যা নাই তা বন্ধ হয় কীভাবে - দৈনিকশিক্ষা

যা নাই তা বন্ধ হয় কীভাবে

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

বাংলাদেশের অন্যতম প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় সংক্ষেপে বুয়েট এ মুহূর্তে দেশে ও বিদেশে একাধিক নেতিবাচক কারণে গণমাধ্যমের শিরোনামে আছে। কয়েকদিন আগে ছাত্রলীগ নামধারী কিছু দূর্বৃত্ত আবরার ফাহাদ নামের একজন সতীর্থকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করেছে। একটা কথা বাজারে চালু আছে, দেশের সেরা মেধাবীরা বুয়েট বা চিকিৎসাবিজ্ঞান কলেজে ভর্তি হয়; যদিও কথাটার সঙ্গে একমত হতে পারি না। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা ভর্তি হয়, তারা মেধাবী নন বা কম মেধার, তা বিশ্বাস করি কীভাবে; যেখানে একটি সিটের জন্য গড়ে ৪০ জন ছাত্র ভর্তি পরীক্ষায় অবতীর্ণ হয়? ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবদুল কালামের নামে একটা প্রবাদ চালু আছে। তিনি নাকি বলেছিলেন. 'মেধাবী বলে বড়াই করার কিছু নেই, শয়তানও মেধাবী ছিল।' বুয়েটের মর্মান্তিক ঘটনার পর অনেকে আমার মতামত জানতে চেয়েছেন। চেষ্টা করেছি তাদের এড়িয়ে চলতে অথবা নীরব থাকতে। কিন্তু আবরার হত্যাকাণ্ডের পরের কয়েকদিন এমন কিছু ঘটনা ঘটেছে বা ঘটছে, যা দেখেশুনে অনেকটা বিবেকের তাড়নায় কিছু কথা তো বলতেই হয়। রোববার (২০ অক্টোবর) সমকাল পত্রিকায় প্রকাশিত এক নিবন্ধে এ তথ্য জানা যায়।

বলে নেওয়া ভালো, বুয়েটে আবরার হত্যাকাণ্ডের মতো একটা ঘটনা প্রথমবার ঘটল, তা কিন্তু নয়। ২০০২ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের টেন্ডার দখল নিয়ে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী সাবিকুন নাহার সনি নিহত হয়েছিল। সেই হত্যাকাণ্ডের কোনো বিচার হয়নি। ২০১৩ সালের ২ জুলাই হেফাজতপন্থি সন্ত্রাসী ছাত্ররা আরিফ রায়হান দীপ নামের বুয়েটের এক ছাত্রকে কুপিয়ে হত্যা করেছিল।

আবরার, সনি বা দীপ কেউ বুয়েটের মতো একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজের জীবন দিতে আসেনি, তারা জ্ঞান অর্জন করতে এসেছিল; পরিবার, দেশ বা সমাজকে কিছু দিতে এসেছিল। একই কথা প্রযোজ্য অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যারা দুর্বৃত্তদের হাতে প্রাণ দিয়েছিল তাদের বেলায়ও। আবরারের ঘটনার রেশ ধরে চারদিকে একটা মাতম উঠল, এর জন্য ছাত্র আর শিক্ষক রাজনীতি দায়ী। সুতরাং ছাত্র ও শিক্ষক রাজনীতি বন্ধ করতে হবে। বলে নেওয়া ভালো, বুয়েটে শিক্ষক রাজনীতি বলতে কিছু নেই, কখনও তেমন একটা ছিল না। আবরার হত্যাকাণ্ডের পর বুয়েটের শিক্ষকরা ঘোষণা দিলেন, বুয়েটে শিক্ষক রাজনীতি বন্ধ করা হলো। প্রশ্ন, যা কখনও ছিল না, তা বন্ধ হয় কীভাবে? রাষ্ট্রের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে বুয়েট শিক্ষকদের কোনো সম্পৃক্ততা তেমন একটা চোখে পড়ে না। তারা নিজেদের কর্মকাণ্ড নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। তা তারা থাকতেই পারেন। রাজনীতিতে তাদের অবদান ছাড়া রাজনীতি তো থেমে নেই। এই কথার সূত্র ধরে জগদ্বিখ্যাত দার্শনিক প্লেটোর উক্তি উদ্ৃব্দত করতে হয়, যেখানে তিনি বলেছিলেন- 'রাজনীতিতে যদি মেধাবীরা না আসেন বা সম্পৃক্ত না হন, তা হলে তারা নিম্নমেধার মানুষ দ্বারা শাসিত হবেন।' এমন একটা উক্তি কি খুব অযৌক্তিক?

