ডিগ্রি কলেজে তৃতীয় শিক্ষক নিয়োগে এগিয়ে রয়েছে রাজশাহী জেলা। সারাদেশে ১ হাজার ৬৮৯ জন তৃতীয় শিক্ষক কর্মরত আছেন। এর মধ্যে রাজশাহী জেলায় আছেন ২৪৮জন। দ্বিতীয় অবস্থানে আছে নাটোর জেলা। এই জেলায় তৃতীয় শিক্ষকের সংখ্যা ১৩২। তৃতীয় নওগাঁ জেলায় ১১৬ জন এবং চতুর্থ অবস্থানে থাকা পাবনা জেলায় ১০১ জন। বাকি জেলাগুলো শূন্য থেকে ৯১ এর মধ্যে তৃতীয় শিক্ষক আছে। কলেজের অধ্যক্ষরা দৈনিক শিক্ষাডটকমকে এ খবর নিশ্চিত করেছেন।
ডিগ্রি কলেজের প্রতিটি বিষয়ের দুইজন শিক্ষককে এমপিওভুক্ত করা হয়। জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা অনুযায়ী প্রয়োজনবোধে কলেজগুলো আরও একজন শিক্ষক নিয়োগ দিতে পারবে তবে, সেই শিক্ষক এমপিও (বেতন-ভাতার সরকারি অংশ) পাবেন না।
তৃতীয় শিক্ষক নেই এমন জেলা রয়েছে ১২টি। ১ জন করে তৃতীয় শিক্ষক আছে ৩টি জেলায়। ২জন করে আছে দুই জেলায়। ৪ জন আছে এক জেলায়। ৫ জন আছে এক জেলায়, ৭ জন করে আছে দুই জেলায়, ৬ জন এক জেলায়, ৮ জন আছে এক জেলায়, ৯ জন করে আছে ৪ জেলায়, ১১ জন এক জেলায়, ১২ জন এক জেলায়, ১৩ জন এক জেলায়, ১৫ জন করে দুই জেলায়, ১৮ জন এক জেলায়, ২০ জন এক জেলায়, ২১ জন এক জেলায়, ২৪ জন করে তিন জেলায়, ২৬ জন করে দুই জেলায়, ২৭ জন এক জেলায়, ৩০ জন এক জেলায়, ৩১ জন এক জেলায়, ৩২ জন করে দুই জেলায়, ৩৩ জন এক জেলায়, ৪১ জন করে দুই জেলায়, ৬০ জন করে দুই জেলায়, ৬১ জন এক জেলায়, ৯১ জন এক জেলায়।
কোন জেলায় কত তৃতীয় শিক্ষক:
কুষ্টিয়া জেলা ৩০, বগুড়া ৬১, পিরোজপুর ১২, কিশোরগঞ্জ ৫, শেরপুর ৮, পঞ্চগড় ১৫, রাজবাড়ি ২৬, চাঁদপুর ৩২, নড়াইল ১, চুডাঙ্গা ২৪, সাতক্ষীরা ৯১, গাজিপুর ৭, ঝিনাইদহ ২০, সিরাগঞ্জ ৭৩, পাবনা ১০১, নেত্রকোনা ১৫, ঠাকুরগাঁও ২১, বরিশাল ৭, ময়মনসিংহ ২১, নরসিংদি ১, চট্টগ্রাম ১৮, কুমিল্লা ২৫, বরগুনা ৯, মৌলভীবাজার ৪, কক্সবাজার ৯, টাঙ্গাইল ২, ভোলা ৪১, দিনাজপুর ১৩, নওগাঁ ১১৬, খুলনা ৪৬, গাইান্ধা ৩২, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ২৭, কুড়িগ্রাম ৬০, রংপুর ৪১, গোপালগঞ্জ ৫, শরীয়তপুর ৯, মাগুড়া ৯, জামালপুর ১১, জয়পুরহাট ৩১, বাগেরহাট ২৪, যশোর ৪১, ঝালকাঠি ১৮, রাজশাহী ২৪৭, সিলেট ১, হবিগঞ্জ ২, পটুয়াখালী ২৬, মানিকগঞ্জ ৭, লালমনিরহাট ৩৩, ঢাকা ৬০, নীলফামারী ২৪, নাটোর ১৩২।