স্বল্প সুদে গৃহঋণ পাওয়ার অপেক্ষায় সরকারি কর্মচারীরা - দৈনিকশিক্ষা

স্বল্প সুদে গৃহঋণ পাওয়ার অপেক্ষায় সরকারি কর্মচারীরা

নিজস্ব প্রতিবেদক |

সরকারি কর্মচারীদের জন্য স্বল্প সুদে গৃহঋণের সুবিধা বর্তমান সময়ে বেশ আলোচিত একটি বিষয়। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে অর্থাৎ ১ জুলাই থেকে কার্যকর হবে বলে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন গত ৩০ জুলাই জারিও হয়। অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ থেকে জারি করা ওই প্রজ্ঞাপনের পর অনেকে ধরে নিয়েছিলেন এখনই পাওয়া যাবে গৃহঋণ। কিন্তু সহসা তা মিলছে না।

সরকারি কর্মচারীদের গৃহঋণ পেতে আরও সময় লাগবে। অন্তত চার থেকে পাঁচ মাস! তবে নির্বাচনকে সামনে রেখে সরকার এ ঋণ কার্যক্রম আগামী ডিসেম্বরের আগেই চালু করতে চায়। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

আরও পড়ুন : সরকারি চাকরিজীবীদের গৃহঋণের প্রজ্ঞাপন জারি

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা  বলেন, সরকার এ ঋণ কার্যক্রমে উদ্যোগ নিলেও তা বাস্তবায়ন করবে রাষ্ট্র মালিকানাধীন তফসিলি ব্যাংকসমূহ। সঙ্গে থাকবে বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশন। এসব প্রতিষ্ঠান তাদের নিজস্ব তহবিল থেকে সরকারি কর্মচারীদের জন্য গৃহনির্মাণ ঋণ প্রদান কার্যক্রম পরিচালনা করবে।

এ ঋণে সরল সুদহার (সুদের ওপর সুদ নয়) হবে ১০ শতাংশ। ১০ শতাংশ সুদের পাঁচ শতাংশ দেবে সরকার, বাকি পাঁচ শতাংশ বহন করবে ঋণগ্রহীতা। এ জন্য কোনো সরকারি কর্মচারীকে ঋণ নেয়ার জন্য অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান মনোনীত করার আগে অর্থ বিভাগের অনুমতি নিতে হবে।

এসব বিষয়ে দেখভালের জন্য অর্থ বিভাগের একটি স্বতন্ত্র সেল গঠন করা হবে। এ সেল গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করেছে অর্থ বিভাগ। সেল গঠন হলে কর্তৃপক্ষ ঋণ কার্যক্রম বাস্তবায়নকারী রাষ্ট্র মালিকানাধীন তফসিলি ব্যাংকসমূহ ও বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশনের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক চুক্তি (এমওইউ) করবে। সম্পূর্ণ অটোমেশন (অনলাইন) ভিত্তিতে এ কার্যক্রম পরিচালিত হবে। এজন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম অনলাইনে উন্নীত করতে হবে। এসব কাজ সম্পূর্ণ করতে অন্তত চার থেকে পাঁচ মাস সময় লাগবে।

তবে এ কার্যক্রম যখনই বাস্তবায়ন হোক না কেন বয়সসহ অন্যান্য সব শর্তাদি ১ জুলাই থেকে ধরা হবে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে অর্থ বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব আব্দুর রউফ তালুকদার বলেন, ইতোমধ্যে ‘সরকারি কর্মচারীদের জন্য ব্যাংকিং ব্যবস্থার মাধ্যমে গৃহনির্মাণ ঋণ প্রদান-সংক্রান্ত নীতিমালা’র প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে। এটি দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আলোচনা চলছে। খুব শিগগিরই এটি বাস্তবায়ন হবে।

গত ৩০ জুলাই অর্থ বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব আব্দুর রউফ তালুকদার স্বাক্ষরিত ‘সরকারি কর্মচারীদের জন্য ব্যাংকিং ব্যবস্থার মাধ্যমে গৃহ নির্মাণ ঋণ প্রদান নীতিমালা’ ২০১৮ প্রজ্ঞাপন আকারে জারি করে অর্থ বিভাগ। নীতিমালা অনুযায়ী, গৃহনির্মাণে পাঁচ শতাংশ সরল সুদে ঋণ নেয়ার যোগ্যতা হিসেবে কর্মচারীদের বয়সসীমা করা হয় চাকরি স্থায়ী হওয়ার পর সর্বনিম্ন পাঁচ বছর এবং সর্বোচ্চ ৫৬ বছর।

