দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার সরকারি মৌলভী ডাঙ্গা প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষার্থী ২৬৫ জন। কিন্তু দু’জন শিক্ষক দিয়েই চলছে ছয়টি শ্রেণির এ সব শিক্ষার্থীর পাঠদান। এতে চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক পাঠদান কার্যক্রম।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, পাঁচ পদের এই বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক এবং একজন সহকারী শিক্ষক কর্মরত আছেন। ২০১৭ খ্রিষ্টাব্দের মার্চে শিক্ষক মো. হাফিজুর রহমান ও রেবেকা খানমকে বদলি করা হয়। পরবর্তীতে কুড়িগ্রাম জেলা থেকে একজন প্যানেল শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়। কিন্তু স্বল্প সময়ের মধ্যে তাকে নিজ জেলায় প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। এরপর হতে দু’জন শিক্ষক দিয়ে প্রায় ২৬৫ শিক্ষার্থীর প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণি হতে পঞ্চম শ্রেণির পাঠদান চলমান আছে।
স্কুলটির প্রধান শিক্ষক খন্দকার হাবিবুর রহমান বলেন, বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বারবার জানানো হয়েছে। কিন্তু কিছুই হয়নি। অফিসিয়াল কাজ, উপবৃত্তি, শিশু জরিপ, স্কুল ফিডিং কর্মসূচির হিসাব প্রতিদিন হালনাগাদসহ ছয়টি শ্রেণির পাঠদান সামলানো প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে।
সহকারী শিক্ষা অফিসার আল-সিরাজ বলেন, বিদ্যালয়টিতে শিক্ষার্থী সংখ্যা অনেক। মাত্র দু’জন শিক্ষক দিয়ে বিদ্যালয় চালানো অসম্ভব। শিক্ষক সংকট নিরসনে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রয়োজন।
পার্বতীপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, বিষয়টি আমরা অবগত আছি। তবে নতুন শিক্ষক নিয়োগ না দেওয়া পর্যন্ত সমস্যা সমাধান করা জটিল।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, পাঁচ পদের এই বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক এবং একজন সহকারী শিক্ষক কর্মরত আছেন। ২০১৭ খ্রিষ্টাব্দের মার্চে শিক্ষক মো. হাফিজুর রহমান ও রেবেকা খানমকে বদলি করা হয়। পরবর্তীতে কুড়িগ্রাম জেলা থেকে একজন প্যানেল শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়। কিন্তু স্বল্প সময়ের মধ্যে তাকে নিজ জেলায় প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। এরপর হতে দু’জন শিক্ষক দিয়ে প্রায় ২৬৫ শিক্ষার্থীর প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণি হতে পঞ্চম শ্রেণির পাঠদান চলমান আছে।
স্কুলটির প্রধান শিক্ষক খন্দকার হাবিবুর রহমান বলেন, বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বারবার জানানো হয়েছে। কিন্তু কিছুই হয়নি। অফিসিয়াল কাজ, উপবৃত্তি, শিশু জরিপ, স্কুল ফিডিং কর্মসূচির হিসাব প্রতিদিন হালনাগাদসহ ছয়টি শ্রেণির পাঠদান সামলানো প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে।
সহকারী শিক্ষা অফিসার আল-সিরাজ বলেন, বিদ্যালয়টিতে শিক্ষার্থী সংখ্যা অনেক। মাত্র দু’জন শিক্ষক দিয়ে বিদ্যালয় চালানো অসম্ভব। শিক্ষক সংকট নিরসনে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রয়োজন।
পার্বতীপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, বিষয়টি আমরা অবগত আছি। তবে নতুন শিক্ষক নিয়োগ না দেওয়া পর্যন্ত সমস্যা সমাধান করা জটিল।