আটটি পরীক্ষা দেয়ার পর ধরা পড়ে প্রবেশপত্রে ভুল ছবি - দৈনিকশিক্ষা

আটটি পরীক্ষা দেয়ার পর ধরা পড়ে প্রবেশপত্রে ভুল ছবি

কুমিল্লা প্রতিনিধি |

আটটি পরীক্ষা দেয়ার পর প্রবেশপত্রে ভুল ছবি আসার অভিযোগে কুমিল্লার এক মাদরাসা ছাত্র চলতি দাখিল (এসএসসি) পরীক্ষায় আর অংশ নিতে পারছে না। ওই ছাত্রের নাম মো. বিল্লাল হোসেন। সে জেলার বুড়িচং উপজেলার শংকুচাইল ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসার ছাত্র।

অভিযোগ উঠেছে, বাংলাদেশ মাদরাসা বোর্ডের ভুলে বর্তমানে ওই ছাত্র আর পরীক্ষা দিতে পারছে না।

শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) বাংলা ২য় পত্রের দিন আংশিক পরীক্ষা দেয়ার পর বিল্লালকে কেন্দ্র থেকে বের করে দেয়া হয়। এ সময় বলা হয় প্রবেশপত্রের ছবির সঙ্গে তার চেহারার মিল নেই।

দাখিল পরীক্ষার্থী মো. বিল্লাল হোসেন | ছবি : সংগৃহীত

বিল্লাল হোসেনের পরীক্ষা কেন্দ্র উপজেলার বুড়িচং এরশাদ ডিগ্রি কলেজে। তার আর মাত্র ৬টি পরীক্ষা বাকি আছে।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) ওই ছাত্রের মা রুবী আক্তার জানান, ৮টি পরীক্ষা দেয়ার পর তাকে আর সুযোগ দেয়া হচ্ছে না। এতে তার ছেলের শিক্ষা জীবন নষ্ট হওয়ার পথে। বিষয়টি নিয়ে বুড়িচং উপজেলার শংকুচাইল ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসা সুপারের (প্রধান) কাছে বার বার গেলেও কোনো সমাধান করতে পারেননি তিনি। এজন্য বিশেষ ব্যবস্থায় বিল্লালের বাকি পরীক্ষাগুলো নেয়ার দাবি জানান তিনি।

মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের কুমিল্লা অফিসের দায়িত্বে থাকা আলতাফ হোসেন জানান, এ ঘটনার জন্য ওই মাদরাসা সুপারের কিছু গাফিলতি ছিল। তিনি সময় মতো বিষয়টির সংশোধন করলে বিল্লাল পরীক্ষা দিতে পারত।

বুড়িচং উপজেলার শংকুচাইল ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসা সুপার (প্রধান) মাওলানা মো. মীর হোসেন বলেন, বিল্লালের প্রবেশপত্রে ভুল ছবির বিষয় নিয়ে মাদরাসা বোর্ডে গিয়েছিলেন তিনি। তবে বোর্ডের সহকারী কন্ট্রোলার জালাল উদ্দিন তালুকদার তাকে কোনো পাত্তাই দেননি।

বুড়িচং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ইমরুল হাসান জানান, ঘটনাটি আগে জানলে একটা ব্যবস্থা নেয়া যেত। তারপরও শিক্ষা কর্মকর্তাকে নিয়ে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করবেন তিনি।

দেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি - dainik shiksha দেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি আকাশে তিনটি ড্রোন ধ্বংস করেছে ইরান, ভিডিয়ো প্রকাশ - dainik shiksha আকাশে তিনটি ড্রোন ধ্বংস করেছে ইরান, ভিডিয়ো প্রকাশ অভিভাবকদের চাপে শিক্ষার্থীরা আত্মকেন্দ্রিক হয়ে উঠছেন - dainik shiksha অভিভাবকদের চাপে শিক্ষার্থীরা আত্মকেন্দ্রিক হয়ে উঠছেন আমি সরকার পরিচালনা করলে কৃষকদের ভর্তুকি দিবই: প্রধানমন্ত্রী - dainik shiksha আমি সরকার পরিচালনা করলে কৃষকদের ভর্তুকি দিবই: প্রধানমন্ত্রী বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মামলা ১২ হাজারের বেশি - dainik shiksha বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মামলা ১২ হাজারের বেশি শিক্ষকদের অবসর সুবিধা সহজে পেতে কমিটি গঠন হচ্ছে - dainik shiksha শিক্ষকদের অবসর সুবিধা সহজে পেতে কমিটি গঠন হচ্ছে শিক্ষকদের শূন্যপদ দ্রুত পূরণের সুপারিশ - dainik shiksha শিক্ষকদের শূন্যপদ দ্রুত পূরণের সুপারিশ ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইসরায়েল - dainik shiksha ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইসরায়েল কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.006782054901123