নীতিমালার আওতায় জাতীয় বেতন স্কেলের গ্রেড ভেদে সর্বোচ্চ ৭৫ লাখ এবং সর্বনিম্ন ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ নেয়া যাবে। এ ঋণের মোট সুদ হার ১০ শতাংশ। তবে এ ১০ শতাংশ সুদের পাঁচ শতাংশ সরকার এবং বাকি পাঁচ শতাংশ ঋণগ্রহীতা পরিশোধ করবে। ছয় মাস গ্রেস পিরিয়ডসহ (ঋণ পরিশোধ শুরুর সময়) ২০ বছর মেয়াদে এ ঋণ পরিশোধ করতে হবে।

নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, উপসচিব থেকে সচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তারা, জাতীয় বেতন স্কেলের পঞ্চম থেকে প্রথম গ্রেডভুক্তরা ৭৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ২০ বছর মেয়াদে এ ঋণ নিয়ে বাড়ি নির্মাণ কিংবা ফ্ল্যাট ক্রয় করতে পারবেন। সর্বনিম্ন ১৮ থেকে ২০তম গ্রেডের কর্মচারীরা ঢাকাসহ সব সিটি কর্পোরেশন ও বিভাগীয় সদরে ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ সুবিধা পাবেন।

সরকারি কর্মচারীদের জন্য ব্যাংকিং ব্যবস্থার মাধ্যমে গৃণনির্মাণের ক্ষেত্রে রাষ্ট্র মালিকানাধীন তফসিলি ব্যাংকসমূহ ও বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশন তাদের নিজস্ব তহবিল থেকে সরকারি কর্মচারীদের জন্য গৃহনির্মাণ ঋণ প্রদান কার্যক্রম পরিচালনা করবে। তবে সরকার অন্য যে কোনো বাণিজ্যিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিয়োগ দিতে পারবে।

নীতিমালা অনুযায়ী, জাতীয় বেতন কাঠামোর পঞ্চম গ্রেড থেকে প্রথম গ্রেডভুক্ত কর্মকর্তা, যাদের বেতন স্কেল ৪৩ হাজার বা এর বেশি তারা প্রত্যেকে ঢাকাসহ সব সিটি কর্পোরেশন ও বিভাগীয় সদরে গৃহনির্মাণে ঋণ পাবেন ৭৫ লাখ টাকা। জেলা সদরে এর পরিমাণ হবে ৬০ লাখ টাকা এবং অন্যান্য এলাকায় ৫০ লাখ টাকা।

বেতনকাঠামোর নবম গ্রেড থেকে ষষ্ঠ গ্রেড পর্যন্ত বা যাদের মূল বেতন ২২ হাজার থেকে ৩৫ হাজার ৫০০ টাকা, তারা ঢাকাসহ সব সিটি কর্পোরেশন ও বিভাগীয় সদর এলাকার জন্য ৬৫ লাখ টাকা, জেলা সদরের জন্য ৫৫ লাখ এবং অন্যান্য এলাকার জন্য ৪৫ লাখ টাকা ঋণ পাবেন।

দশম থেকে ১৩তম গ্রেড পর্যন্ত যাদের মূল বেতন ১১ হাজার থেকে ১৬ হাজার টাকা তারা ঢাকাসহ সব সিটি কর্পোরেশন ও বিভাগীয় সদরের জন্য ৫৫ লাখ টাকা, জেলা সদরের জন্য ৪০ লাখ টাকা এবং অন্যান্য এলাকার জন্য ৩০ লাখ টাকা ঋণ পাবেন।

১৪তম থেকে ১৭তম গ্রেড বা নয় হাজার থেকে ১০ হাজার ২০০ টাকা বেতন স্কেলে ঢাকাসহ সব সিটি কর্পোরেশন ও বিভাগীয় সদরের জন্য ৪০ লাখ টাকা, জেলা সদরের জন্য ৩০ লাখ টাকা এবং অন্যান্য এলাকার জন্য ২৫ লাখ টাকা ঋণ পাবেন। ১৮তম থেকে ২০তম গ্রেড বা আট হাজার ২৫০ টাকা থেকে আট হাজার ৮০০ টাকা পর্যন্ত মূল বেতন পান- এমন কর্মচারীরা ঢাকাসহ সিটি কর্পোরেশন ও বিভাগীয় সদরের জন্য গৃহনির্মাণ ঋণ পাবেন ৩০ লাখ টাকা। জেলা সদরে এটি হবে ২৫ লাখ টাকা এবং অন্যান্য এলাকার জন্য পাবেন ২০ লাখ টাকা।

