এমপিওভুক্ত পাঁচলাখ শিক্ষক-কর্মচারীদের বৈশাখীভাতা না পাওয়ার বিষয়টি চরম দু:খজনক হিসেবে অভিহিত করে সাবেক শিক্ষাসচিব মো: নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, “কর্তৃপক্ষের অবহেলা ছাড়া্ আর কিছুই না।”
“যারা দায়িত্বপ্রাপ্ত তারা সম্ভবত মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং অর্থমন্ত্রীর কাছে বৈশাখী ভাতার বিষয়টি তুলে ধরেননি। আমার বিশ্বাস বিষয়টি তাদের নজরে আনলেই অনুমোদন হয়ে যেত।” “২০শতাংশ বৈশাখী ভাতায় টাকার পরিমাণও তো খুব বেশি নয়।”
বৃহস্পতিবার (১৩ই এ্রপ্রিল) দুপুরে বৈশাখী ভাতা নিয়ে এন আই খানের সঙ্গে কথা হয় দৈনিক শিক্ষাডটকম সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান খানের। এসময় তিনি উক্ত মন্তব্য করেন।
এন আই খান আরো বলেন, “এটা খুবই দু:খজনক যে, জাতির মেরুদণ্ড গড়ার কারিগর শিক্ষকরা বৈশাখী ভাতা পাচ্ছেন না। গত বছর না পাওয়ার অভিজ্ঞতার আলোকে এ বছর আগে-ভাগেই উচিত ছিলো পদক্ষেপ নেয়ার।”
‘আমার খুব কষ্ট লাগলো,’ যোগ করেন সাবেক এই শিক্ষাসচিব ও বর্তমানে বঙ্গবন্ধু জাদুঘরের কিউরেটর।
বৈশাখী ভাতার বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীর নজরে আনার জন্য দৈনিকশিক্ষার পক্ষ থেকে এন আই খানকে অনুরোধ জানানো হয়।
এদিকে, শিক্ষার মানোন্নয়ন ও শিক্ষকদের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে সারাদেশের শিক্ষকদের সমন্বয়ে একটি প্লাটফর্ম করার চিন্তা করছেন এন আই খান। দৈনিকশিক্ষার পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগীতা করার ঘোষণা দেন সম্পাদক।