সমধর্মী চিন্তা সবচেয়ে ভালো কাজটিতে ফাটল সৃষ্টি করে।”
 
ল্যান্ড বলেন, ‘আমরা দেখেছি ওই শিশুদের ক্ষেত্রে কী ঘটেছে? আমরা যখন তাদের শিক্ষিত করতে যাই, তখন একই সঙ্গে তাদের এই দুই ধরনের শিক্ষা দিই। তুমি স্কুলে যা শিখেছ, তার ওপর ভিত্তি করে কেউ যদি নতুন কোনো ধারণা সম্পর্কে জানতে চায়, তাহলে সে উত্তর পাবে, আমরা আগেই তা করার চেষ্টা করেছি, অথবা দেখবে সে ফ্যালফ্যাল করে চেয়ে বলছে, ওটা একটা বাজে ধারণা; অথবা শুনবে, ওটা কাজ করবে না ইত্যাদি। এটাই আসল কথা, এটা বন্ধ করতে হবে।’ ল্যান্ড বলেন, ‘আমরা যখন মস্তিষ্কের ভেতরে তাকাই তখন দেখি, নিউরনগুলো পরস্পরের সঙ্গে সংগ্রাম করছে এবং তা মস্তিষ্কের শক্তি হ্রাস করে। সে জন্য আমরা অনবরত এটা-সেটা বিচার করতে বসি, সমালোচনা করি এবং মূল্য নির্ধারণ করতে চেষ্টা করি।’
 
‘আমরা যখন আতঙ্কের মধ্যে কিছু করি তখন মস্তিষ্কের সামান্য অংশ ব্যবহার করি। কিন্তু আমরা যখন কোনো সৃজনশীল কাজ করি তখন আমাদের মস্তিষ্ক উজ্জ্বলতর হয়ে ওঠে।’
 
এর কি কোনো সমাধান নেই?
 
আছে। আমাদের সেই পাঁচ বছরটা খুঁজতে হবে। পাঁচ বছর বয়সে যে ক্ষমতা ছিল, তা কখনো হারিয়ে যায় না। ল্যান্ড মনে করিয়ে দেন, প্রতিদিন আমাদের সেই হারানো শক্তির স্বপ্ন দেখতে হবে। প্রশ্ন হচ্ছে এই, কেমন করে আমরা সেই হারিয়ে যাওয়া পাঁচ বছর বয়সটা ফিরে পাব? ল্যান্ড এখানে আইনস্টাইনের একটি উদ্ধৃতির উল্লেখ করে বলতে চান যে আমাদের কল্পনাশক্তির বিকাশ ঘটাতে হবে। আইনস্টাইন বলেছিলেন, ‘Imagination is more important than knowledge’. জ্ঞানের চেয়ে কল্পনাশক্তি অনেক বেশি মূল্যবান। সেই কল্পনাশক্তিকে জাগিয়ে তুলে আমরা আবার পাঁচ বছরের সৃজনশীলতা ফিরে পেতে পারি।
 
তিন. এই পরীক্ষালব্ধ পরিসংখ্যানটি আমাদের কাছে নতুন। কিন্তু আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার ত্রুটি সম্পর্কে অনেকেই অনেক আগে লিখে গেছেন। সবচেয়ে কাছের উদাহরণ আমাদের রবীন্দ্রনাথ।
 
১৩১৩ বঙ্গাব্দের আষাঢ় মাসে রচিত ‘শিক্ষা-সংস্কার’ প্রবন্ধটির উল্লেখ করা যায়। তিনি লিখছেন, ‘ইংল্যান্ডে ফ্রান্সে শিক্ষা সম্পর্কে খুব একটা গোলমাল চলিতেছে। শিক্ষা লইয়া আমরাও নিশ্চিত নই। ইউরোপের যে যুগকে অন্ধকার যুগ বলে, যখন বর্বর আক্রমণের মুখে রোমের বাতি নিভিয়া গেল, সেই সময়...কেবল মাত্র আয়ারল্যান্ডেই বিদ্যার চর্চা জাগিয়া ছিল।... সেখানকার শিখাইবার ভাষা ছিল আইরিশ।...অবশেষে এলিজাবেথের কালে লড়াই হইয়া যখন সমস্ত সম্পত্তি অপহৃত হইল তখন আয়ারল্যান্ডের স্বায়ত্তবিদ্যা ও বিদ্যালয় একেবারে নষ্ট করিয়া দেওয়া হইল।... আয়ারল্যান্ডবাসী জ্ঞানচর্চা হইতে বঞ্চিত রহিল।... সবাই বিচারমাত্র না করিয়া ব্যগ্রভাবে ইহাকে অভ্যর্থনা করিয়া লইল। কেবল একজন বড়লোক, টুয়ামের আর্চবিশপ জন ম্যাকহেল প্রণালীর বিরুদ্ধে আপত্তি প্রকাশ করেন এবং ইহার দ্বারা ভবিষ্যতে যে অমঙ্গল হইবে, তাহা ব্যক্ত করেন।...তাহাই হইল। মানসিক জড়তা সমস্ত দেশে ব্যাপ্ত হইয়া গেল। আইরিশভাষী ছেলেরা বুদ্ধি এবং জিজ্ঞাসা লইয়া বিদ্যালয়ে প্রবেশ করিল, আর বাহির হইল পঙ্গু মন এবং জ্ঞানের প্রতি বিতৃষ্ণা লইয়া।’
 
