মুজিবের শিক্ষা ভাবনা : মুজিববর্ষ ও আজকের শিক্ষা - দৈনিকশিক্ষা

মুজিবের শিক্ষা ভাবনা : মুজিববর্ষ ও আজকের শিক্ষা

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

মানুষ জ্ঞানের আধার কথাটি বলেছিলেন জ্ঞানীদের জ্ঞানী বলে খ্যাত সক্রেটিস। বিজ্ঞান তাই বলেছে, প্লটোপ্লাজমের ক্রিয়া এবং বিক্রিয়াই জীবন। রক্ত মাংস আর দেহের গঠনের দিক থেকে অবদানের দিক থেকে কোন পার্থক্য নেই। মানুষের নাম ধাম, বংশ মর্যাদা, সংস্কৃতিগত ভিন্নতা নাই, তাই তো কবি ভারত চন্দ্র বলেছেন, ‘শোনরে মানুষ ভাই সবার উপরে মানুষ সত্য তার উপরে নাই’- তবে মানুষের জীবন কর্ম ও সমাজের জন্য অবদানের সামাজিক স্বীকৃতির ভিন্নতা রয়েছে, সেটা বিবেচনা করেই মনীষীরা বলেছেন, গুণের বিচার না হলে সে সমাজে গুণীর জন্ম হয় না। মানুষ পরিবেশের দাস, পরিবেশ থেকে মানুষ প্রভাবিত হয়, উপকৃত হয়। শনিবার (৭ মার্চ) সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত এক নিবন্ধে এ তথ্য জানা যায়। 

নিবন্ধে আরও জানা যায়, পরিবেশ থেকে ভালো শেখার যেমন সুযোগ আছে তেমনি খারাপও শেখার সুযোগ আছে, সেখানে খারাপটাকে ত্যাগ করে ভালোটাকে যারা গ্রহণ করেছে, চর্চা করেছে এবং সেই আলোকে সমাজের জন্য ইতিবাচক কিছু করে তাদের দৈহিক মৃত্যু থাকলেও কৃতকর্মের ও অবদানের মৃত্যু নেই। মানুষ যুগ যুগ ধরে তাদের কথা মনে রাখে স্বরণ করে এবং তাদের থেকে অনুপ্রেরণা লাভ করে। ওই সকল মানুষের প্রয়োজনে নয় জীবিত যারা আছে তাদের প্রয়োজনেই এবং স্বার্থেই। পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকে আজঅবধি কত মানুষের জন্ম এবং মৃত্যু হয়েছে তার হিসাব ইহকালে কারো কাছে আছে বলে মনে হয় না বা সবার নাম মনে রাখার মতও নয়। তাদের মধ্যে এমন কিছু মানুষ আছে যারা যুগ থেকে যুগান্তরে মানুষের মাঝে আলো হয়ে জ্বলে। আকাশের অসংখ্য তারার মধ্যে যেমন মুষ্টিমেয় তারা ঝলমল করে, ধর্ম ইতিহাস, বিজ্ঞান আর রাজনীতির ময়দানেও তেমনি তারা হয়ে কিছু ব্যক্তি মানুষের হৃদয় পটে স্থান করে আছে।

হযরত মুহাম্মদ (সা:) অ্যারিস্টেটল সক্রেটিস, নিউট্রন স্যার আইজ্যাক নিউটন, গ্যালিলিও মার্কস, লেনিন মহাত্মাগান্ধী, মুজিবসহ আরো কিছু মানুষ। বাঙালির ইতিহাস ঐতিহ্য আর অস্তিত্বের সঙ্গে মিশে থাকা নাম বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, যার শততম জন্মজয়ন্তী ১৭ মার্চ ২০২০, আর মুজিববর্ষ হিসেবে পালিত হয়ে ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে ২০২১ সালের মার্চ পর্যন্ত। ইতোমধ্যে জাতীয় পর্যায়ের একটি কমিটির মধ্যে দিয়ে বছরব্যাপী কর্মসূচি পালনের কর্মসূচি নেয়া হয়েছে। সরকারি বেসরকারি পর্যায় ছাড়াও নানান আঙ্গিকে মুজিববর্ষ পালিত হবে। মুজিববর্ষে সকল আয়োজনের মধ্যে দিয়েই মুজিবের জীবন, কর্ম ও রাজনীতির বিষয়টি জাতির সামনে তুলে ধরা প্রয়াস পাবে। বয়সের বিবেচনায় মানুষের জীবনটাকে শিশু (১-১৪), কিশোর (১৪-১৮) যুবক (১৮-৩৪) ও বৃদ্ধ বাকি সময়টা। মানুষকে মূল্যায়নের জন্য তাদের থেকে শিক্ষা নেয়ার জন্য তার শিক্ষা জীবন কর্মজীবন ও অবদানেরই বিষয়টি তাই গুরুত্বপূর্ণ। ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ আজকের গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার মধ্যবিত্ত শেখ লুৎফর রহমানের ঘরে জন্ম নেয়া খোকা বা শেখ মুজিব আর বাংলাদেশের স্থপিত শেখ মুজিব এক নয়; তবে জীবন ধারাবাহিকতায় ভিন্নও নয়। গ্রামের স্কুল, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়ন, মুসলিম লীগ, আওয়ামী মুসলিম লীগ ও আওয়ামী লীগের কর্মী, নেতা ও দলীয় প্রধান হিসেব তার একটা আইডেনটিটি যেমন আছে, তেমনি মহান মুক্তি সংগ্রামে অবদান রাখা, জেল-জুলুম হুলিয়ার শিকারে পরিণত হওয়া স্বাধীন দেশের স্থপতি, প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির আসন অলংকরণ করেছেন।