সরকারি কর্মচারীদের গৃহনির্মাণে ঋণের মাধ্যমে অর্থের জোগান দিতে এ নীতিমালা করা হলেও সরকারের আওতাধীন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, অধিদফতর, পরিদফতর ও কার্যালয়গুলোতে স্থায়ী পদের বিপরীতে নিয়োগপ্রাপ্ত বেসামরিক কর্মচারীরাও এ সুবিধা পাবেন। সামরিক, রাষ্ট্রায়ত্ত ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোম্পানি, পৃথক বা বিশেষ আইন দ্বারা সৃষ্ট প্রতিষ্ঠানে নিযুক্ত কর্মচারীরা এ নীতিমালার আওতাভুক্ত হবেন না। তবে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ব্যাংক থেকে এ ধরনের গৃহনির্মাণ ঋণ সুবিধা পেয়ে থাকেন।

এ হিসাবে সরকারের প্রায় ১২ লাখ কর্মকর্তা-কর্মচারী গৃহনির্মাণ ঋণ সুবিধা পাবেন। তারা এককভাবে এ ঋণ নিতে পারবেন। আবাসিক বাড়ি করার জন্য গ্রুপভিত্তিক ঋণও নেয়া যাবে। ফ্ল্যাট কেনার জন্যও এ ঋণ সুবিধা পাওয়া যাবে। তবে ফ্ল্যাট হতে হবে সম্পূর্ণ প্রস্তুত অর্থাৎ রেডি ফ্ল্যাট। অবশ্য সরকারি সংস্থার নির্মাণ করা ফ্ল্যাট কেনার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ রেডি ফ্ল্যাটের শর্ত শিথিল করা যাবে।

তবে কোনো সরকারি কর্মচারীর বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা রুজু এবং দুর্নীতি মামলার ক্ষেত্রে চার্জশিট দাখিল হলে মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যান্ত এ নীতিমালার আওতায় ঋণ গ্রহণের যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন না। পাশাপাশি সরকারি চাকরিতে চুক্তিভিত্তিক, খণ্ডকালীন ও অস্থায়ী ভিত্তিতে নিযুক্ত কোনো কর্মচারী এ নীতিমালার আওতায় ঋণ পাওয়ার যোগ্য হবেন না।

নীতিমালায় আরও বলা হয়েছে, কোনো কর্মচারী ঋণ নেয়ার পর স্বেচ্ছায় চাকরি ছাড়লে বা বাধ্যতামূলক অবসর, বরখাস্ত বা চাকরিচ্যুত হলে আদেশ জারির তারিখ থেকে ঋণের অবশিষ্ট মেয়াদের জন্য সুদ বাবদ সরকার কোনো ভর্তুকি দেবে না। এক্ষেত্রে ঋণের অপরিশোধিত অর্থ সংশ্লিষ্ট কর্মচারীর পেনশন সুবিধা বা আনুতোষিক সুবিধা থেকে আদায় করা হবে। ঋণগ্রহীতার মৃত্যু হলে তার পারিবারিক পেনশন ও আনুতোষিক সুবিধা থেকে যতটুকু সম্ভব ঋণ পরিশোধ করা হবে। এরপরও ঋণ পাওনা থাকলে উত্তরাধিকারদের কাছ থেকে তা আদায় করা হবে।

ঋণের সর্বোচ্চ সিলিং নির্ধারণ সম্পর্কে নীতিমালায় বলা হয়েছে, বেতন স্কেল অনুযায়ী সর্বোচ্চ যে সিলিং সরকার নির্ধারণ করে দেবে, সেটিও বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠানের যথাযথ পদ্ধতিতে যে পরিমাণ ঋণ সুবিধা নির্ধারণ করবে তার মধ্যে যেটি কম সেই পরিমাণ ঋণ পাবেন। ফ্ল্যাট কেনা বা নিজস্ব জমিতে বাড়ি নির্মাণের ক্ষেত্রে ঋণ দেয়ার জন্য ডেট ইক্যুইটি রেশিও (অনুপাত) হবে ৯০:১০। অর্থাৎ ফ্ল্যাট কেনা বা নিজস্ব জমিতে বাড়ি নির্মাণের জন্য কেউ নিজস্ব উদ্যোগে ১০ টাকা খরচ করলে তিনি ৯০ টাকা ঋণ পাবেন।

ঋণের সুদ সম্পর্কে নীতিমালার ৭ (ঘ) ধারায় বলা হয়েছে, ‘সরকারি কর্মচারীদের গৃহনির্মাণ ঋণের সুদের হার হবে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ। এটি হবে সরল সুদ এবং সুদের ওপর কোনো সুদ আদায় করা হবে না। ঋণগ্রহীতা কর্মচারী ব্যাংক রেটের সমহারে (বর্তমানে যা ৫ শতাংশ) সুদ পরিশোধ করবেন। সুদের অবশিষ্ট অর্থ সরকার ভর্তুকি হিসেবে প্রদান করবে।’

