২৫ জুন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ঘেরাও করবে প্রগতিশীল ছাত্র জোট - দৈনিকশিক্ষা

২৫ জুন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ঘেরাও করবে প্রগতিশীল ছাত্র জোট

নিজস্ব প্রতিবেদক |

স্বাস্থ্যখাতে চরম অব্যবস্থাপনা, দুর্নীতি-লুটপাট বন্ধ, সব নাগরিকের জন্য রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা ও বিনা চিকিৎসায় মৃত্যু বন্ধের দাবিতে আগামী ২৫ জুন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ঘেরাও করবে প্রগতিশীল ছাত্র জোট। এর আগে সকাল ১১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি’র রাজু ভাস্কর্যে জমায়েত হয়ে মন্ত্রণালয় বরাবর মিছিল নিয়ে যাবেন জোটের নেতা-কর্মীরা। মঙ্গলবার (২৩ জুন) অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান ছাত্র জোটের নেতারা। এছাড়া আগামী ২৮ জুন একই দাবিতে সারাদেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনের ঘোষণাও দেন তারা।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জোটের সমন্বয়ক ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ শাহরিয়ার, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নে সভাপতি মেহেদী হাসান নোবেল, সাধারণ সম্পাদক অনিক রায়, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সভাপতি আল কাদেরী জয়, সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন প্রিন্স ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের অর্থ সম্পাদক প্রগতি বর্মণ তমা।

সংবাদ সম্মেলনে নেতারা বলেন, সারাবিশ্বের মতো আমাদের দেশের জনগণও করোনা মহামারীর ভয়াল সংকটে নিমজ্জিত। মানুষের অসহায়ত্ব সকল সীমা ছাড়িয়েছে। কেন এ অবস্থা, এ নিয়ে যত প্রশ্ন, জিজ্ঞাসা, ক্ষোভ সর্বশক্তি দিয়ে তা দমন করতে উদ্যত বর্তমান সরকার। শুরু থেকেই বিভিন্ন মন্ত্রীদের বাগাড়ম্বর, সরকারেরর বিভিন্ন দপ্তরের সমন্বয়হীনতা, একে অপরের ঘাড়ে দায় চাপানোর প্রবণতা

লক্ষণীয়ভাবে চলছে। এর ফলে সংক্রমণ কোনোভাবেই থামছে না, বরং চার মাস পরে এই ঢেউ ক্রমেই ঊধ্বমুখী হচ্ছে। তারা ভাইরাসকেও একইভাবে গায়ের জোরে আর কথার তোড়ে নিয়ন্ত্রণ করে ফেলবে। কিন্তু তা পারেনি। শতাব্দীর সবচেয়ে বড় স্বাস্থ্য বিপর্যয় করোনা মহামারী একদিকে যেমন স্বাস্থ্যখাতে রাষ্ট্রের চরম অবহেলা ও জনগণের অসহায়ত্ব তুলে ধরেছে, অন্যদিকে শাসকশ্রেণির উন্নয়নের গালগল্প ও গনবিরোধী চরিত্রকে আরও উন্মোচিত করেছে।

ছাত্র জোটের নেতারা বলেন, আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার এমন বেহাল দশা যে, করোনা ভাইরাসে মৃত্যু ও আক্রান্তের সংখ্যা তো বাড়ছেই, এই সময়ে নন করোনা রোগীও বিনা চিকিৎসায় মারা যাচ্ছে। একদিকে হাসপাতালগুলোতে পর্যাপ্ত আইসিইউ, ভেন্টিলেশন ব্যবস্থা নেই, ন্যূনতম সেন্ট্রাল অক্সিজেন সরবরাহ ব্যবস্থা নেই। সিন্ডিকেটের হাতে বন্দি হয়ে আছে অক্সিজেন সিলিন্ডার। হাসপাতালে পর্যাপ্ত বেড নেই, ডাক্তার-নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী ও দক্ষ জনবল সংকট রয়েছে। করোনা নেগেটিভ সার্টিফিকেট না দেখালে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে মানুষের চিকিৎসা মিলছে না, আবার দিনরাত রাস্তায় বসে অপেক্ষা করেও করোনা টেস্ট করা যাচ্ছে না। দেশের ৪৪টি জেলায় করোনা টেস্টের কোনো পিসিআর মেশিন নেই। হাসপাতালে হাসপাতালে ছুটতে ছুটতে পথে মৃত্যুবরণ করার দুঃখজনক ঘটনা যেমন দেখছি আমরা তেমনি বাণিজ্যিক হাসপাতালগুলোর চিকিৎসা বাণিজ্যের নির্মমতা প্রত্যক্ষ করছেন দেশবাসী। বেক্সিমকো কোম্পানির রেমডিসিভির উৎপাদনের অনুমতি বিদ্যুৎ গতিতে মিললেও গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের উৎপাদিত র‌্যাপিড টেস্টিং কিট নিয়ে হচ্ছে বহু নাটকীয়তা।