টুঙ্গিপাড়ার শেখ লুৎফর রহমানের শিশুপুত্র খোকা থেকে বাংলাদেশের জনক বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব লাভ, আর্ন্তজাতিক পর্যায়ের নেতার মর্যাদা লাভ, তিনি শুধু বাংলাদেশের শান্তিকামী মানুষের মধ্যেই নয় পৃথিবীর মানুষের মাঝে বেঁচে আছেন এবং থাকবেন। মানব জীবনের জন্য অপরিহার্য উপাদান খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা, তেমনি শিক্ষাও, শিক্ষাই মানুষকে মানুষ করে। শিক্ষানীতিতে তার ভাবনা এবং স্বপ্নের কথা আমরা জানতে পারি তার ক্ষমতাসীন আমলে গৃহীত স্বাধীন বাংলাদেশের ১৯৭২ সালের সংবিধানের ১৭নং অনুচ্ছেদের মাধ্যমে।

ক) একই পদ্ধতির গণমুখী ও সর্বজনীন শিক্ষা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য এবং আইনের দ্বারা নির্ধারিত স্তর পর্যন্ত সকল বালক-বালিকাকে অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষাদানের জন্য। খ) সমাজের প্রয়োজনের সঙ্গে শিক্ষাকে সঙ্গতিপূর্ণ করিবার জন্য এবং সেই প্রয়োজন সিদ্ধ করিবার উদ্দেশ্যে যথাযথ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও সদিচ্ছা প্রণোদিত নাগরিক সৃষ্টির জন্য। গ) আইনের দ্বারা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নিরক্ষরতা দূর করিবার জন্য কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।

সংবিধানে শিক্ষা সংক্রান্ত মূলনীতির আলোকে বঙ্গবন্ধুর সরকার কর্তৃক ১৯৭২ সালের ২৬ জুলাই প্রখ্যাত বিজ্ঞানী ড. কুদরাত এ খুদার নেতৃত্বে একটি শিক্ষা কমিশন গঠন করা হয়েছিল। কমিশন ১৯৭৪ সালের ৩০ মে শিক্ষা সংক্রান্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছিলেন। জাতীয় শিক্ষা কমিশনের উদ্বোধনী বক্তৃতায় (১৪সেপ্টেম্বর/১৯৭২) বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান কমিশনের সদস্যগণকে বাংলাদেশের জনগণের জন্য কাক্সিক্ষত সমাজতান্ত্রিক সমাজ সৃষ্টির জন্য পুণর্গঠিত নতুন শিক্ষা ব্যবস্থা সম্মন্ধে স্বাধীনভাবে তাদের সুচিন্তিত পরামর্শ প্রদানের আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন যে, আমাদের সীমিত সম্পদের কথা স্মরণ রেখে কমিশন শিক্ষার এমন এক দীর্ঘমেয়াদি রূপরেখা প্রণয়ন করবেন; যা শিক্ষা ক্ষেত্রে স্বার্থক ও সুদূরপ্রসারী সংস্কার সাধনে সাহায্য করবে (খুদা-কমিশন শিক্ষা প্রতিবেদন)। খুদা কমিশনের শিক্ষা বিষয়ক রিপোর্টই বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা ভাবনা বলে ধরে নেয়া যায়।

খুদা কমিশনের আলোকে দেশপ্রেম, সুনাগরিক, মানবতা ও বিশ্ব নাগরিকত্ব নৈতিক মূল্যবোধ সামাজিক রূপান্তরের হাতিয়ার হিসেবে শিক্ষা, প্রয়োগমুখী অর্থনৈতিক অগ্রগতির অনুকুল শিক্ষা, কায়িক শ্রমের মর্যাদা দান, নেতৃত্বে ও সংগঠনের গুণাবলী, সৃজনশীলতা ও গবেষণা এবং সামজিক অগ্রগতি, অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং রাজনৈতিক প্রগতির ক্ষেত্রে শিক্ষা- এমন সুপারিশ করেছিল।

