শিক্ষার্থীদের জীবনমান উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রীর প্রণোদনা - দৈনিকশিক্ষা

শিক্ষার্থীদের জীবনমান উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রীর প্রণোদনা

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জনগণের রায়ে নির্বাচিত হয়ে প্রথম ক্ষমতায় আসেন ১৯৯৬ সালের সংসদীয় নির্বাচনে। সদ্য স্বাধীন হওয়া একটি দেশের স্থপতিকে সপরিবারে নৃশংস হত্যা ইতিহাসের এক পঙ্কিল অধ্যায়। শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা সে সময় দেশের বাইরে থাকায় সৌভাগ্যক্রমে বেঁচে যান। তাঁদের বেঁচে থাকাটাও ইতিহাসের ক্রমবিবর্তনের ধারার একটি বিশিষ্ট মাইলফলক। জীবনের নানা ঘাত-প্রতিঘাতের দুঃসহ যাত্রা পার করতে হয় বাবা-মা-ভাইদের হারানোর নীরব যন্ত্রণার মধ্য দিয়ে। ১৯৮১ সালের আগ পর্যন্ত মাতৃভূমিতে পা রাখাটাও ছিল অবরুদ্ধতার কঠিন জালে। মঙ্গলবার (২২ সেপ্টেম্বর) জনকণ্ঠ পত্রিকায় প্রকাশিত এক নিবন্ধে এ তথ্য জানা যায়।

নিবন্ধে আরও জানা যায়, মুক্তিযুদ্ধের লড়াকু রাজনৈতিক সংগঠন আওয়ামী লীগও এক অনিশ্চয়তার বাতাবরণে। স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির দাপটে সারাদেশ হতভম্ব, অনেকটা বাকরুদ্ধও। একে একে মুক্তিযুদ্ধের নিয়ামক চেতনা ভূলুণ্ঠিত করে ষড়যন্ত্রকারী দুর্বৃত্তরা ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনে শেখ হাসিনার দেশে ফেরাটাও কঠিন আবর্তে হিমশিম খাচ্ছে। তার পরও ইতিহাসের অনিবার্য পরিক্রমায় বঙ্গবন্ধু কন্যাকে স্বদেশের মাটিতে প্রত্যাবর্তন করতেই হয় ’৭৫-এর মর্মান্তিক ঘটনার ৬ বছর পর ১৯৮১ সালে। মাতৃভূমির মাটি স্পর্শ করাটাও ছিল শত্রু পরিবেষ্টিত এক দুর্গম পরিস্থিতির মুখোমুখি হওয়া। সঙ্গত কারণে স্বজন হারানোর ব্যথায় কাতর শেখ হাসিনার সে সময়ের নিত্য যাপিতজীবনও ছিল এক তমাসাচ্ছন্ন কালো অধ্যায়। সেখানে কি অসীম মনোবলে সংগঠনের নতুন মাত্রা দিয়ে পুনরুজ্জীবিত করা ছাড়াও নিজের আসনটিকে যোগ্য প্রমাণ করা ছিল ইতিহাসের দায়বদ্ধতা। মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহ্যিক সংগঠন আওয়ামী লীগ তখন চরম দুঃসময় অতিক্রান্ত করে যাচ্ছিল। নেতৃত্বশূন্য অবস্থায় সংগঠনটি দিশেহারা।

বঙ্গবন্ধুর জায়গায় অন্য কাউকে দায়িত্ব নিতে হলে সেখানেও যে অনমনীয় দক্ষ নেতৃত্বের যোগ্যতম স্থান তৈরি হওয়া তেমন পরিস্থিতিও সময়ের অনিবার্য গতিপ্রবাহ। অভিজ্ঞ, বর্ষীয়ান নেতারাও হতচকিত-দ্বিধান্বিতÑ কে হতে পারে, বঙ্গবন্ধুর যথার্থ রাজনৈতিক উত্তরসূরি? নির্বিঘেœ, নির্দ্বিধায় এই দামী আসনটি যিনি পূর্ণ করার ক্ষমতা রাখেন তাঁকে চিনতে সেদিন দক্ষ, প্রাজ্ঞ রাজনৈতিক নেতাদেরও ভুল হয়নি। সঙ্গত কারণে আওয়ামী লীগের সভাপতির আসনটি অলঙ্কৃত করতে যাঁকে বিবেচনায় আনা তিনিই বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য তনয়া শেখ হাসিনা। চরম বিপর্যয়ে যে গুরুভার স্বইচ্ছায় নিজের কাঁধে তুলে নিলেন শত বাধাবিপত্তিতেও তেমন শক্ত আসনটি বিন্দুমাত্র টলেনি। অকৃত্রিম দেশপ্রেম, সাধারণ মানুষের প্রতি সচেতন কর্তব্যবোধ থেকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শিক চেতনায় অনমনীয় চিত্তে নিজেকে তৈরি করা সেও এক পর্যায়ক্রমিক সংগ্রামী অভিযানের সফল নির্দেশনা। জীবনটা কখনও নিরাপদ আর নির্বিঘœ থাকার সুযোগ ছিল না। প্রাণ সংহারের আশঙ্কা ছাড়াও কন্টকাকীর্ণ পথ পাড়ি দেয়া ও লড়াকু অভিগমনের অনন্য পরিক্রমা।