নেতারা আরও বলেন, স্বাস্থ্যখাতে ভয়াবহ দুর্নীতির কথা আমরা সবাই জানি। সম্প্রতি বিশ্বব্যাংক, এডিবি’র বরাদ্দকৃত অর্থে নেয়া ক্রয় প্রকল্পে যেমন ওয়েবসাইট বানানো, সফটওয়ার তৈরি করা ইত্যাদি কাজে প্রয়োজনের তুলনায় প্রায় কয়েকগুণ খরচ বেশি দেখানো হয়েছে, এন৯৫ মাস্ক ক্রয়ে দুর্নীতির খবর পত্রিকায় এসেছে যা পূর্বের সকল দুর্নীতিকে হার মানিয়েছে। বেশিরভাগ স্বাস্থ্যকর্মী ও ডাক্তারদের জন্য মানসম্মত পিপিই সবরাহ না থাকায়, চিকিৎসক-নার্সসহ সম্মুখ যোদ্ধারাই বেশি আক্রান্ত হয়ে পড়ছেন। গত ২২ জুন পর্যন্ত করোনা ভাইরাসে মৃত্যুবরণ করেছেন ৪২ জন ডাক্তার, ১০ জন নার্স। আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ১৯০ জন ডাক্তার ও ২ হাজার ৪১০ জন নার্স ও মেডিকেল টেকনোলজিস্ট। অথচ এই সময়েই বাংলাদেশ থেকে ৬৫ লাখ পিপিই আমেরিকায় রপ্তানি করেছে বেক্সিমকো কোম্পানি।

এই পরিস্থিতির মধ্যে গত ৮ জুন বাংলাদেশের করোনা পরিস্থিতিতে সহযোগিতার জন্য ঢাকায় আসে চীনের একটি প্রতিনিধি দল। সফররত চীনের এই বিশেষজ্ঞ দল বাংলাদেশে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের সার্বিক পরিস্থিতি দেখে চরম হতাশা প্রকাশ করেছেন। তাদের মতে, বাংলাদেশে করোনা মোকাবেলায় খুবই কম নমুনা পরীক্ষা হচ্ছে এবং সঠিক তথ্য না থাকার ফলে সংক্রমণের সঠিক বিবরণ পাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তারা তিনটি উপায়ে ভাইরাস মোকাবেলার পরামর্শের কথা বলেন যার একটিও পালনে সরকারের কোনো উদ্যোগ এখনো পর্যন্ত নেই। এই তিনটি উপায়ের মধ্যে করোনা ভাইরাসে আক্রান্তদের চিকিৎসা, ভাইরাসের ট্রান্সমিশন বন্ধ করা এবং যারা আক্রান্ত হননি, তাদের রক্ষা করা। দেশে সংক্রমণের হার যখন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে তখন সরকার লকডাউন বা সাধারণ ছুটি তুলে দিয়ে এই মৃত্যুর মিছিলকে আরও প্রশস্ত করেছে। এখনো দেশের বিভিন্ন এলাকাকে লাল, হলুদ, সবুজ ইত্যাদি তিনভাগে ভাগ করার কথা বলে জনগণকে প্রবোধ দেয়া হলেও তা বাস্তবায়নে কোনো পদক্ষেপই দেখা যাচ্ছে না। বরং স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়হীন বক্তব্য ও কর্মকাণ্ড মানুষকে হতাশ ও ভয়ার্ত করেছে, করেছে সরকারের ভূমিকাকে প্রশ্নবিদ্ধ। জনগণের জীবন সরকারের কাছে মূল্যহীন তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসা, জিডিপি, প্রবৃদ্ধি। সরকারের নীতিতে এটা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে বলে জানান ছাত্র জোটের নেতারা।