২০১৫ সালের আগস্ট মাসে তৎকালীন উপাচার্যের অনুরোধে বুয়েটে গিয়েছিলাম জাতীয় শোক দিবসের অনুষ্ঠানে। প্রথমে মনে করেছিলাম, অনুষ্ঠানটির আয়োজক বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। অনুষ্ঠানস্থলে গিয়ে দেখি, অনুষ্ঠানের আয়োজক 'বঙ্গবন্ধু পরিষদ'। উপাচার্যের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রশাসন সকালবেলা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদে দোয়া পড়ে তাদের দায়িত্ব সারেন। বলি ভালো; কিন্তু সেখানে তো সবার অংশগ্রহণের সুযোগ নেই। অনুরোধ করি, বিজয় দিবসটিতে যেন প্রশাসন ক্যাম্পাসে একটি আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে এবং তাতে যোগ দিতে শিক্ষামন্ত্রীকে আমি অনুরোধ করব। উপাচার্য আয়োজন করেছিলেন, তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এসেছিলেন এবং হলভর্তি দর্শক-শ্রোতা পুরো অনুষ্ঠানে বক্তৃতা শুনেছিলেন। তবে সেখানে ছাত্র বা শিক্ষকদের উপস্থিতি ছিল খুবই কম। পরে জেনে অবাক হয়েছি, এই বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো জাতীয় দিবসের অনুষ্ঠান হয় না, নিয়মিত জাতীয় পতাকা উত্তোলিত হয় না। জাতীয় দিবসগুলোতে শুধু শহীদ মিনার ও জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক দিয়ে প্রশাসন দায় সারে।

এই বিশ্ববিদ্যালয়ের একটা অলিখিত রেওয়াজ হচ্ছে, বুয়েটের গ্র্যাজুয়েট না হলে বিশ্বের যত নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ই হোক না কেন, তার স্নাতকদের এই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকের চাকরি পাওয়া প্রায় অসম্ভব, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রচলিত ধারণার সম্পূর্ণ পরিপন্থি। যারা বুয়েটের গ্র্যাজুয়েট না হয়েও এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হয়েছেন, তাদের সঙ্গে একান্তে আলাপ করলে বোঝা যাবে, তাদের পক্ষে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি পাওয়া কত দুরূহ ছিল। বুয়েটকে অনেকে একটি জনবিচ্ছিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে দেখেন। সরকার থেকে প্রজ্ঞাপন জারি হলো- প্রত্যেক সরকারি, আধা সরকারি অফিস, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জাতির পিতার ছবি ঝোলাতে হবে। প্রশ্ন উঠল, তা কেন ঝোলাতে হবে? উপাচার্য বললেন, সরকারি নির্দেশ। ঠিক আছে, আপনার অফিসে ঝুলান।

তিনি বললেন- শুধু তা কেন হবে, সব অফিস মানে বিভাগীয় প্রধান, ডিন অফিস, প্রশাসনিক দপ্তর সব অফিসে ঝোলাতে হবে। শুরু হলো মৃদু প্রতিবাদ। তারপরও ছবি টাঙানো হলো। জানা গেল, বেশ কিছু বিভাগীয় প্রধান বা ডিন এই ছবি ঝুলানোকে কেন্দ্র করে নিজের অফিসে না বসে অন্য স্থানে বসে অফিসের কাজ সারছেন। বর্তমানে তার উন্নতি হয়েছে কি-না, তা জানি না। তো কোথায় দেখা গেল শিক্ষক রাজনীতি? শিক্ষক রাজনীতি দেখা যায় কোনো একজন উপাচার্যকে যখন সরাতে হবে তখন। হ্যাঁ, একজন উপাচার্যের অনেক অপরাধ থাকতে পারে। তবে তাকে পদত্যাগে বাধ্য করা অথবা অপসারণের জন্য অনেক সুস্থ ও নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতি আছে। কিন্তু তাই বলে উপাচার্যের দপ্তরের সামনে চেয়ার পেতে রাতদিন বসে থাকা আর শিক্ষার্থীদের তাতে সম্পৃক্ত করা অথবা তাদের হাতের আঙুল কেটে রক্ত দেওয়া তো কোনো সুস্থ রাজনীতি নয়।

বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি বলতে স্বাধীনতার পর তেমন একটা কিছু ছিল না। বাঙালি ও বাংলাদেশের ইতিহাসে ঊনসত্তরের গণআন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত বুয়েটে ক্রিয়াশীল ছাত্র সংগঠন, বিশেষ করে ছাত্রলীগ ও ছাত্র ইউনিয়নের অবদান অনস্বীকার্য। ভুল না হয়ে থাকলে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকার নকশা এই বুয়েটেই তৈরি করা হয়েছিল? স্বাধীনতার পরও বুয়েটে বা অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সুস্থ রাজনীতি ছিল। এই রাজনীতির পচনটা শুরু হলো বলা যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুহসীন হলে ১৯৭৩ সালে ছাত্রলীগের অন্তঃদলীয় কোন্দলের কারণে সাতজন দলীয় কর্মীকে হত্যার মধ্য দিয়ে। এই ঘটনার পরপরই বঙ্গবন্ধু ত্বরিত ব্যবস্থা নেন।

ছাত্রলীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক শফিউল আলম প্রধানসহ ২৪ জন ছাত্রলীগ কর্মীকে গ্রেফতার করা হয় এবং বিচারের মাধ্যমে প্রধানসহ চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। ১৯৭৮ সালে দেশের প্রথম সামরিক শাসক জেনারেল জিয়া শফিউল আলম প্রধানকে মুক্তি দেন এবং নিজের দল বিএনপি গঠন করতে কাজে লাগান। রাজনীতিতে আনাড়ি জিয়ার এমন সব দুর্বৃত্তের সহায়তা তখন খুব প্রয়োজন ছিল। প্রধান পরে নিজে জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি নামে দল গঠন করেন। রাজনীতি বা ছাত্র রাজনীতিতে দুর্বৃত্তায়ন তখন হতেই চালু হয়। ১৯৭৮ সালে জিয়া রাজনৈতিক দল নিবন্ধনবিধি জারি করে সব ছাত্র সংগঠনকে মূল রাজনৈতিক দলের অঙ্গসংগঠন হিসেবে নিবন্ধন করতে বাধ্য করেন। আবরারের ঘটনার পর সব বিজ্ঞজন বেশ জোর গলায় বলছেন, ছাত্র সংগঠনগুলোকে লেজুড়বৃত্তির রাজনীতি থেকে বের হয়ে আসতে হবে। কাউকে বলতে শুনি না এই লেজুড়বৃত্তির গোড়ার কথা।

দেশের অনেক প্রথিতযশা ব্যক্তি, বুয়েটের সাবেক ছাত্ররা, সুশীল সমাজের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ প্রতিদিন বলে বেড়াচ্ছে, বুয়েটে যেমন করে শিক্ষক ও ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করা হয়েছে, ঠিক একইভাবে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও তা করতে হবে। কিন্তু বুয়েটসহ অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যখন এ রকম হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, তখন এমন ত্বরিত প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি। ১৯৯৭ সালে চট্টগ্রাম শহরে ছাত্রলীগের সাতজন কর্মী ও একজন ট্যাক্সিচালককে ছাত্রশিবিরের সন্ত্রাসীরা বহদ্দারহাটে দিনদুপুরে রাস্তায় ব্রাশফায়ার করে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাসের শিক্ষক ড. ইনামুল হকের ছেলে ছাত্রদলের মুসাকে এই ছাত্রশিবিরের দুর্বৃত্তরা পিটিয়ে হত্যা করে। আমার সর্বকনিষ্ঠ ভাইকে জবাই করে হত্যা করার চেষ্টা করা হয়। আমাকে হত্যা করার জন্য আমার বাড়িতে বোমা হামলা হয়, ব্রাশফায়ারের সিদ্ধান্ত হয়। গোয়েন্দা সংস্থার সতর্কীকরণের কারণে সেই যাত্রায় রক্ষা পাই।

কিন্তু তৎকালীন ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া, তিনি তখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের  আচার্যও বটে, আর কেউ তেমন একটা খোঁজখবর নেওয়ার প্রয়োজন মনে করেননি। সব প্রতিবাদই মনে হয় সিলেকটিভ।

