প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে তুহিনকে হত্যা করেছে নিজের বাবা। তুহিনের বাপ ও চাচা জাহেলি যুগের মতো বর্বরতম হত্যাকাণ্ডটি সংঘটিত করেছেন। অন্যদিকে মায়ের হাতেও সন্তান খুন হচ্ছে। ভাইয়ের হাতে ভাই খুন হচ্ছে। দেশের কিছু মানুষ অমানুষে পরিণত হয়েছে। মায়া-মমতা-মমত্ববোধ লোপ পেয়েছে অনেক মানুষের অন্তর থেকে। মানবিক গুণাবলির প্রতিফলন ঘটানোর ব্যবস্থা করতে হবে। শনিবার (১৯ অক্টোবর) কালের কণ্ঠ পত্রিকায় প্রকাশিত এক নিবন্ধে এ তথ্য জানা যায়।
নিবন্ধে আরও বলা হয়, যন্ত্রনির্ভরতার সুফল-কুফল চিন্তায় এনে, গ্রহণ ও বর্জন করার মাধ্যমে নিজেকে নিজেই গড়ে তুলতে হবে। কূটচাল, কূটকৌশল, যেকোনো পদ্ধতিতে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার দৃশ্য ধারণ ও প্রচার থেকে বিরত থাকতে হবে। ধর্মীয় বিধি-নিষেধ মেনে নিজেকে পরিচালনা করার উদ্যোগ নিতে হবে। বর্বরোচিত অমানবিক নির্মম হত্যাকাণ্ডে কঠোর ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। থানা শহরেও শিশুপার্কের ব্যবস্থা করা উচিত, এতে শিশুদের সঙ্গে অভিভাবকের সম্পর্কের দৃঢ়তা আরো শক্ত হবে। আমাদের মানবিক গুণাবলিতে নিজেকে এগিয়ে নিতে হবে।
মো. দেলোয়ার হোসেন ভূঁইয়া : লাকসাম, কুমিল্লা।