প্রগতিশীল ছাত্র জোটের নেতারা বলেন, আমাদের দেশের স্বাস্থ্য ও শিক্ষা-গবেষণা এই খাতগুলোতে বাজেটে বরাদ্দ বাড়ানোর গুরুত্ব আমরা বছু বছর ধরে বলে আসছি। কিন্তু কোনো সরকারই এই ন্যায়সঙ্গত দাবিকে কানে তুলেনি। ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটেও করোনা ভাইরাসের এই মহামারীর কোনো শিক্ষাকে তারা আমলেই নিল না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরিষ্কার নির্দেশনা আছে, একটি দেশে মানসম্মত স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করতে হলে সেই দেশের মোট বাজেটের ১৫ শতাংশ এবং জিডিপির ৫ শতাংশ স্বাস্থ্যখাতে বরাদ্দ করতে হবে। কিন্তু এ বছরেও আমরা দেখলাম, বরাবরের মতোই স্বাস্থ্যখাতে বরাদ্দ মোট বাজেটের মাত্র ৫ দশমিক ১৯ শতাংশ, এবং জিডিপির মাত্র ০ দশমিক ৯২ শতাংশ। একই হাল শিক্ষা, সামাজিক সুরক্ষা, কৃষিসহ জনসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন খাতে। ব্যয় ধরা হয়েছে রূপপুর, রামপালসহ বিভিন্ন ভারী ভারী উন্নয়ন প্রকল্পে।

প্রণোদনার ক্ষেত্রেও জনগণের জীবন উপেক্ষিত। যেসব ব্যবসায়ীরা ইতোমধ্যেই সারা বছর রাষ্ট্রীয় নানা সুযোগ সুবিধা ভোগ করে আসছেন, তাদেরকে রক্ষা করতে রাষ্ট্র মরিয়া হয়ে বিভিন্ন প্রণোদনা প্যাকেজ দিলেও শ্রমজীবী মানুষকে ‘হয় জীবন না হয় জীবিকা’ এই কৃত্রিম ছন্দে ফেলে নির্মম মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়া হচ্ছে। যৎসামান্য যে ত্রাণ সাহায্য বরাদ্দ তা নিয়ে সীমাহীন লুটপাট হয়েছে। প্রায় ২১৮টি জায়গায় ভ্রাণের চাল লুটপাট এবং শতাধিক জনপ্রতিনিধি বহিষ্কারের খবর প্রকাশিত হয়েছে। যে গার্মেন্টস মালিকদেরকে শুরুতেই ৫ হাজার কোটি টাকা প্রণোদনা দেয়া হলো, তারাই এই দুর্যোগের সময়ে বিভিন্ন কারখানায় শ্রমিক ছাঁটাই করছে। হাজার হাজার শ্রমিক চাকরি বাঁচানোর দাবি নিয়ে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ করছে।

সরকারের বিভিন্ন অনিয়ম ও চুরি-দুর্নীতির খবর প্রকাশ করায় সাংবাদিকদের ওপর ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের খড়গহস্ত নেমে এসেছে। করোনা সংক্রমণের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত এই আইনে গ্রেফতার হয়েছে ৬৭ জন, যার মধ্যে ৩৭ জনই সাংবাদিক। গ্রেফতার করা হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কার্টুনিস্ট, এক্টিভিস্টসহ সাধারণ মানুষকে। রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই জন শিক্ষক এবং শাহজালাল ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই জন শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে এই আইনে মামলা দেয়া হয়েছে। করা হচ্ছে গ্রেফতার এমনকি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কারও।

নেতারা আরও বলেন, করোনাকালে শিক্ষার্থীরা চরম সংকটে। ১৭ মার্চ থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ। দেশের আর্থসামাজিক পরিস্থিতির কারণে বিশাল পরিমাণ শিক্ষার্থীদের ঝড়ে পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এই বন্ধ সময়ে তাদের কাছে থেকে বেতন-ফি আদায়ের চেষ্টা করলে তা চরম সংকট তৈরি করবে। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এ বছরের বেতন-ফি এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের চলতি এক সেমিস্টার ফি মওকুফের দাবি করা হলেও এখনো তা নিয়ে সরকারের কোনো সাড়া নেই। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পর্যাপ্ত হল-হোস্টেল না থাকায় একটা বড় অংশের শিক্ষার্থীরা প্রতিষ্ঠানের আশে পাশে বাসা ভাড়া করে মেস করে থাকে। টিউশন এবং অন্যান্য খণ্ডকালীন কাজ করে নিজেদের খরচ তারা বহন করে। কিন্তু এসময়ে সবকিছু বন্ধ থাকায় মেস ভাড়া নিয়ে শিক্ষার্থীরা আছে চরম বিপাকে। আবার অনেক ছোট বাড়ির মালিকেরাও এই ভাড়ার উপর নির্ভর করে তাদের সংসার চালায়। তাই হাজার হাজার শিক্ষার্থীরা দাবি জানিয়েছিল এই মেস ভাড়া মওকুফে সরকারি বিশেষ বরাদ্দের জন্য। অথচ সরকার সে বিষয়ে এখনও কোনো উদ্যোগ নেয়নি।

