৩৯তম বিসিএসে উত্তীর্ণ কেউ এখনও নন-ক্যাডারে নেই। তবে বেশ কয়েকজনকে শুধু উত্তীর্ণের তালিকায় রাখা হয়েছে। একটা বিসিএসে যতটা পদ ক্যাডারে থাকে ততটা পদে আমরা সুপারিশ করি। আর বাকিদের একটি তালিকা করা থাকে। যদি পরবর্তীকালে চাহিদা আসে সেক্ষেত্রে নন-ক্যাডারে তাদের সুপারিশ করা হয়। আর ক্যাডারে তা প্রশ্নই আসে না।
শুক্রবার বিকালে পিএসসির এক শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা এসব তথ্য জানান।
তিনি বলেন, জেলখানায় ডাক্তার আছে, ফ্যামিলি প্ল্যানিংয়ে মেডিকেল অফিসার ডাক্তার আছে, এগুলো নন-ক্যাডারে মাঝে মাঝে খালি হয়। যদি চাহিদা আসে সেক্ষেত্রে ওই পদগুলোতে আমরা তাদের জন্য একটা সুযোগ রাখছি।
আর বিসিএস তো পাস করার পরীক্ষা না। এটা তো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা। পৌনে পাঁচ হাজার লোক সুপারিশ পেয়েছে। এই পৌনে পাঁচ হাজারের মধ্যে যারা আছে তাদের সুপারিশ তো আমরা পাঠিয়ে দিয়েছি।
আর এদের তো আমরা রাখছি যদি নন-ক্যাডারে কোনো চাহিদা আসে সেক্ষেত্রে এই তালিকায় যারা আছে তাদের নন-ক্যাডারের জন্য সুপারিশ করা হবে। আর যারা নন-ক্যাডারে সুপারিশ পাননি তারা তো নন-ক্যাডার না।
আর এই পরিস্থিতিতে তাদের নন-ক্যাডার আন্দোলন করাটা একদম অযৌক্তিক। এই আন্দোলনে পিএসসির কিছু করার নেই।