শিক্ষার প্রত্যেক স্তরে খেলাধুলার ব্যাপক কর্মসূচির মাধ্যমে শিক্ষার্থীর শারীরিক ও মানসিক ক্ষমতাকে জাগ্রত ও শক্তিশালী করার বিষয়টিতে গুরুত্ব দেয়া হয়েছিল। শিক্ষার্থীদের চরিত্র গঠন, শিক্ষার্থীদের ভালোভাবে তত্ত্বাবধান করার জন্য শিক্ষক- শিক্ষার্থীর অনুপাত কাম্য সীমার মধ্যে রাখা, ক্লাস রুমে পর্যাপ্ত শিক্ষা উপকরণের ব্যবহার নিশ্চিত করার নির্দেশ ছিল। শিক্ষার্থীদের সততা ও নৈতিকতার সঙ্গে বড় হতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যেমন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে সেই সঙ্গে সমাজের অসাধুতা, অনিয়ম দূর করার ব্যবস্থা থাকতে হবে। শিক্ষার ভাষাগত মাধ্যম হিসেবে শিক্ষার ক্ষেত্রে বাংলা ভাষার প্রচলন নিশ্চিত করার তাগিদ ছিল। দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত বাংলা ভাষা বাধ্যতামূলক বিষয় হিসেবে চালু থাকবে, ৫ম শ্রেণী পর্যন্ত মাতৃভাষা, বাংলা ব্যতীত কোন ভাষা শিক্ষার প্রয়োজন নেই। ৬ষ্ঠ-দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত একটি উন্নত ও আধুনিক ভাষা শেখার তাগিদ দেয়া হয়েছিল। ১ম-৮ম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষাকে প্রাথমিক শিক্ষা হিসেবে পরিনিত করে অবৈতনিক ও বাধ্যতামুলক করার নির্দেশনা ছিল, এই শিক্ষা সারাদেশের জন্য একই হবে, বিজ্ঞানসম্মত হবে এবং অভিন্ন পাঠ্যসুচির মাধ্যমে শিক্ষা প্রদান করার কথা বলা হয়েছিল। ৯ম-দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত মাধ্যমিক শিক্ষা, মাধ্যমিক কলেজ গুলিতে ডিগ্রি চালু না করে একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণী খোলার নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল। ৯ম শ্রেণী থেকে শিক্ষার গ্রুপ আলাদা করার নির্দেশ ছিল- ১. বৃত্তিমুলক শিক্ষা ২) সাধারণ শিক্ষা। বৃত্তিমূলক শিক্ষা তিন বছর মেয়াদি (নবম, দশম ও একাদশ)। সাধারণ শিক্ষা ৪ বছর মেয়াদি (নবম, দশম একাদশ ও দ্বাদশ) উভয় ধরনের শিক্ষায় কতগুলো কমন বিষয় হিসেবে পঠিত হবে।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অসাম্প্রদায়িক যুক্তিনির্ভর ও বিজ্ঞান মনস্ক জাতি গঠনে শিক্ষার দর্শন, অর্থায়ন ও ব্যবস্থাপনার তাগিদ ছিল কুদরত-ই খুদার শিক্ষানীতিতে। পৃথক মাদ্রাসা শিক্ষা না রেখে নৈতিক শিক্ষার নামে ধর্মীয় শিক্ষায় প্রস্তাব করা হয়েছিল ঐ কমিশনে, কিন্তু আবুল ফজল নামক কমিশনের একজন সদস্য এর বিপক্ষে মতামত দেন, আওয়ামী লীগের এক সময়ের সভাপতি মওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগিশও মাদ্রাসা শিক্ষার পক্ষে অবস্থান নেন। অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ অর্থমন্ত্রী হিসেবে শিক্ষায় বরাদ্দ দিলে মওলানা সাহেব বঙ্গবন্ধু কাছে নালিশ করেন এই বলে যে, তাজউদ্দীন মাদ্রাসা শিক্ষায় আর্থিক বরাদ্দ কমিয়েছে। এ ঘটনার পর বঙ্গবন্ধু টেলিফোনে তাজউদ্দীন আহমদকে মাদ্রাসা শিক্ষায় বরাদ্দ বহাল রাখতে নির্দেশনা দেন। নির্দেশনা অনুযায়ী তাজউদ্দীন আহমদ সেটা করতে বাধ্য হোন। বঙ্গবন্ধুর আমলেই বঙ্গবন্ধুর বিপক্ষের মানুষ তার দলের মধ্যেই ছিলেন। যে কারণে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সংবিধানের ১৭ ধারার আলোকে শিক্ষা বাস্তবায়নে অন্তরায় সৃষ্টি হয়েছিল। সেটি এখন পর্যন্ত অব্যাহত আছে। শিক্ষা এখন পণ্যের মতো। টাকায় কেনা বেচা হয়, স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিনাসী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে নিয়ন্ত্রণহীনভাবে, সরকারি অর্থায়নের জায়গায়ও আনুপাতিক হারে কমেছে। ড. কুদতর-ই খুদা শিক্ষা কমিশনের সুপারিশ, এসডিজির ঘোষণাপত্রের সুপারিশ, ইউনেস্কোর সুপারিশ কোনটাই অদ্যাবধি অনুসরণ করে শিক্ষায় অর্থায়ন ঘটেনি। মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোল এনজিওদের অক্ষর জ্ঞানসম্পন্ন করার কর্মসূচির মাধ্যমে শিক্ষার সংখ্যাগত মান বাড়লেও গুণগতমান বাড়েনি। শিক্ষার জন্য বিদেশমুখিতা দেশের অর্থনীতির জন্য ক্ষতি করে। শিক্ষার বেসরকারিকরণ, শিক্ষার উদ্দেশ্যও লক্ষহীন শুধু ডিগ্রি প্রদানের কারখানায় পরিণত হয়েছে। ডিগ্রি ধরিয়ে সংখ্যা বাড়ছে তবে সৎ দেশপ্রেমিক স্বাধীন ও মুক্তচিন্তার মানুষের সংখ্যা বাড়ছে না। এত ডিগ্রি অর্জনের পরও তাবিজ-কবজ ব্যবহারের লোক যেমন কমছে না তেমনি বোধবুদ্ধি হচ্ছে না, ডিগ্রিধারিতে ঘরই শুধু ভরছে আর চাকরির বাজারে অযোগ্য দেহধারী মানুষের উপস্থিতির জানান দিচ্ছে, মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন এটা ছিল না। ১৯৭২ সালের সংবিধানের মূলনীতির দর্শন ছিল না, ভোগবাদী ইতর প্রাণী গড়ার উদ্দেশ ছিল না। বঙ্গবন্ধু তার জীবনদশায় সেটি ভেবেছিলেন। আর সেটি করার জন্যই তার রাজনীতির দ্বিতীয় বিপ্লব শুরু করেছিলেন, বাকশালের মাধ্যমে সমাজতন্ত্রমুখী সমাজ গড়ার কাজ শুরু করেছিলেন কিন্তু দেশী বিদেশী ও তার ঘরের মধ্যকার শত্রুরা তাকে হত্যার মধ্যে দিয়ে তার স্বপ্নকে ধংস করেছে, সে স্বপ্ন এখনও অনুপস্থিত। বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতবর্ষে মুজিববর্ষে আমাদের সবারই সেই অঙ্গীকার হওয়া প্রয়োজন। বঙ্গবন্ধুর সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের মাধ্যমেই আমরা পেতে পারি মানুষ গড়ার শিক্ষা এবং বাস্তবায়ন করতে পারব ১৯৭২ সালের সংবিধানের আলোকে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ।

