ইন্দুরকানীতে চরণী পত্তাশী এলাকায় গত সোমবার স্কুলশিক্ষক মধুসূধন হালদারের স্ত্রী গোলাপি রানীকে সন্ত্রাসীরা দিনদুপুরে পিটিয়ে হত্যা করেছে। এ ঘটনায় প্রভাবশালীদের চাপে ওই দিন অপমৃত্যু মামলা করেন মধুসূধন। ইন্দুরকানী থানা পুলিশ লাশ ময়নাতদন্তে পাঠালে ওই নারীকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে জানানো হয়।
বুধবার রাতে পুলিশ হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে চরণী পত্তাশী ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি অনিমেষ হালদার ও সাংগঠনিক সম্পাদক আল আমিন বাবুকে গ্রেফতার করে। বাবু পত্তাশী ইউনিয়নের সংরক্ষিত নারী সদস্য তসলিমা আকতারের ছেলে।
অপমৃত্যু মামলার তিন দিন পর গতকাল বৃহস্পতিবার মধুসূধন হালদার ফের বাদী হয়ে ইন্দুরকানী থানায় হত্যা মামলা করেন।
ইন্দুরকানী থানার ওসি (তদন্ত) মাহবুবুর রহমান জানান, এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার হত্যা মামলা করা হয়েছে। এতে জড়িত থাকার অভিযোগে দু'জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মামলার তদন্ত চলছে।