রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে ২ শিক্ষার্থী আহত - দৈনিকশিক্ষা

রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে ২ শিক্ষার্থী আহত

নিজস্ব প্রতিবেদক |

রাজধানীর মিরপুরের শাহ আলী এলাকায় সিনিয়র জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে আরাফাত হোসেন রিফাত (১৫) ও মো. শাহেদ (১৮) নামের ২ শিক্ষার্থী আহত হয়েছে।

সোমবার (১৮ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শাহ আলী স্কুলের পেছনে এই ঘটনা ঘটে। আহত অবস্থায় তাদের ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

রিফাতের বাসা আমিন বাজার এলাকায়। আমিন বাজার আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ৮ম শ্রেণির পরীক্ষা দিয়েছে সে। আর শাহেদের বাসা মাজার রোডের জব্বার হাউজিংয়ে। সে তেজগাঁও কলেজের ইন্টারমিডিয়েট ১ম বর্ষের ছাত্র।

আহত শাহেদ জানায়, তারা কয়েকজন সন্ধ্যায় শাহআলী স্কুলের পেছনে রাস্তার পাশে বসে আড্ডা দিচ্ছিল। তখন একই এলাকার সাকিব, রায়হান হাসানসহ ১০/১২ জন তাদের সঙ্গে তর্ক শুরু করে দেয়। সাকিবরা এলাকায় নিজেদেরকে সিনিয়র দাবি করে। এই নিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে তাদের হাতে থাকা ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে আহত করে পালিয়ে যায় তারা। পরে বন্ধুরা তাদের ২ জনকে উদ্ধার করে প্রথমে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল নিয়ে যায়। সেখান থেকে পরে তাদের ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

রিফাতের মা বিলকিস আক্তার বলেন, গতকাল মিরপুর লালকুঠি এলাকায় নানীর বাসায় বেড়াতে যায় রিফাত। আজ সন্ধ্যার সময়ই সে নানীর বাসা থেকে বাইরে বের হয়েছে। তার কিছুক্ষণ পরেই এই ঘটনা শুনতে পাই।

ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (ইন্সপেক্টর) বাচ্চু মিয়া জানান, রিফাতের বুকে, পেটে, পিঠেসহ শরীরে বেশ কয়েকটি আঘাত রয়েছে। আর শাহেদের বাম বগলের পাশে আঘাত রয়েছে। দু’জনকেই চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার - dainik shiksha ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার - dainik shiksha ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার অবন্তিকার আত্মহত্যা: সাতদিনের মধ্যে তদন্ত সম্পন্নের আশ্বাস জবি উপাচার্যের - dainik shiksha অবন্তিকার আত্মহত্যা: সাতদিনের মধ্যে তদন্ত সম্পন্নের আশ্বাস জবি উপাচার্যের হয়রানির প্রতিকার চেয়েও ফল পাননি অবন্তিকা, অভিযোগ মায়ের - dainik shiksha হয়রানির প্রতিকার চেয়েও ফল পাননি অবন্তিকা, অভিযোগ মায়ের নতুন শিক্ষাক্রম: শিক্ষকদের কাছে প্রাইভেট না পড়লে মিলছে না মূল্যায়ন - dainik shiksha নতুন শিক্ষাক্রম: শিক্ষকদের কাছে প্রাইভেট না পড়লে মিলছে না মূল্যায়ন মূল্যায়ন বুঝলেও নৈপুণ্য অ্যাপে চ্যালেঞ্জের মুখে শিক্ষকরা - dainik shiksha মূল্যায়ন বুঝলেও নৈপুণ্য অ্যাপে চ্যালেঞ্জের মুখে শিক্ষকরা ‘পড়তে ও লিখতে’ শেখা প্রকল্প কেনো - dainik shiksha ‘পড়তে ও লিখতে’ শেখা প্রকল্প কেনো please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0036900043487549