পাঠ্যবইয়ের গুরুত্ব বাড়াতেই প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ-মাধ্যমিকে শিক্ষাক্রম পরিবর্তিত হয়েছে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, মূল বই আগের চেয়েও অবহেলিত। প্রত্যেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রতিটি বিষয়ের জন্য সহায়ক বইয়ের পছন্দমতো একটি তালিকা ধরিয়ে দেয়। পাঠদানের সময় এই বইগুলোই শিক্ষকদের হাতে থাকে। আমাদের কাছেও থাকে। বুধবার (১২ আগষ্ট) ইত্তেফাক পত্রিকার এক চিঠিতে এ তথ্য জানা যায়।
চিঠিতে আরও জানা যায়, দুঃখজনক হলেও সত্যি হচ্ছে—এইসব বইয়ের লেখা এত ছোট যে পড়তে পারি না। বয়স্ক শিক্ষকরাও পড়তে পারেন না। মা-বাবা, দাদা-দাদি, নানা-নানি সবার কাছেই পাঠোদ্ধার প্রায় অসম্ভব। আমাদের টেক্সট বইগুলো ছাপার ক্ষেত্রে নীতিমালা অনুসরণ করা হয়েছে। কিন্তু সহায়ক বইগুলোর ক্ষেত্রে তা উপেক্ষিত। বিষয়টি খুব কষ্টকর। আমাদের মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী একজন ডাক্তার, তাই আমরা আশাবাদী—তিনি ভবিষ্যতে এইসব সহায়ক বইয়ের ছাপার ফন্ট কত হবে এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দেবেন।
লেখক: হোমায়রা তাহিমনা রাখী, সপ্তম শ্রেণি, শৈলান সুরমা উচ্চ বিদ্যালয়, ধামরাই, ঢাকা