ভেস্তে যাচ্ছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জাতীয়করণের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন - দৈনিকশিক্ষা

ভেস্তে যাচ্ছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জাতীয়করণের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন

জহুরুল ইসলাম |

শিক্ষাবান্ধব সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, মানবতার মহাননেত্রী, গণতন্ত্রের মানসকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় শিক্ষা নীতি’২০১০ বাস্তবায়নে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। এরই ধারাবাহিকতায় ইতিমধ্যেই সরকারি স্কুল-কলেজবিহীন উপজেলায় একটি করে স্কুল ও একটি করে কলেজ সরকারিকরণের উদ্যোগ গ্রহণ করায় গোটা শিক্ষক সমাজসহ সাধারণ মানুষ জননেত্রীর কাছে চির কৃতজ্ঞ। বগত ১২ই জানুয়ারি জাতির উদ্দেশ্যে দেয়া ভাষণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেছেন যে, ২০০৯ খ্রিস্টাব্দ থেকে আজ পর্যন্ত ৩৬৫টি কলেজ সরকারিকরণ করা হয়েছে। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় যে, কলেজ সরকারিকরণে দেখা দিয়েছে চরম হতাশা। দীর্ঘ ছয় মাস আগে ‘দানপত্র দলিল’ সম্পন্ন করলেও প্রতিষ্ঠান সরকারিকরণের আদেশ জারি হচ্ছে না। তাই উপজেলা পর্যায়ের জনগন এই সরকারিকরণের সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। নানা মনে নানামুখী প্রশ্নের উদয় হচ্ছে এবং এর বৈরী প্রভাব হয়তো সামনের দিকে ধাবিত হবে বলে মনে হচ্ছে।

জাতীয়করণ বলি আর সরকারিকরণ বলি, আসলে প্রতিষ্ঠান সরকারিকরণের আদেশ জারির অন্তরায় কি তা সাধারণ জনগণ জানে না বা বুঝে না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরেই বেসরকারী রেজিঃ প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলো সরকারি হলো। স্নাতক শ্রেণি পর্যন্ত উপবৃত্তির আওতায় এলো, পদ্মা সেতুর বাস্তবায়ন চোখে পড়ার মতো আর সরকারিকরণ প্রক্রিয়া যেন ডিপ ফ্রিজে জমা হয়ে গেল। অনেকেই শূন্য হাতে বিদায় নিলো। অনেকেই অশ্রু সজল নয়নে নিরবে চলে গেল আর অনেকেই রিক্ত হস্তে ও অশ্রু সজল নয়নে বিদায় নেওয়ায় প্রহর গুনচ্ছেন। কলেজ গুলোতে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় নিষেধাজ্ঞা থাকায় কোন কোন বিষয়ে শিক্ষক শুণ্য হয়ে গেছে, পাঠদান কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে, যার বৈরী প্রভাব ইতিমধ্যেই পাবলিক পরীক্ষার ফলাফলে পড়তে শুরু করেছে। আবার সরকারি কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি করে অভিভাবকরা পড়েছে আরেক চরম বিভ্রান্তিতে। সরকারি কলেজ মাত্রই কম বেতনে পড়াশুনার সুযোগ সৃষ্টি। এই ধারণা নিয়েই অভিভাবক তাদের ছেলে মেয়েদেরকে ভর্তি করিয়েছেন ঐ সমস্ত সরকারিকণের জন্য মনোনিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। বাস্তবে এসে পূর্বের মতই নির্ধারিত ফি পরিশোধ করতে হচ্ছে। ফি পরিশোধের সময় নানা রকম প্রশ্ন করে থাকে কিন্তু উত্তর প্রতিষ্ঠান সরকারি হয়নি। উত্তরে অভিভাবকরা বলে সরকার তো ঘোষণা দিয়েছে, আমরা পেপার পত্রিকায় ও টেলিভিশনের মাধ্যমে জানতে পারি, তাহলে আপনারা কেন এমন কথা বলেছেন। তখন তাদেরকে বুঝিয়ে বলতে বলে এটা তাহলে কি মূলা ঝুলানো হয়েছে না কি ? বাস্তবাযন কি আদৌ হবে?