লেখক : আকমল হোসেন, কলেজ অধ্যক্ষ, সাংগঠনিক সম্পাদক, বাংলাদেশ কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি (বাকবিশিস) কেন্দ্রীয় কমিটি।

অভিভাবকদের চাপে শিক্ষার্থীরা আত্মকেন্দ্রিক হয়ে উঠছেন - dainik shiksha অভিভাবকদের চাপে শিক্ষার্থীরা আত্মকেন্দ্রিক হয়ে উঠছেন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মামলা ১২ হাজারের বেশি - dainik shiksha বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মামলা ১২ হাজারের বেশি শিক্ষকদের অবসর সুবিধা সহজে পেতে কমিটি গঠন হচ্ছে - dainik shiksha শিক্ষকদের অবসর সুবিধা সহজে পেতে কমিটি গঠন হচ্ছে শিক্ষকদের শূন্যপদ দ্রুত পূরণের সুপারিশ - dainik shiksha শিক্ষকদের শূন্যপদ দ্রুত পূরণের সুপারিশ ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইসরায়েল - dainik shiksha ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইসরায়েল চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সচিবের বিরুদ্ধে মাউশির তদন্ত কমিটি - dainik shiksha চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সচিবের বিরুদ্ধে মাউশির তদন্ত কমিটি কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0037569999694824