সেই আশির দশক। স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারের প্রবল দাপট আর একচ্ছত্র একাধিপত্যে দুঃশাসনের যে জাঁতাকল তার থেকে বের হয়ে আসাটাও অত সহজ ব্যাপার ছিল না। রাজনৈতিক স্থবিরতার এমন দুর্বিপাকে ব্যক্তিগত জীবনও ছিল হরেক রকম সঙ্কট আর বিপন্নতার আবর্তে। যথার্থ গণতন্ত্রের চর্চা একেবারে শূন্যের কোঠায়। সেখানে বঙ্গবন্ধু কন্যা পিতার আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে অতিসাধারণ মানুষের কল্যাণে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক চর্চায় মনোযোগী হলেন। অপশক্তির দুর্ভেদ্য বেষ্টনীর মধ্যে নিজের সততা, নিষ্ঠা এবং দেশপ্রেমের অবিচলিত বোধে নিয়মতান্ত্রিক গণতন্ত্রকে জনগণের মাঝে উপহার দিতে নিরলস কর্মপ্রচেষ্টা অব্যাহত রাখলেন। নির্বাচনের নামে জবর দখলের যে মর্মান্তিক পালাক্রম সেখানেইও ধীর, স্থির চিত্তে বিপন্ন পরিস্থিতিকে সোজা পথে আয়ত্তে আনতে সঙ্কল্পবদ্ধ হলেন। শুরুটা হলো অবর্ণনীয় দুর্ভোগ আর যন্ত্রণার মধ্য দিয়ে সময়ের গতিপ্রবাহে; সেখানে আলোর নিশানায় নিজে যেমন সমর্পিত হলেন পাশাপাশি সাধারণ মানুষকেও একাত্মতার বাঁধনে যুক্ত করে নিলেন। তেমন দুর্গম পথ পাড়ি দিতে তাকে ২১টা বছর অপেক্ষমাণ থাকতে হলো। ইতোমধ্যে বিরোধী নেতা হিসেবে সংসদে নিজের আসন তৈরি করে নিলেন।

আশির দশকের অন্তিম লগ্নে স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী দাবানলের যে হুঙ্কার তাতেই এই একনায়ক ধরাশায়ী হলো। ক্ষমতার মোহে হিতাহিত জ্ঞানশূন্য এরশাদ জনরোষের মুখে পড়ে তার বহু কাক্সিক্ষত মসনদ থেকে ছিটকে পড়ে গেল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মাধ্যমে ১৯৯১ সালে যে গণতান্ত্রিক নির্বাচন হলো তাতে বিএনপি শাসন ক্ষমতায় এলেও শক্তিশালী বিরোধী দল হিসেবে আওয়ামী লীগও তার আসন মজবুত করে। বিরোধী নেত্রী হিসেবে সংসদে শেখ হাসিনার গঠনমূলক আলোচনা, পর্যালোচনা গণতন্ত্রের নিয়মতান্ত্রিক ধারাকে আরও সংহত করে। পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালের নির্বাচনও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়। এবার আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করার পর্যাপ্ত অংশীদারিত্ব পেলে দীর্ঘ একুশ বছর পর মুক্তিযুদ্ধের এই দলটি নতুন করে ক্ষমতায় আসে। সুদীর্ঘ ২১ বছরের যে অরাজক পরিস্থিতি; মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চেতনার অবমাননাসহ উগ্র সাম্প্রদায়িকতা ও মৌলবাদের আশ্রয়-প্রশয়ে সারাদেশ বিভ্রান্ত, পথহারা এবং আদর্শচ্যুত। সেখান থেকে নতুন উদ্যোমে বিবিধ সামাজিক অভিশাপকে শিকড় থেকে উপড়ে ফেলা তেমন দায় নিতে গিয়ে সামনে এসে যায় বঙ্গবন্ধু হত্যার আইনী প্রক্রিয়াটিও। যা এতদিন ধরে অবরুদ্ধতার কঠিন জালে আটকে পড়ে ছিল। সাংবিধানিক প্রক্রিয়ায় এই জঘন্য হত্যার বিচার না হওয়ার বিধিও প্রবর্তন করা হয়।

শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে কোন দাপট কিংবা ঔদ্ধত্য দেখাননি। বরং আইনী প্রক্রিয়ায় তেমন অবরুদ্ধতার জট খোলার প্রচেষ্টায় বিধিনিষেধেরই অনুবর্তী হলেন। অর্থাৎ ইনডেমনিটি বিল আইনী পথে বাতিল করা থেকে শুরু করে সব ধরনের জটলার ব্যূহ ভেদ করে বৈধভাবে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারিক প্রক্রিয়াকে নতুন মাত্রা দিলেন। তারপর মনোসংযোগ করলেন এই নৃশংস রক্তাক্ত ঘটনার মূল হোতাদের বিচারকাজ। এমন সব ঐতিহাসিক দায়বদ্ধতা পালন করতে গিয়ে প্রত্যক্ষ করলেন অতি সাধারণ জনগোষ্ঠীর জীবনমানের অসহনীয় দুরবস্থা। নজর দিলেন উন্নয়নের গুরুত্বপূর্ণ সূচকে নতুন ধারা প্রবর্তন করে প্রবৃদ্ধির গতিপ্রবাহে দেশকে নিরবচ্ছিন্নভাবে এগিয়ে দেয়া। সেই শুরু তারপর আর পেছনের দিকে তাকানোর সুযোগই ছিল না। জনগণের ৫টি নাগরিক অধিকার ছাড়াও সমস্ত অসাম্য বৈষম্যকে দূরীভূত করতে প্রাসঙ্গিক কর্মযোগ এগিয়ে নেয়া শেখ হাসিনার অবিস্মরণীয় কীর্তি। ২০০১ সালে তেমন প্রবহমান উন্নয়নযজ্ঞে ব্যবচ্ছেদ তৈরি হলে দেশ পুনরায় অরাজক পরিস্থিতির আবর্তে পড়ে।

বিএনপির হঠকারী রাজনীতি, দুঃশাসন ও পেশীশক্তির দুর্বৃত্তায়ন সব মিলিয়ে দেশে যে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তাকে সামাল দিতে এবার সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় বসে। দীর্ঘ ২ বছর অনির্বাচিত সরকার দেশ শাসন করার পর পুনরায় সাংবিধানিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ২০০৮ সালের ডিসেম্বর মাসে অনুষ্ঠিত এই নির্বাচনে শেখ হাসিনার সরকার পুনরায় শাসন ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হলে সে অদম্য যাত্রা আজ অবধি বহমান। প্রায় ১ যুগ অতিক্রম হতে চলল প্রধানমন্ত্রীর টানা দীর্ঘ শাসন। আর বাংলাদেশ পৌঁছে গেল এক অনন্য উচ্চতায়। অনুন্নত দেশ থেকে ধাপে ধাপে উন্নয়নশীল দেশে নতুন অবয়বে তৈরি সেও এক অসম তেজস্বিতা এবং অনন্য দেশপ্রেমের অনির্বাণ দীপ্তি। নিম্ন আয়ের দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দিকে অগ্রসরমান বাংলা আজ বিশ্বের রোল মডেল। কৃষি অর্থনীতির অভাবনীয় জোয়ারে খাদ্যে আজ বাংলাদেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ। পোশাক শিল্পে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে নজরকাড়া। আন্তর্জাতিক বাণিজিক সীমানায়ও বাংলাদেশের আসন মজবুত এবং ঈর্ষণীয়। দেশীও বহির্বিশ্বের অর্থনৈতিক বলয়ে বাংলাদেশ এক সময়োপযোগী অবদান রেখে অনেককে হতবাক করে দিয়েছে।