তদান্তিন পাকিস্তান আমল হতে সরকার কর্তৃক গ্রহণকৃত কলেজ শিক্ষকগণ শিক্ষা বিভাগে আত্তীকৃত হয়েছে এবং পরবর্তীতে BCS Composition and Cadre Rules’১৯৮০ এর মাধ্যমে বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডার সৃষ্টির সময় থেকেই শিক্ষা বিভাগে আত্তীকৃত শিক্ষকগণ বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডারে আত্তীকৃত হয়েছে। BCS Composition and Cadre Rules’১৯৮০ অনুসারে শিক্ষা ক্যাডারে সরাসরি নিয়োগের জন্য যেমন Bangladesh Civil Service Recruitment Rules’1981 (১৯৮৯ সালে সংশোধিত) আইন নিয়োগ প্রাপ্ত হন তেমনি উহার পরিপূরক Teachers and Non-teaching Staff of Nationalized Colleges (Directorate Public Instruction) Absorption Rules’1981/1998/2000 বিধি দ্বারা আত্তীকৃত শিক্ষকরা ৫০ শতাংশ চাকুরি কর্তন করে শুধুমাত্র অবসর সুবিধায ক্ষেত্রে গণনা এবং জৈষ্ঠ্যতা ও পদোন্নতির ক্ষেত্রে গণনা না করার শর্ত স্বাপেক্ষে অস্থায়ী নিয়োগ লাভ করেন এবং পরবর্তীতে ) Medical Test ii Security/Police Verification এর প্রতিবেদন ও প্রাক-চাকুরির গোপনীয় প্রতিবেদন পাওয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন এর সুপারিশে স্থায়ী হয়ে ক্যাডার মর্যাদা পেয়ে থাকেন।
৪৮১/১৯৮৯ নম্বর রিট পিটিশনের রায়ের প্রেক্ষিতে জাতীয়করণকৃত কলেজ শিক্ষক ও অ-শিক্ষক কর্মচারী আত্তীকরণ বিধিমালা’১৯৯৮ তারিখ : ২৬/০৯/১৯৯৮ তৈরি করে জারি করা হয় এবং সরকারিকরণকৃত কলেজ শিক্ষকগণ আত্তীকৃত হয়ে বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডার সদস্য হিসেবে মর্যাদা পেতেন। পরবর্তীতে বিসিএস শিক্ষা সমিতির তৎকালিন সভাপতি জাহানারা বেগম গংগণ আত্তীকৃত শিক্ষকদরেকে নন-ক্যাডার করার দাবিতে ৪২১৭/১৯৯৮ নং রিট পিটিশন দায়ের করেন । এই রিট পিটিশনে তৎকালিন শিক্ষা সচিব ও মহাপরিচালক, মাউশি দফা ওয়ারী জবাব প্রদান করেন। দফা ওয়ারী জবাবের পর বিসিএস শিক্ষা সমিতির মামলাটি প্রত্যাহার করে নেন এবং সরকারের সাথে সমঝোতা করে জাতীয়করণকৃত কলেজ শিক্ষক, অ-শিক্ষক কর্মচারী আত্তীকরণ বিধিমালা ২০০০। ২০০০ খ্রিস্টাব্দের ২৭ নভেম্বর জারি হয়। এই বিধিমালা দ্বারা জাতীয়করণকৃত কলেজ শিক্ষকগণ ক্যাডার সদস্য হিসেবে মর্যাদা পেয়ে আসছেন। এরূপ পরিস্থিতিতে আবার এই পিটিশন দায়ের করা হয়েছে।