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যে একটি রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান, সে সত্যও রবীন্দ্রনাথের দৃষ্টি এড়িয়ে যায়নি। লেখেন, ‘কর্তৃপক্ষ আজকাল আমাদের শিক্ষার মধ্যে পোলেটিক্যাল মতলবকে সাঁধ করাইবার চেষ্টা করিতেছেন তাহা বোঝা কঠিন নহে।’ এই প্রবন্ধে রাশিয়ার শিক্ষানীতি নিয়ে ক্রন্দনরত টলস্টয় যে সত্য কথাটি উচ্চারণ করেছিলেন, তা রবীন্দ্রনাথের মনের কথা। তাই তিনি টলস্টয়ের কথাটা ইংরেজিতেই উদ্ধৃত করেছিলেন। ‘The Strength of the Government lies in the people’s ignorance, and the Government knows this, and will therefore always oppose true enlightenment... And it is most undesirable to let the Government, while it is spreading darkness, pretend to be busy with the enlightenment of the people.’ ১২৯৯ বঙ্গাব্দের পৌষ মাসে লেখা ‘শিক্ষার হেরফের’ প্রবন্ধে তিনি পৃথিবীর সব বইকে দুভাগে ভাগ করেন। এক. পাঠ্যপুস্তক ও দুই. অপাঠ্য পুস্তক। এবং বলেন, ‘টেক্সটবুক কমিটি হইতে যেসব গ্রন্থ নির্বাচিত হয়, তাহাকে শেষোক্ত (অপাঠ্য পুস্তক) শ্রেণিতে গণ্য করিলে অন্যায় বিচার হয় না।’ তাই মাত্র ১২ বছর বয়সে সেই অপাঠ্য পুস্তকের অত্যাচার থেকে বাঁচার জন্য স্কুল থেকে পালিয়েছিলেন। জীবনে আর স্কুলমুখো হননি। পরিবর্তে তাঁর শিক্ষা ভাবনাকে রূপদান করেন শহরের কোলাহলমুক্ত শান্তিনিকেতনে। বার্ট্রান্ড রাসেলও তাঁর সন্তানদের কোনো পাবলিক স্কুলে পাঠাননি। শিক্ষা যে ক্ষমতাসীন রাজনীতিবিদদের আর একটি হাতিয়ার—এ কথা আজ সর্বজনবিদিত। গির্জা-ইতিহাসের প্রখ্যাত পণ্ডিত ভিভিয়ান গ্রিন বলেন. ‘Throughout history the University have been more or less closely connected with politics.’ আইনস্টাইনও শিক্ষাব্যবস্থা সম্পর্কে হতাশা ব্যক্ত করেছিলেন।
 
এমনি শ শ উদাহরণ তুলে প্রমাণ করা যায় যে বর্তমানে প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থার মাধ্যমে মানুষের সহজাত সৃজনশীলতার বিকাশ সম্ভব নয়। পৃথিবীর সব দেশে সব সময় শিক্ষাব্যবস্থা ছিল ক্ষমতাসীনদের একটি প্রধান অস্ত্র, যা দিয়ে তারা সাধারণ মানুষকে ভুল পথে পরিচালিত করেছে। আজও করছে। শুধু ধরনটা পাল্টে গেছে। ‘হীরক রাজার দেশে’ ছবিতে সত্যজিৎ রায় মাত্র তিনটি চরণে সেই মহাসত্যটি প্রকাশ করেছেন।
 
                        ‘ওরা যত বেশি পড়ে
 
                        তত বেশি জানে
 
                        তত কম মানে।’
 
সাধারণ মানুষকে শোষণ করার জন্য তাদের মূর্খ রাখাই উত্তম পথ।
 
লেখক : সাবেক অধ্যাপক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
 
সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ
 
প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ জুনের মধ্যে: প্রতিমন্ত্রী - dainik shiksha প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ জুনের মধ্যে: প্রতিমন্ত্রী পূর্ণাঙ্গ উৎসব ভাতা দাবি মাধ্যমিকের শিক্ষকদের - dainik shiksha পূর্ণাঙ্গ উৎসব ভাতা দাবি মাধ্যমিকের শিক্ষকদের ঝরে পড়াদের ক্লাসে ফেরাতে কাজ করছে সরকার - dainik shiksha ঝরে পড়াদের ক্লাসে ফেরাতে কাজ করছে সরকার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি, ভাইবোন গ্রেফতার - dainik shiksha প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি, ভাইবোন গ্রেফতার ভিকারুননিসায় ৩৬ ছাত্রী ভর্তিতে অভিনব জালিয়াতি - dainik shiksha ভিকারুননিসায় ৩৬ ছাত্রী ভর্তিতে অভিনব জালিয়াতি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বন প্রায় শূন্যের কোটায় - dainik shiksha শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বন প্রায় শূন্যের কোটায় ‘চার আনা’ উৎসব ভাতা: প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রী সমীপে - dainik shiksha ‘চার আনা’ উৎসব ভাতা: প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রী সমীপে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0079829692840576