এত অল্প সময়ের মধ্যে এই দ্রুত উন্নয়ন অভাবনীয়। শিক্ষার গুরুত্বপূর্ণ সূচকেও বাংলাদেশ তার নজরকাড়া সক্ষমতাকে আলোকিত করতে পেরেছে। শিক্ষায় ঝরে পড়ার হার কমতির দিকে। সমতাভিত্তিক শিক্ষা কর্মসূচীতে ছাত্রছাত্রীর ব্যবধান শূন্যের কোঠায়। কিছু ক্ষেত্রে ছাত্রীরা অনেক এগিয়েও। এ ছাড়া প্রাইমারী শিক্ষায় বিশ্ব প্রতিবেদনে বাংলাদেশ শীর্ষস্থানে। এমন অর্জনে প্রধানমন্ত্রীর অবিস্মরণীয় কর্মযোগ নিয়ামক শক্তির ভূমিকায় নেমেছে। এ ছাড়া অর্ধাংশ নারীকে এগিয়ে নিতে সরকারপ্রধানের আধুনিক কর্মপ্রকল্প দেশকে নতুন মাত্রা দিয়েছে। ব্যবসায়ে নারী অংশীদারিত্ব বেড়েছে। সরকারী-বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে নারীদের ঈর্ষণীয় সাফল্য উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রার অনন্য সম্ভাবনা। মর্যাদাপূর্ণ শীর্ষপদঅর্জনও নারীর দক্ষতার আর এক নিদর্শন। এসব কিছু করতে সংশ্লিষ্টদের জন্য প্রাসঙ্গিক সুযোগ-সুবিধার দ্বার উন্মোচন করা হয়েছে।

সরকারপ্রধানের তীক্ষè নজরদারিতে এসেছে প্রাইমারী শিক্ষার্থীরা। যেখানে ঝরে পড়ার আশঙ্কা থাকে বেশি। ফলে যথেষ্ট প্রণোদনা দিয়ে শিশু শিক্ষার্থীদের তাদের পাঠক্রমে মনোযোগী করার প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। উপবৃত্তি প্রকল্পে তাদের জন্য বাজেটে আলাদা বরাদ্দ শিশু শিক্ষার্থীর জীবনমানকে পাল্টে দিয়েছে। এমন কার্যক্রম দেশব্যাপী সম্প্রসারিত। ফলে সুবিধাবঞ্চিতরাও এই প্রকল্পের আওতায় এসে তাদের জীবনকে নতুনভাবে তৈরি করছে। করোনাকালে শিক্ষা ব্যবস্থায় যে মারাত্মক সঙ্কট বিশেষ করে শিশু শিক্ষার্থীদের আপদকালীন সময় বিবেচনায় রেখে তাদের জন্য নতুন আরও কিছু পদক্ষেপ প্রধানমন্ত্রীর সময়োপযোগী কর্মপ্রকল্প। প্রাইমারী শিশুদের জন্য ‘মিডডে মিল’ তেমন একটি সার্বজনীন সংযোগ যেখানে সারাদেশের সংশ্লিষ্টরা এই কর্মদ্যোতনার আওতায় এসে যাবে।

তিন দিন খিচুড়ি বাকি কয়েকদিন অন্য খাবার সরবরাহ করে দুপুরের আহারের আয়োজন কোমলমতি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি বাড়তি প্রণোদনা যা প্রাইমারী ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষা জীবন অবারিত করার একটি অনন্য পদক্ষেপ। নতুন করে আরও একটি অভাবনীয় কর্মযোগ সংশ্লিষ্টদের উদ্দেশ্যে ব্যয়িত হবে। বছরের শুরুতে সারা বাংলাদেশের প্রাইমারী শিক্ষার্থীদের কাছে প্রধানমন্ত্রীর দেয়া অর্থ বরাদ্দ পৌঁছে যাবে। প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্য ১০০০ টাকা তাদের অথবা অভিভাবকদের মোবাইলে চলে যাবে। যা আগামীর অর্থবছরের শিক্ষা বাজেটের সঙ্গে একাত্ম করা হবে। আর এই মহতীও সার্বজনীন কর্মযোগ জানুয়ারির বই উৎসবের সঙ্গেই শুরু করা হবে। তবে এই টাকা খরচ করার পরামর্শও এসেছে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে। শিশুদের খাতা, কলম, টিফিন বক্স ও স্কুল ড্রেস কেনার বাবদে যেন টাকাটা খরচ করা হয়। করোনা সঙ্কটের মাঝ পথে প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের ঝরে যাওয়ার আশঙ্কা সংশ্লিষ্ট সবাইকে বিচলিত করেছে। তেমন দুঃসময়কে প্রতিরোধ করতেই প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক অনুমোদিত এই মহাপরিকল্পনা যা শিক্ষার্থীদের জীবনমান উন্নয়নে বিশেষ অবদান রাখবে।

লেখক : নাজনীন বেগম, সাংবাদিক

ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন - dainik shiksha ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে - dainik shiksha জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা - dainik shiksha রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি - dainik shiksha প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0062739849090576