Teachers and Non-teaching Staff of Nationalized Colleges (Directorate Public Instruction) Absorption Rules’1981.দ্বারা তৈরীকৃত ক্যাডার পদ ছিল ৭৭৬৮টি (২৩/০৭/১৯৮৯)। বর্তমানে ক্যাডার সিডিউল পদ আছে ৮২৪৭টি আর বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডারে কর্মরত আছে ১৫১৩২ জন। বাকী পদগুলো সিডিউলভূক্ত নয়। ৮২৮৪টি সিডিউলভূক্ত পদের মধ্যে প্রায় ৪৬০০ জন আত্তীকৃত শিক্ষকগণরা কর্মরত আছেন। বর্তমানে সরকারি ৩১৫টি কলেজের অধ্যক্ষ পদের মধ্যে ২২২ জন অধ্যক্ষ আত্তীকৃত শিক্ষক রয়েছে। যারা সুনাম, দক্ষতা ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং জাতীয়ভাবে স্বীকৃতি লাভ করেছেন। কোনভাবেই সরকারি কলেজ শিক্ষায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি ও সংঘর্ষ হয়নি। কার কোন স্বার্থ হানী ঘটেনি বরং পদ সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। যখন কলেজ গুলোকে সরকারিকরণ করা হয় এবং শিক্ষকদের আত্তীকরণ করা হয় তখন যারা কর্মরত থাকেন তখন তাদের নামে নামে পদগুলো সৃষ্টি হয় এবং অবসরে গেলে সেই পদগুলোকে পিএসসি সরাসরি নিয়োগ দিয়ে থাকে।

বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডার সমিতি নেমেছে আন্দোলন, সংগ্রামে এবং কি মামলায় এদের আন্দোলনকে মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রী ও মাননীয় শিক্ষা সচিব অযৌক্তিক ও অনৈতিক বলে আখ্যায়িত করেছেন। তাই সমিতির আন্দোলনে ক্ষুব্ধ হয়ে মাননীয় সচিব মহোদয় পদ সৃজনের মিটিং থেকে উঠে গেছেন। যে পদ সৃষ্টির জন্য এই সমিতি ১৯৮৩ সাল থেকে সরকারের সাথে বিভিন্ন সময় দেন দরবার করে যাচ্ছেন। এই পদ সৃজন হলে বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডার সদস্যদের স্বার্থ সংরক্ষণসহ ডিমান্ড পদোন্নতি হতো এবংকি পদোন্নতি দেওয়ার মতো লোক পাওয়া যেত না এবং খবর না রেখেই No BCS, No Cadre’ আন্দোলনে নেমেছে এবং সরকারি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে হুমকি প্রদান করার পাশাপাশি মহামান্য হাইকোর্টে Writ Pretition দায়ের করে স্থগিতাদেশ চেয়ে যাচ্ছে। একটি Writ Pretition এ এমিকাস কিউরি নিয়োগ হয়েছে এবং এমিকউস কিউরির মতামত শুনা প্রক্রিয়াধীন আছে। অন্য রিটটি বিচারাধীন আছে। উক্ত রিট এ বিবাদী পক্ষ কোন রকম তথ্য উপাত্ত সরবরাহ না করে নিরব ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে? তাদের নিরব ভূমিকা কি নির্দেশ করে তা বোধগম্য নয়? এই নিরবতা কি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে প্রতিবন্ধক নয়?

বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) সমিতির মত আন্দোলন পৃথিবীর ইতিহাসে কোথাও হয়েছে কিনা তা আমার জানা নেই। অধিকার রক্ষা ও অধিকার সংরক্ষণ নিয়ে পৃথিবীতে আন্দোলন হলেও আমার বাংলাদেশে অন্যকে অধিকার দেওয়া যাবে না। এই আন্দোলন এই প্রথম শুরু হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাঁর নিজ উদ্যোগে সরকারি কলেজ বিহীন উপজেলা সমূহের একটি করে কলেজ সরকারিকরণ করছে এবং ইতিমধ্যেই ৪৬টি কলেজকে সরকারিকরণ করেছেন। এসব জাতীয়করণকৃত কলেজ শিক্ষকগণ প্রচলিত নিয়ম মোতাবেক পদায়ন পেয়েছে এবং সম্মান ও পেয়েছেন। তাহলে ২৮৩টি কলেজের শিক্ষক কর্মচারীদের অপরাধটা কি? যে তারা প্রচলিত বিধি মোতাবেক মর্যাদা পাবে না কেন?

বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডার সদস্যরা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হয়ে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা ১৯৮৫ এর desertion ও সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা’১৯৭৯ এর বিধি ৯, ২২ ও ২৩ লঙ্ঘন করে তহবিল সংগ্রহ, সরকারকে বিব্রত করার কাজে ব্যয় করছে অথচ মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রী, মাননীয় শিক্ষা সচিব এদের এহেন কর্মকান্ডকে শুধু অলৌকিক ও অযৌক্তিক বলেই দায়িত্ব পালন করেছেন। এদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ না করে মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রী ও শিক্ষা সচিব মহোদয় কি প্রমাণ করবেন? জনগণের মধ্যে তাদের এহেন আচরণ সন্দেহের জন্ম দিচ্ছে। জনগণ মনে করছে এসব আন্দোলন সংগ্রাম ও মামলা সবই করাচ্ছে সরকারের নীতি নির্ধারণী মহল, যাতে করে ফসল ঘরে তুলতে না পারেন এবং এর বৈরী প্রভাব যেন সামনের নির্বাচনে পড়ে।

বিসিএস শিক্ষা সমিতির নেতৃবৃন্দের জ্ঞাতার্থে জাতীয় শিক্ষানীতি’২০১০ এর ৮ ও ৯ এর ধারা গুলো হুবহু তুলে ধরা হল:
৮ নং ধারা:- বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সরকারিকরণের জন্য সুর্নিদিষ্ট নীতিমালা থাকা জরুরী। এই নীতিমালায় জাতীয়করণকৃত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক/কর্মকর্তা/কর্মচারীদের চাকরি সংক্রান্ত বিধি-বিধান থাকবে যাতে কর্মকমিশন কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকদের স্বার্থ সংরক্ষিত হয়। একই সাথে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের স্বার্থ সংরক্ষণের ব্যবস্থাও থাকবে।

৯ নং ধারা:- যে সকল উপজেলায় সরকরি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও সরকারি কলেজ নাই সেসকল উপজেলায় সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও সরকারি কলেজ প্রতিষ্ঠার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

একই শিক্ষা নীতির শিক্ষা প্রশাসনের কৌশল ৩ উপ-ধারার (পৃ-৬৩) তে উল্লেখ আছে, সকল পর্যায়ে সকল ধারায় সফলভাবে এমপিওভূক্ত শিক্ষকগণের চাকুরি সুনির্দিষ্ট নীতিমালার আওতায় বদলিযোগ্য হবে। সরকারি প্রয়োজনে এমপিওভূক্ত শিক্ষকগণকে সমধারায়, সমস্তরের, সমপর্যায়ের পদে বদলী করা হবে । মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণে উল্লেখিত ৩৬৫টি কলেজের মধ্যে ২৮৩টি কলেজে সরকারীকরণ আদেশ এখনও বাকী রয়েছে। কেন বাকী রয়েছে তা নিয়ে জনগণের মধ্যে সন্দেহ দেখা দিচ্ছে এবং শিক্ষক সমাজসহ সাধারণ মানুষের মধ্যে নীতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি হচ্ছে।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, মধুপুর কলেজ, টাঙ্গাইল।

[মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন]

ভিকারুননিসায় ৩৬ ছাত্রী ভর্তিতে অভিনব জালিয়াতি - dainik shiksha ভিকারুননিসায় ৩৬ ছাত্রী ভর্তিতে অভিনব জালিয়াতি ‘চার আনা’ উৎসব ভাতা: প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রী সমীপে - dainik shiksha ‘চার আনা’ উৎসব ভাতা: প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রী সমীপে মাকে ভরণপোষণ না দেয়ায় শিক্ষক গ্রেফতার - dainik shiksha মাকে ভরণপোষণ না দেয়ায় শিক্ষক গ্রেফতার ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন - dainik shiksha ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে - dainik shiksha জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা - dainik shiksha রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি - dainik shiksha প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0046420097351074