বুয়েটে বর্তমানে ছাত্র রাজনীতির নামে যা চলছে তা তো কোনোভাবেই ছাত্র রাজনীতি নয়, এটি তো ছাত্র রাজনীতির নামে দুর্বৃত্তদের উল্লাস নৃত্য আর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রশাসনের সীমাহীন ব্যর্থতা। বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ যেমন এখন হাইব্রিড জামায়াত-বিএনপি ঘরানার দুর্বৃত্তদের লাগামহীন অনুপ্রবেশের কারণে প্রকৃত আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের হাতছাড়া হয়ে পড়ার উপক্রম হয়েছে, বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া ছাত্রলীগের অবস্থাও একই রকম। ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করা কোনো কাজের কথা নয় এবং তা সম্ভবও নয়। যে কোনো মানুষের রাজনীতি করার অধিকার সাংবিধানিকভাবে স্বীকৃত। ছাত্ররা রাজনীতি করবে, তাতে বাধা দেওয়া সমীচীন নয়। তাহলে দেশে জঙ্গিবাদ চাষের একটি উর্বর ক্ষেত্র সৃষ্টি হবে। যেসব জঙ্গিগোষ্ঠী ধরা পড়ে, তাদের একাধিকজন প্রকৌশলী থাকে। যেটি করতে হবে তা হচ্ছে, ছাত্রদের আদর্শভিত্তিক রাজনীতি করার ক্ষেত্র তৈরি করে দিতে হবে, লেজুড়বৃত্তি বন্ধ করতে হবে।

মনে রাখতে হবে, ছাত্র রাজনীতির একটা গৌরবজনক অধ্যায় ছিল, সেখানে দুর্বৃত্তদের কোনো স্থান ছিল না। তা ফিরিয়ে আনা সম্ভব। রাজনৈতিক দলগুলোকে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার না করে সেদিকেই মনোযোগ দিতে হবে। আর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার নেতৃত্ব নিজ দল ও অঙ্গসংগঠনগুলোকে দুর্বৃত্তায়ন থেকে মুক্ত করতে একটি কঠিন কাজে হাত দিয়েছে। এই কঠিন কাজে শেখ হাসিনার জয়ী হওয়ার কোনো বিকল্প নেই। এরই মধ্যে একাধিক ব্যর্থ রাজনৈতিক ব্যক্তি ও গোষ্ঠী শেখ হাসিনা ও তার সরকারের পতনের গন্ধ পেয়েছেন বলে জানান দিয়েছেন। তারা সভা-সমাবেশও করছেন। তারা যে বোকার স্বর্গে বাস করছেন, তা প্রমাণ দেওয়ার এখনই সময়। বুয়েটের উপাচার্য, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা নিজেদের ক্যাম্পাসকে সন্ত্রাস-সাম্প্রদায়িকতামুক্ত করার শপথ নিয়েছেন। তার জন্য তাদের অভিনন্দন জানাই। তবে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ  থাকলে ক্ষতি নিজেদেরই- এ কথাটি তাদের মনে রাখতে হবে।

এই লেখা কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে হেয় করার উদ্দেশ্যে লিখিত নয়। আমার দৃষ্টিতে কিছু বাস্তব সত্য তুলে ধরলাম। বিচারের ভার পাঠকের।

লেখক: আবদুল মান্নান, বিশ্নেষক ও গবেষক

স্কুল-কলেজ খুলছে রোববার, ক্লাস চলবে শনিবারও - dainik shiksha স্কুল-কলেজ খুলছে রোববার, ক্লাস চলবে শনিবারও নারীদের আইসিটিতে দক্ষ হতে হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী - dainik shiksha নারীদের আইসিটিতে দক্ষ হতে হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ডিগ্রি তৃতীয় শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির সভা ৩০ এপ্রিল - dainik shiksha ডিগ্রি তৃতীয় শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির সভা ৩০ এপ্রিল সনদের কাগজ কীভাবে পায় কারবারিরা, তদন্তে নেমেছে ডিবি - dainik shiksha সনদের কাগজ কীভাবে পায় কারবারিরা, তদন্তে নেমেছে ডিবি কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে বুয়েটে সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়লো হিজবুত তাহরীরের লিফলেট বিতরণ - dainik shiksha বুয়েটে সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়লো হিজবুত তাহরীরের লিফলেট বিতরণ সাংবাদিকদের ঘুষ বিষয়ক ভাইরাল ভিডিও, ইরাব কোনো বিবৃতি দেয়নি - dainik shiksha সাংবাদিকদের ঘুষ বিষয়ক ভাইরাল ভিডিও, ইরাব কোনো বিবৃতি দেয়নি ফাঁসপ্রশ্নে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ, নজরদারিতে যারা - dainik shiksha ফাঁসপ্রশ্নে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ, নজরদারিতে যারা এইচএসসির ফল জালিয়াতির অডিয়ো ফাঁস - dainik shiksha এইচএসসির ফল জালিয়াতির অডিয়ো ফাঁস please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0051839351654053