নীতিমালার ৪ ধারায় ঋণ পাওয়ার শর্ত হিসেবে বলা হয়েছে, এ নীতিমালার আওতায় একজন সরকারি কর্মচারী দেশের যেকোনো এলাকায় গৃহনির্মাণ বা ফ্ল্যাট কেনার উদ্দেশ্যে ঋণ গ্রহণ করতে পারবেন। গৃহনির্মাণ বা ফ্ল্যাট কেনার ক্ষেত্রে ভবনের নকশা উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের অনুমোদিত হতে হবে। যে জমি বা ফ্ল্যাট কেনা হবে, তা সম্পূর্ণ দায়মুক্ত হতে হবে। ঋণদানকারী ব্যাংক বা বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান নির্ধারিত ব্যাংকে আবেদনকারীর একটি হিসাব থাকবে। ওই হিসাবের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট কর্মচারীর বেতন-ভাতা, পেনশন ও গৃহনির্মাণ বা ফ্ল্যাট ক্রয় ঋণ বিতরণ ও আদায়ের পুরো কার্যক্রম পরিচালিত হবে। রেডি ফ্ল্যাট কেনার ক্ষেত্রে ঋণের পুরো অর্থ এক কিস্তিতে ছাড় করবে ব্যাংক। গৃহনির্মাণের ক্ষেত্রে ঋণের টাকা চার কিস্তিতে ছাড় করা যাবে।

নীতিমালা অনুযায়ী, গৃহনির্মাণ ঋণ দেয়ার আগে যে সম্পত্তিতে ঋণ দেয়া হবে, তা ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান বরাবর রেজিস্টার্ড দলিলমূলে বন্ধক রাখতে হবে। বাস্তুভিটায় বাড়ি করার ক্ষেত্রে ঋণগ্রহীতার মালিকানাধীন অন্য কোনো সম্পত্তি বন্ধক রাখা যাবে। এ ঋণ পরিশোধের মেয়াদ হবে ২০ বছর।

গৃহনির্মাণের প্রথম কিস্তি ঋণের অর্থ পাওয়ার এক বছর পর, ফ্ল্যাট কেনার ক্ষেত্রে ঋণের অর্থ পাওয়ার ছয় মাস পর থেকে ঋণগ্রহীতা মাসিক কিস্তিতে ঋণ পরিশোধ শুরু করবেন। কোনো কারণে মাসিক কিস্তি পরিশোধে দেরি হলে বিলম্বের জন্য আরোপযোগ্য সুদ শেষ কিস্তির সঙ্গে যুক্ত হবে। যে ব্যাংক ঋণ দেবে, সেই ব্যাংকে তার মাসিক বেতনের হিসাব খুলতে হবে। তার বেতন-ভাতা ওই হিসাবে জমা হবে। ব্যাংক সেখান থেকে প্রথমে মাসিক ভিত্তিতে কিস্তির টাকা কেটে নেবে। পরে ঋণগ্রহীতা বেতন-ভাতার বাকি অর্থ হিসাব থেকে তুলতে পারবেন। ঋণগ্রহীতা অন্যত্র বদলি হলে তার হিসাবও সেখানে একই ব্যাংকের কোনো শাখায় স্থানান্তর করে নেবেন।

প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ জুনের মধ্যে: প্রতিমন্ত্রী - dainik shiksha প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ জুনের মধ্যে: প্রতিমন্ত্রী পূর্ণাঙ্গ উৎসব ভাতা দাবি মাধ্যমিকের শিক্ষকদের - dainik shiksha পূর্ণাঙ্গ উৎসব ভাতা দাবি মাধ্যমিকের শিক্ষকদের ঝরে পড়াদের ক্লাসে ফেরাতে কাজ করছে সরকার - dainik shiksha ঝরে পড়াদের ক্লাসে ফেরাতে কাজ করছে সরকার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি, ভাইবোন গ্রেফতার - dainik shiksha প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি, ভাইবোন গ্রেফতার ভিকারুননিসায় ৩৬ ছাত্রী ভর্তিতে অভিনব জালিয়াতি - dainik shiksha ভিকারুননিসায় ৩৬ ছাত্রী ভর্তিতে অভিনব জালিয়াতি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বন প্রায় শূন্যের কোটায় - dainik shiksha শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বন প্রায় শূন্যের কোটায় ‘চার আনা’ উৎসব ভাতা: প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রী সমীপে - dainik shiksha ‘চার আনা’ উৎসব ভাতা: প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রী সমীপে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0078630447387695