দেশের মানুষের জীবন ও জীবিকা রক্ষায় আমাদেরকে সচেতন ও সংগঠিত হতে হবে। ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে স্বাস্থ্যের অধিকার, জীবন ও জীবিকার অধিকার আদায় করতে হবে। সেই লক্ষ্যে ৪ দফা দাবিতে সংগঠিত হওয়ার আহ্বান জানায় প্রগতিশীল ছাত্র জোটের নেতারা।

দাবিগুলো হলো-

১. সকলের জন্য রাষ্ট্রীয়ভাবে চিকিৎসা নিশ্চিত করতে হবে। করোনাকালে আপদকালীন স্বাস্থ্যখাতে জাতীয় বাজেটের ২০ শতাংশ বরাদ্দ করতে হবে। মহামারী মোকাবিলার রাষ্ট্রীয় পরিকল্পনা জনসম্মুখে হাজির করতে হবে। প্রত্যেক জেলা হাসপাতালে
ন্যূনতম ২৫টি ভেন্টিলেটর মেশিন ও আইসিইউ সাপোর্টসহ ৫০০ শয্যার করোনা ইউনিট চালু কর। সব হাসপাতালে কেন্দ্রীয়ভাবে অক্সিজেন সরবরাহ ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে, অক্সিজেন সিলিন্ডারের সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দিতে হবে। বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে অধিগ্রহণ করে করোনা চিকিৎসা করতে হবে। ব্যর্থ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ করতে হবে।

২. শিক্ষাখাতে জাতীয় বাজেটের ২৫ শতাংশ এবং জিডিপির ৬ ভাগ বরাদ্দ করতে হবে। গবেষণা খাতে বরাদ্দ বৃদ্ধি করে জাতীয় সক্ষমতা বাড়াতে হবে।

৩. কোভিড পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের ঝড়েপড়া রোধে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এ বছরের বেতন-ফি মওকুফ করতে হবে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের চলতি এক সেমিস্টারের ফি বাতিল করতে হবে। শিক্ষার্থীদের বাসা-মেস ভাড়া মওকুফে বিশেষ বরাদ্দ করতে হবে। অস্থচ্ছল শিক্ষার্থীদের আর্থিকভাবে সহায়তা করতে হবে।

৪. ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করে এই আইনে গ্রেফতারকৃতদের মুক্তি দিতে হবে।

৫. করোনায় কর্মহীন শ্রমজীবী মানুষের জন্য আগামী তিন মাস রেশনের ব্যবস্থা করা ও বিভিন্ন কারখানায় শ্রমিক ছাঁটাই বন্ধ করতে হবে।

স্কুল-কলেজ খুলছে রোববার, ক্লাস চলবে শনিবারও - dainik shiksha স্কুল-কলেজ খুলছে রোববার, ক্লাস চলবে শনিবারও নারীদের আইসিটিতে দক্ষ হতে হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী - dainik shiksha নারীদের আইসিটিতে দক্ষ হতে হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ডিগ্রি তৃতীয় শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির সভা ৩০ এপ্রিল - dainik shiksha ডিগ্রি তৃতীয় শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির সভা ৩০ এপ্রিল সনদের কাগজ কীভাবে পায় কারবারিরা, তদন্তে নেমেছে ডিবি - dainik shiksha সনদের কাগজ কীভাবে পায় কারবারিরা, তদন্তে নেমেছে ডিবি কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে বুয়েটে সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়লো হিজবুত তাহরীরের লিফলেট বিতরণ - dainik shiksha বুয়েটে সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়লো হিজবুত তাহরীরের লিফলেট বিতরণ সাংবাদিকদের ঘুষ বিষয়ক ভাইরাল ভিডিও, ইরাব কোনো বিবৃতি দেয়নি - dainik shiksha সাংবাদিকদের ঘুষ বিষয়ক ভাইরাল ভিডিও, ইরাব কোনো বিবৃতি দেয়নি ফাঁসপ্রশ্নে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ, নজরদারিতে যারা - dainik shiksha ফাঁসপ্রশ্নে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ, নজরদারিতে যারা এইচএসসির ফল জালিয়াতির অডিয়ো ফাঁস - dainik shiksha এইচএসসির ফল জালিয়াতির অডিয়ো ফাঁস please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.010217905044556